নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম: আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে রাজস্ব আদায়ে দেশের সকল কাস্টমস হাউস ও স্টেশনে একযোগে চালু হচ্ছে ই-পেমেন্ট (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) সিস্টেম। প্রাথমিক ভাবে এ পদ্ধতি দেশের সকল কাস্টমস হাউস ও স্টেশনে একযোগে চালু হবে।
দ্রুত আমদানি-রপ্তানি, পণ্য খালাস ও বোঝাইয়ের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় ভাবে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে সরকার এ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে। এটি চালু হলে সিঅ্যান্ডএফ আমদানি কারক নিজ অফিস বা বাসা থেকে যে কোন তফসিলি ব্যাংক থেকে রাজস্ব পরিশোধ করতে পারবেন। এ পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাজস্ব পরিশোধ করা যাবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, আগামীকাল ১ জুলাই থেকে ই-পেমেন্ট চালুর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এ জন্য বন্দর, শিপিং এজেন্ট, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সকল স্টেক হোল্ডারকে আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস থেকে এ বিষয়ে গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। ই-পেমেন্ট পদ্ধতি চালু হলে রাজস্ব আদায় দ্রুত ও সহজ হবে। আমদানি কারকগণ বন্দর থেকে দ্রুত পণ্য খালাস করতে পারবেন।
জানা গেছে, আমদানি ও রপ্তানিকারকদের পণ্য খালাস ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে এসআইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের মাধ্যমে এ পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। আরটিজিএস (রিয়েল টাইম গ্রোস সেটেলমেন্ট) সিস্টেমের মাধ্যমে যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ই-পেমেন্ট মাধ্যমে (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) রাজস্ব পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
প্রথম পর্যায়ে আজ ১ জুলাই থেকে দু'লক্ষ টাকার অধিক পণ্যের রাজস্ব আবশ্যিক ভাবে ই-পেমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধের বিধান করা হয়েছে। আগামী ১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে সকল পণ্য চালান ই-পেমেন্ট (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) মাধ্যমে চালুর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়মে রাজস্ব পরিশোধের ক্ষেত্রে অবশ্যই কাস্টমস অফিস কোড, বিল অব এন্টির (বি/ই) বছর, বি/ই নম্বর, এআইএন্ড নম্বর, এসেসম্টে ডিউটি, (দশমিকের পরের সংখ্যাসহ) সংশ্লিষ্ট সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এর মোবাইল নম্বর আরটিজিএস ফরমে পূরণ করে রাজস্ব পরিশোধ করতে হবে। রাজস্ব পরিশোধের পর কনফার্মেশন আসার পর বন্দরে গিয়ে পণ্য চালান ডেলিভারি দেওয়া যাবে।
চট্টগ্রাম: আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে রাজস্ব আদায়ে দেশের সকল কাস্টমস হাউস ও স্টেশনে একযোগে চালু হচ্ছে ই-পেমেন্ট (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) সিস্টেম। প্রাথমিক ভাবে এ পদ্ধতি দেশের সকল কাস্টমস হাউস ও স্টেশনে একযোগে চালু হবে।
দ্রুত আমদানি-রপ্তানি, পণ্য খালাস ও বোঝাইয়ের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় ভাবে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে সরকার এ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে। এটি চালু হলে সিঅ্যান্ডএফ আমদানি কারক নিজ অফিস বা বাসা থেকে যে কোন তফসিলি ব্যাংক থেকে রাজস্ব পরিশোধ করতে পারবেন। এ পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাজস্ব পরিশোধ করা যাবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, আগামীকাল ১ জুলাই থেকে ই-পেমেন্ট চালুর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এ জন্য বন্দর, শিপিং এজেন্ট, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সকল স্টেক হোল্ডারকে আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস থেকে এ বিষয়ে গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। ই-পেমেন্ট পদ্ধতি চালু হলে রাজস্ব আদায় দ্রুত ও সহজ হবে। আমদানি কারকগণ বন্দর থেকে দ্রুত পণ্য খালাস করতে পারবেন।
জানা গেছে, আমদানি ও রপ্তানিকারকদের পণ্য খালাস ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে এসআইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের মাধ্যমে এ পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। আরটিজিএস (রিয়েল টাইম গ্রোস সেটেলমেন্ট) সিস্টেমের মাধ্যমে যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ই-পেমেন্ট মাধ্যমে (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) রাজস্ব পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
প্রথম পর্যায়ে আজ ১ জুলাই থেকে দু'লক্ষ টাকার অধিক পণ্যের রাজস্ব আবশ্যিক ভাবে ই-পেমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধের বিধান করা হয়েছে। আগামী ১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে সকল পণ্য চালান ই-পেমেন্ট (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট) মাধ্যমে চালুর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়মে রাজস্ব পরিশোধের ক্ষেত্রে অবশ্যই কাস্টমস অফিস কোড, বিল অব এন্টির (বি/ই) বছর, বি/ই নম্বর, এআইএন্ড নম্বর, এসেসম্টে ডিউটি, (দশমিকের পরের সংখ্যাসহ) সংশ্লিষ্ট সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এর মোবাইল নম্বর আরটিজিএস ফরমে পূরণ করে রাজস্ব পরিশোধ করতে হবে। রাজস্ব পরিশোধের পর কনফার্মেশন আসার পর বন্দরে গিয়ে পণ্য চালান ডেলিভারি দেওয়া যাবে।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৪ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে