নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশিষ্ট শিল্পোদ্যোক্তা, অ্যাপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৭৯ বছর বয়সে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বুধবার (স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩১ মিনিটে, বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা ৩১ মিনিটে) তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর সিঙ্গাপুর থেকে টেলিফোনে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজই বাবার মরদেহ বাংলাদেশে নেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ হয়তো ঢাকায় পৌঁছাবে৷ পরের দিন ১২টার দিকে গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা হবে।’
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী করপোরেট জগতে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে সুপরিচিত। তিনি বহুজাতিক কোম্পানির চাকরি ছেড়ে চামড়ার ব্যবসায় প্রবেশ করেন। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ ঘটে। বিশেষ করে বাংলাদেশে উৎপাদিত চামড়ার জুতা রপ্তানির পথিকৃৎ ছিলেন তিনি।
১৯৭২ সালে তিনি ‘মঞ্জুর ইন্ডাস্ট্রিজ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন, যা কমিশনের ভিত্তিতে চামড়া বিক্রির ব্যবসা করত। এরপর ১৯৭৬ সালে তিনি রাষ্ট্রমালিকানাধীন ‘ওরিয়েন্ট ট্যানারি’ ১২ লাখ ২২ হাজার টাকায় কিনে নেন এবং ‘অ্যাপেক্স ট্যানারি’ প্রতিষ্ঠা করেন। এর ১৪ বছর পর, অর্থাৎ ১৯৯০ সালে, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার’। বর্তমানে এটি দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা উৎপাদন ও রপ্তানি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।
অ্যাপেক্স শুধু আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাজারেই নয়, বরং দেশীয় বাজারেও শীর্ষস্থান দখল করেছে। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ জুতা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, যার পণ্য স্থানীয় ও বৈশ্বিক উভয় বাজারে সমাদৃত। তার উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠে।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী শুধু ব্যবসায়িক দিক থেকেই নন, বরং জাতীয় পর্যায়েও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন।
এই শিল্প উদ্যোক্তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি শোকবার্তায় বলেছেন, 'বাংলাদেশের উদ্যোক্তা জগতে সকলের শ্রদ্ধাভাজন, দেশপ্রেমিক শিল্পপতি সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুতে আমি গভীর শোক জানাই। আমি তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
বিশিষ্ট শিল্পোদ্যোক্তা, অ্যাপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৭৯ বছর বয়সে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বুধবার (স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩১ মিনিটে, বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা ৩১ মিনিটে) তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর সিঙ্গাপুর থেকে টেলিফোনে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজই বাবার মরদেহ বাংলাদেশে নেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ হয়তো ঢাকায় পৌঁছাবে৷ পরের দিন ১২টার দিকে গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা হবে।’
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী করপোরেট জগতে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে সুপরিচিত। তিনি বহুজাতিক কোম্পানির চাকরি ছেড়ে চামড়ার ব্যবসায় প্রবেশ করেন। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ ঘটে। বিশেষ করে বাংলাদেশে উৎপাদিত চামড়ার জুতা রপ্তানির পথিকৃৎ ছিলেন তিনি।
১৯৭২ সালে তিনি ‘মঞ্জুর ইন্ডাস্ট্রিজ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন, যা কমিশনের ভিত্তিতে চামড়া বিক্রির ব্যবসা করত। এরপর ১৯৭৬ সালে তিনি রাষ্ট্রমালিকানাধীন ‘ওরিয়েন্ট ট্যানারি’ ১২ লাখ ২২ হাজার টাকায় কিনে নেন এবং ‘অ্যাপেক্স ট্যানারি’ প্রতিষ্ঠা করেন। এর ১৪ বছর পর, অর্থাৎ ১৯৯০ সালে, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার’। বর্তমানে এটি দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা উৎপাদন ও রপ্তানি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।
অ্যাপেক্স শুধু আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাজারেই নয়, বরং দেশীয় বাজারেও শীর্ষস্থান দখল করেছে। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ জুতা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, যার পণ্য স্থানীয় ও বৈশ্বিক উভয় বাজারে সমাদৃত। তার উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠে।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী শুধু ব্যবসায়িক দিক থেকেই নন, বরং জাতীয় পর্যায়েও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন।
এই শিল্প উদ্যোক্তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি শোকবার্তায় বলেছেন, 'বাংলাদেশের উদ্যোক্তা জগতে সকলের শ্রদ্ধাভাজন, দেশপ্রেমিক শিল্পপতি সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুতে আমি গভীর শোক জানাই। আমি তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি ডলার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। গত শনিবারের এই অগ্নিকাণ্ডে তৈরি পোশাক, কাপড় ও কাঁচামালসহ বিপুল পরিমাণ পণ্য পুড়ে গেছে। এতে অনেক অনেক খাতের ব্যবসায়ী ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।
১১ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানি পণ্য খালাসপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেটে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে কর্তব্যরত অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (অ্যাভসেক), আনসার সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
২ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক), কাস্টম হাউস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস—কেউই এড়াতে পারে না বলে দাবি করেছেন রপ্তানিকারকেরা। ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ওষুধশিল্পের কাঁচামাল বাবদ কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার প্রত্যক্ষ ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতি। এই কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার কারণে ভবিষ্যতে প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধের উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে...
২ ঘণ্টা আগে