নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমদানিতে কড়াকড়িসহ নানা উদ্যোগের পরও ডলারের সংকট কাটছে না। ডলারের বিপরীতে টাকার মান দিনে দিনে কমছে। জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের চাহিদা স্বাভাবিক রাখতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি অব্যাহত রয়েছে। এতে রিজার্ভে টান পড়েছে। আবার আমদানি কড়াকড়ির ফলে বিভিন্ন কলকারখানায় কাঁচামালের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ব্যবসার আয় কমায় কর্মসংস্থান লোপ পেয়েছে। ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রেকর্ড মূল্যস্ফীতিতে নিত্যপণ্য ক্রয়ে হিমশিম খাচ্ছে সীমিত আয়ের মানুষ।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তব্যাংকে প্রতি ডলার ১০৯ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত আন্তব্যাংকের মধ্যে সর্বোচ্চ দরের রেকর্ড। এর আগে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১০৮ টাকা ৭৫ পয়সা, যা এক বছর আগে ছিল ৯২ টাকা ৮০ পয়সা। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার বিক্রি করা হয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে টান পড়েছে। আর গতকাল রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারে।
বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমএ) সভাপতি মো. আলমগীর কবির বলেন, চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই ডলারের সংকট চলছে। ডলারের চড়া দাম ব্যবসার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ব্যাংকগুলোর ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। একেক ব্যাংক একেক রেটে ডলার বিক্রি করছে। কোনো ব্যাংক প্রতি ডলার বিক্রি করে ১০৭ থেকে ১০৮ টাকায়। আবার কোনো কোনো ব্যাংক ১১৩ থেকে ১১৪ টাকা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আদায় করছে। এ অবস্থায় আমদানি চাহিদামতো না হওয়ায় কাঁচামালের অভাবে উৎপাদন কমে যাচ্ছে।
আমদানিতে কড়াকড়িসহ নানা উদ্যোগের পরও ডলারের সংকট কাটছে না। ডলারের বিপরীতে টাকার মান দিনে দিনে কমছে। জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের চাহিদা স্বাভাবিক রাখতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি অব্যাহত রয়েছে। এতে রিজার্ভে টান পড়েছে। আবার আমদানি কড়াকড়ির ফলে বিভিন্ন কলকারখানায় কাঁচামালের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ব্যবসার আয় কমায় কর্মসংস্থান লোপ পেয়েছে। ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রেকর্ড মূল্যস্ফীতিতে নিত্যপণ্য ক্রয়ে হিমশিম খাচ্ছে সীমিত আয়ের মানুষ।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তব্যাংকে প্রতি ডলার ১০৯ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত আন্তব্যাংকের মধ্যে সর্বোচ্চ দরের রেকর্ড। এর আগে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১০৮ টাকা ৭৫ পয়সা, যা এক বছর আগে ছিল ৯২ টাকা ৮০ পয়সা। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার বিক্রি করা হয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে টান পড়েছে। আর গতকাল রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারে।
বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমএ) সভাপতি মো. আলমগীর কবির বলেন, চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই ডলারের সংকট চলছে। ডলারের চড়া দাম ব্যবসার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ব্যাংকগুলোর ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। একেক ব্যাংক একেক রেটে ডলার বিক্রি করছে। কোনো ব্যাংক প্রতি ডলার বিক্রি করে ১০৭ থেকে ১০৮ টাকায়। আবার কোনো কোনো ব্যাংক ১১৩ থেকে ১১৪ টাকা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আদায় করছে। এ অবস্থায় আমদানি চাহিদামতো না হওয়ায় কাঁচামালের অভাবে উৎপাদন কমে যাচ্ছে।
‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগে