ঘরে বসে অর্থ আয়ের এখন বড় উৎস ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং। ভারতে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে এটি। সেই সঙ্গে ব্যাপকভাবে বাড়ছে লেনদেনও। কিন্তু এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনের নিরাপত্তা নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। অবশেষে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারের অবস্থান খোলাসা করা হলো।
প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন বলেছেন, শিগগিরই ডিজিটাল মুদ্রা আনছে সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনে এটির লেনদেন করা যাবে। তবে লেনদেন কর দিতে হবে ৩০ শতাংশ।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই ঘোষণার মাধ্যমে প্রকারান্তরে ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা দেওয়ার পথেই হাঁটল সরকার।
অবশ্য এর আগেই ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছিলেন, সরকার ডিজিটাল মুদ্রা আনতে চলেছে। আগামী ১ এপ্রিলেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। অবশেষে বাজেটে ডিজিটাল মুদ্রা আনার কথা ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।
সীতারমন বলেন, রিজার্ভ ব্যাংকের অধীনে এই মুদ্রার লেনদেন হবে। সব তথ্য রাখা হবে ব্লকচেইন পদ্ধতিতে। পাশাপাশি ভার্চুয়াল, ডিজিটাল সম্পদ বিক্রি বা অধিগ্রহণ থেকে আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।
ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনের বিষয়ে সীতারমন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি ডিজিটাল কারেন্সি আনবে। সেই মুদ্রার বিনিময় মূল্য রুপির মতোই হবে। আর রিজার্ভ ব্যাংকের কারেন্সি বাদে ক্রিপ্টোকারেন্সিসহ বাকি সব ডিজিটাল মুদ্রা সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবে। এ ধরনের সম্পদ হস্তান্তর ও বিনিময়ে ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।’
এ ব্যাপারে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ক্রিপ্টো লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ভল্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দর্শন বাথিজা বলেন, ‘কর আরোপের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হলো। ফলে এ মুদ্রা নিষিদ্ধ করার যে আশঙ্কা ছিল, সেটি থাকল না। তবে উচ্চ করের কারণে দেশীয় গ্রাহকেরা অন্য বিদেশি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারের দিকে ঝুঁকবেন। এতে সরকারই রাজস্ব বঞ্চিত হবে।’
ঘরে বসে অর্থ আয়ের এখন বড় উৎস ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং। ভারতে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে এটি। সেই সঙ্গে ব্যাপকভাবে বাড়ছে লেনদেনও। কিন্তু এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনের নিরাপত্তা নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। অবশেষে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারের অবস্থান খোলাসা করা হলো।
প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন বলেছেন, শিগগিরই ডিজিটাল মুদ্রা আনছে সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনে এটির লেনদেন করা যাবে। তবে লেনদেন কর দিতে হবে ৩০ শতাংশ।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই ঘোষণার মাধ্যমে প্রকারান্তরে ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা দেওয়ার পথেই হাঁটল সরকার।
অবশ্য এর আগেই ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছিলেন, সরকার ডিজিটাল মুদ্রা আনতে চলেছে। আগামী ১ এপ্রিলেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। অবশেষে বাজেটে ডিজিটাল মুদ্রা আনার কথা ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।
সীতারমন বলেন, রিজার্ভ ব্যাংকের অধীনে এই মুদ্রার লেনদেন হবে। সব তথ্য রাখা হবে ব্লকচেইন পদ্ধতিতে। পাশাপাশি ভার্চুয়াল, ডিজিটাল সম্পদ বিক্রি বা অধিগ্রহণ থেকে আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।
ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনের বিষয়ে সীতারমন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি ডিজিটাল কারেন্সি আনবে। সেই মুদ্রার বিনিময় মূল্য রুপির মতোই হবে। আর রিজার্ভ ব্যাংকের কারেন্সি বাদে ক্রিপ্টোকারেন্সিসহ বাকি সব ডিজিটাল মুদ্রা সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবে। এ ধরনের সম্পদ হস্তান্তর ও বিনিময়ে ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।’
এ ব্যাপারে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ক্রিপ্টো লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ভল্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দর্শন বাথিজা বলেন, ‘কর আরোপের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হলো। ফলে এ মুদ্রা নিষিদ্ধ করার যে আশঙ্কা ছিল, সেটি থাকল না। তবে উচ্চ করের কারণে দেশীয় গ্রাহকেরা অন্য বিদেশি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারের দিকে ঝুঁকবেন। এতে সরকারই রাজস্ব বঞ্চিত হবে।’
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে