
কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে ব্লুমবার্গ বলেছে, শুকনো শস্যবাহী জাহাজটি ইউক্রেনের ইজমাইল বন্দরের দিকে যাচ্ছিল। তখন রুশ নৌটহল পরিদর্শনের জন্য জাহাজটিকে থামতে বলে। ক্রুরা নির্দেশ না মানায় তাদের রুশ নৌবাহিনী গুলি চালায়। পরে জাহাজটিকে গন্তব্যে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে ওই জাহাজে কী ছিল বা আদৌ কিছু ছিল কিনা সেবিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলেননি।
ইউক্রেনের বন্দরের পথে থাকা যে কোনো জাহাজকে ‘সম্ভাব্য সামরিক কার্গো’ হিসেবে নিয়ে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে রাশিয়া গত সপ্তাহেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। এই অঞ্চলে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই রুশ হুমকি নৌপরিবহনের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যে কৃষ্ণসাগরে নৌপথের স্বাধীনতা ও বাণিজ্যক নৌপরিবহনের নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলতে নাছোড়বান্দা, এ পদক্ষেপগুলো তার উদাহরণ।
ইউক্রেন বলছে, যে জাহাজটিতে গুলি চালানো হয়েছিল, সেটি ছিলো–দ্য সুকরু ওকান। এটি তুরস্কের মার্সিনভিত্তিক ওজি শিপিং লিমিটেড মালিকানাধীন ও নিয়ন্ত্রণাধীন বলে দেশটির শিপিং ডেটাবেজ ইকুয়াসিসে তালিকাভুক্ত।
এ ঘটনার বিষয়ে অবহিত একজন বলেন, আগের দিনই গ্রীসে ভূট্টা খালাস করে জাহাজটি শস্য নিতে ইজমাইলের দিকে যাচ্ছিল। এটি এখন রোমানিয়ার বন্দরে ভেড়ানো আছে।
এদিকে শস্যের জাহাজের উপর গুলির ঘটনায় বিশ্ববাজারে গমের দামে বড় প্রভাব পড়েছে। আগাম বাজারে গমের দাম সর্বোচ্চ ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। একপর্যায়ে সেখান থেকে কমে ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়। অর্থাৎ এক বুশেল (প্রায় ৩৬ লিটার সমপরিমাণ শস্য) ৬ দশমিক ৫৫ ডলারে কেনাবেচার জন্য চুক্তি হয়।
জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্ততায় ইউক্রেনের খাদ্যশস্যবাহী জাহাজগুলোকে নিরাপদে চলাচলের অনুমতির বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যশস্য রপ্তানির জন্য ইজমাইলের মতো দানিয়ুব নদীর ছোট ছোট বন্দরগুলোও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রোমানিয়ার অ্যাভালন শিপিংয়ের অপারেশনস ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ক্যাটেরিনা কোনোনেনকো। সুলিনা চ্যানেল দিয়ে এই কোম্পানির যেসব জাহাজ চলাচল করে, সেগুলো দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। তিনি ব্লুমবার্গকে বলেন, জাহাজে গুলির ঘটনার পর ওই নৌপথে সোমবার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
সপ্তাহখানেক আগে রুশ তেলের ট্যাংকারে ইউক্রেন ড্রোন হামলা চালায়। এর ফলে রুশ বন্দর থেকে পণ্য আসা নিয়ে আশংকা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও এবার গমের আগাম বাজার দর আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৭ শতাংশ কম। এর কারণ, এবার এই শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রাবোব্যাংক বিশ্লেষক কার্লোস মেরা বলেন, ‘প্রায় দুই সপ্তাহ আগে হামলার পরও দুই পক্ষ থেকেই শস্য সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। রুশ রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার কারণে স্পট মার্কেট বা নিয়মিত বাজারে পণ্য সহজলভ্য হয়ে দাম কমে গেছে বলেও তিনি জানান।
২০২৩–২৪ মৌসুমে রাশিয়ার গম রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে বলে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ আভাস দিয়েছে। এর প্রাক্বলন অনুযায়ী, এবার রুশ রপ্তানি ৪ কোটি ৮০ লাখ মেট্রিক টন হবে। অর্থাৎ বিশ্বের গমের চাহিদার চার ভাগের একভাগ রাশিয়া থেকে আসবে।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে ব্লুমবার্গ বলেছে, শুকনো শস্যবাহী জাহাজটি ইউক্রেনের ইজমাইল বন্দরের দিকে যাচ্ছিল। তখন রুশ নৌটহল পরিদর্শনের জন্য জাহাজটিকে থামতে বলে। ক্রুরা নির্দেশ না মানায় তাদের রুশ নৌবাহিনী গুলি চালায়। পরে জাহাজটিকে গন্তব্যে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে ওই জাহাজে কী ছিল বা আদৌ কিছু ছিল কিনা সেবিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলেননি।
ইউক্রেনের বন্দরের পথে থাকা যে কোনো জাহাজকে ‘সম্ভাব্য সামরিক কার্গো’ হিসেবে নিয়ে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে রাশিয়া গত সপ্তাহেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। এই অঞ্চলে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই রুশ হুমকি নৌপরিবহনের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যে কৃষ্ণসাগরে নৌপথের স্বাধীনতা ও বাণিজ্যক নৌপরিবহনের নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলতে নাছোড়বান্দা, এ পদক্ষেপগুলো তার উদাহরণ।
ইউক্রেন বলছে, যে জাহাজটিতে গুলি চালানো হয়েছিল, সেটি ছিলো–দ্য সুকরু ওকান। এটি তুরস্কের মার্সিনভিত্তিক ওজি শিপিং লিমিটেড মালিকানাধীন ও নিয়ন্ত্রণাধীন বলে দেশটির শিপিং ডেটাবেজ ইকুয়াসিসে তালিকাভুক্ত।
এ ঘটনার বিষয়ে অবহিত একজন বলেন, আগের দিনই গ্রীসে ভূট্টা খালাস করে জাহাজটি শস্য নিতে ইজমাইলের দিকে যাচ্ছিল। এটি এখন রোমানিয়ার বন্দরে ভেড়ানো আছে।
এদিকে শস্যের জাহাজের উপর গুলির ঘটনায় বিশ্ববাজারে গমের দামে বড় প্রভাব পড়েছে। আগাম বাজারে গমের দাম সর্বোচ্চ ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। একপর্যায়ে সেখান থেকে কমে ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়। অর্থাৎ এক বুশেল (প্রায় ৩৬ লিটার সমপরিমাণ শস্য) ৬ দশমিক ৫৫ ডলারে কেনাবেচার জন্য চুক্তি হয়।
জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্ততায় ইউক্রেনের খাদ্যশস্যবাহী জাহাজগুলোকে নিরাপদে চলাচলের অনুমতির বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যশস্য রপ্তানির জন্য ইজমাইলের মতো দানিয়ুব নদীর ছোট ছোট বন্দরগুলোও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রোমানিয়ার অ্যাভালন শিপিংয়ের অপারেশনস ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ক্যাটেরিনা কোনোনেনকো। সুলিনা চ্যানেল দিয়ে এই কোম্পানির যেসব জাহাজ চলাচল করে, সেগুলো দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। তিনি ব্লুমবার্গকে বলেন, জাহাজে গুলির ঘটনার পর ওই নৌপথে সোমবার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
সপ্তাহখানেক আগে রুশ তেলের ট্যাংকারে ইউক্রেন ড্রোন হামলা চালায়। এর ফলে রুশ বন্দর থেকে পণ্য আসা নিয়ে আশংকা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও এবার গমের আগাম বাজার দর আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৭ শতাংশ কম। এর কারণ, এবার এই শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রাবোব্যাংক বিশ্লেষক কার্লোস মেরা বলেন, ‘প্রায় দুই সপ্তাহ আগে হামলার পরও দুই পক্ষ থেকেই শস্য সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। রুশ রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার কারণে স্পট মার্কেট বা নিয়মিত বাজারে পণ্য সহজলভ্য হয়ে দাম কমে গেছে বলেও তিনি জানান।
২০২৩–২৪ মৌসুমে রাশিয়ার গম রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে বলে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ আভাস দিয়েছে। এর প্রাক্বলন অনুযায়ী, এবার রুশ রপ্তানি ৪ কোটি ৮০ লাখ মেট্রিক টন হবে। অর্থাৎ বিশ্বের গমের চাহিদার চার ভাগের একভাগ রাশিয়া থেকে আসবে।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে ব্লুমবার্গ বলেছে, শুকনো শস্যবাহী জাহাজটি ইউক্রেনের ইজমাইল বন্দরের দিকে যাচ্ছিল। তখন রুশ নৌটহল পরিদর্শনের জন্য জাহাজটিকে থামতে বলে। ক্রুরা নির্দেশ না মানায় তাদের রুশ নৌবাহিনী গুলি চালায়। পরে জাহাজটিকে গন্তব্যে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে ওই জাহাজে কী ছিল বা আদৌ কিছু ছিল কিনা সেবিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলেননি।
ইউক্রেনের বন্দরের পথে থাকা যে কোনো জাহাজকে ‘সম্ভাব্য সামরিক কার্গো’ হিসেবে নিয়ে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে রাশিয়া গত সপ্তাহেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। এই অঞ্চলে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই রুশ হুমকি নৌপরিবহনের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যে কৃষ্ণসাগরে নৌপথের স্বাধীনতা ও বাণিজ্যক নৌপরিবহনের নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলতে নাছোড়বান্দা, এ পদক্ষেপগুলো তার উদাহরণ।
ইউক্রেন বলছে, যে জাহাজটিতে গুলি চালানো হয়েছিল, সেটি ছিলো–দ্য সুকরু ওকান। এটি তুরস্কের মার্সিনভিত্তিক ওজি শিপিং লিমিটেড মালিকানাধীন ও নিয়ন্ত্রণাধীন বলে দেশটির শিপিং ডেটাবেজ ইকুয়াসিসে তালিকাভুক্ত।
এ ঘটনার বিষয়ে অবহিত একজন বলেন, আগের দিনই গ্রীসে ভূট্টা খালাস করে জাহাজটি শস্য নিতে ইজমাইলের দিকে যাচ্ছিল। এটি এখন রোমানিয়ার বন্দরে ভেড়ানো আছে।
এদিকে শস্যের জাহাজের উপর গুলির ঘটনায় বিশ্ববাজারে গমের দামে বড় প্রভাব পড়েছে। আগাম বাজারে গমের দাম সর্বোচ্চ ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। একপর্যায়ে সেখান থেকে কমে ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়। অর্থাৎ এক বুশেল (প্রায় ৩৬ লিটার সমপরিমাণ শস্য) ৬ দশমিক ৫৫ ডলারে কেনাবেচার জন্য চুক্তি হয়।
জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্ততায় ইউক্রেনের খাদ্যশস্যবাহী জাহাজগুলোকে নিরাপদে চলাচলের অনুমতির বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যশস্য রপ্তানির জন্য ইজমাইলের মতো দানিয়ুব নদীর ছোট ছোট বন্দরগুলোও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রোমানিয়ার অ্যাভালন শিপিংয়ের অপারেশনস ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ক্যাটেরিনা কোনোনেনকো। সুলিনা চ্যানেল দিয়ে এই কোম্পানির যেসব জাহাজ চলাচল করে, সেগুলো দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। তিনি ব্লুমবার্গকে বলেন, জাহাজে গুলির ঘটনার পর ওই নৌপথে সোমবার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
সপ্তাহখানেক আগে রুশ তেলের ট্যাংকারে ইউক্রেন ড্রোন হামলা চালায়। এর ফলে রুশ বন্দর থেকে পণ্য আসা নিয়ে আশংকা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও এবার গমের আগাম বাজার দর আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৭ শতাংশ কম। এর কারণ, এবার এই শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রাবোব্যাংক বিশ্লেষক কার্লোস মেরা বলেন, ‘প্রায় দুই সপ্তাহ আগে হামলার পরও দুই পক্ষ থেকেই শস্য সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। রুশ রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার কারণে স্পট মার্কেট বা নিয়মিত বাজারে পণ্য সহজলভ্য হয়ে দাম কমে গেছে বলেও তিনি জানান।
২০২৩–২৪ মৌসুমে রাশিয়ার গম রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে বলে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ আভাস দিয়েছে। এর প্রাক্বলন অনুযায়ী, এবার রুশ রপ্তানি ৪ কোটি ৮০ লাখ মেট্রিক টন হবে। অর্থাৎ বিশ্বের গমের চাহিদার চার ভাগের একভাগ রাশিয়া থেকে আসবে।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে ব্লুমবার্গ বলেছে, শুকনো শস্যবাহী জাহাজটি ইউক্রেনের ইজমাইল বন্দরের দিকে যাচ্ছিল। তখন রুশ নৌটহল পরিদর্শনের জন্য জাহাজটিকে থামতে বলে। ক্রুরা নির্দেশ না মানায় তাদের রুশ নৌবাহিনী গুলি চালায়। পরে জাহাজটিকে গন্তব্যে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে ওই জাহাজে কী ছিল বা আদৌ কিছু ছিল কিনা সেবিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলেননি।
ইউক্রেনের বন্দরের পথে থাকা যে কোনো জাহাজকে ‘সম্ভাব্য সামরিক কার্গো’ হিসেবে নিয়ে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে রাশিয়া গত সপ্তাহেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। এই অঞ্চলে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই রুশ হুমকি নৌপরিবহনের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যে কৃষ্ণসাগরে নৌপথের স্বাধীনতা ও বাণিজ্যক নৌপরিবহনের নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলতে নাছোড়বান্দা, এ পদক্ষেপগুলো তার উদাহরণ।
ইউক্রেন বলছে, যে জাহাজটিতে গুলি চালানো হয়েছিল, সেটি ছিলো–দ্য সুকরু ওকান। এটি তুরস্কের মার্সিনভিত্তিক ওজি শিপিং লিমিটেড মালিকানাধীন ও নিয়ন্ত্রণাধীন বলে দেশটির শিপিং ডেটাবেজ ইকুয়াসিসে তালিকাভুক্ত।
এ ঘটনার বিষয়ে অবহিত একজন বলেন, আগের দিনই গ্রীসে ভূট্টা খালাস করে জাহাজটি শস্য নিতে ইজমাইলের দিকে যাচ্ছিল। এটি এখন রোমানিয়ার বন্দরে ভেড়ানো আছে।
এদিকে শস্যের জাহাজের উপর গুলির ঘটনায় বিশ্ববাজারে গমের দামে বড় প্রভাব পড়েছে। আগাম বাজারে গমের দাম সর্বোচ্চ ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। একপর্যায়ে সেখান থেকে কমে ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়। অর্থাৎ এক বুশেল (প্রায় ৩৬ লিটার সমপরিমাণ শস্য) ৬ দশমিক ৫৫ ডলারে কেনাবেচার জন্য চুক্তি হয়।
জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্ততায় ইউক্রেনের খাদ্যশস্যবাহী জাহাজগুলোকে নিরাপদে চলাচলের অনুমতির বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যশস্য রপ্তানির জন্য ইজমাইলের মতো দানিয়ুব নদীর ছোট ছোট বন্দরগুলোও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রোমানিয়ার অ্যাভালন শিপিংয়ের অপারেশনস ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ক্যাটেরিনা কোনোনেনকো। সুলিনা চ্যানেল দিয়ে এই কোম্পানির যেসব জাহাজ চলাচল করে, সেগুলো দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। তিনি ব্লুমবার্গকে বলেন, জাহাজে গুলির ঘটনার পর ওই নৌপথে সোমবার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
সপ্তাহখানেক আগে রুশ তেলের ট্যাংকারে ইউক্রেন ড্রোন হামলা চালায়। এর ফলে রুশ বন্দর থেকে পণ্য আসা নিয়ে আশংকা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও এবার গমের আগাম বাজার দর আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৭ শতাংশ কম। এর কারণ, এবার এই শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রাবোব্যাংক বিশ্লেষক কার্লোস মেরা বলেন, ‘প্রায় দুই সপ্তাহ আগে হামলার পরও দুই পক্ষ থেকেই শস্য সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। রুশ রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার কারণে স্পট মার্কেট বা নিয়মিত বাজারে পণ্য সহজলভ্য হয়ে দাম কমে গেছে বলেও তিনি জানান।
২০২৩–২৪ মৌসুমে রাশিয়ার গম রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে বলে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ আভাস দিয়েছে। এর প্রাক্বলন অনুযায়ী, এবার রুশ রপ্তানি ৪ কোটি ৮০ লাখ মেট্রিক টন হবে। অর্থাৎ বিশ্বের গমের চাহিদার চার ভাগের একভাগ রাশিয়া থেকে আসবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
১৪ আগস্ট ২০২৩
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
১৪ আগস্ট ২০২৩
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়
১৪ ঘণ্টা আগে৯১৪ টনের ক্রয়াদেশ ইসির
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
১৪ আগস্ট ২০২৩
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়তে থাকা ডিজিটাল শিক্ষার কারণে গ্রামীণ জীবন বদলে যাচ্ছে। অনলাইন শিক্ষা, মোবাইল ব্যাংকিং কিংবা ছোট ব্যবসা, সব ক্ষেত্রেই ডিজিটাল প্রযুক্তি এখন নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিচ্ছে।
এই পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় আগে যে সুযোগগুলো শুধু শহরে ছিল, এখন তা ধীরে ধীরে পৌঁছে যাচ্ছে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও। চাষি, দোকানদার, ছোট ব্যবসায়ী, এমনকি গৃহিণীরাও এখন মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করছেন। তারা টাকা পাঠাচ্ছেন, বিল পরিশোধ করছেন আবার সঞ্চয়ও করছেন ফোনের মাধ্যমেই। নরসিংদীর সবজি চাষি রফিক, বাজারে না গিয়েই বিকাশে টাকা পাঠিয়ে সার কিনে নিচ্ছেন। নোয়াখালীর এক গৃহিণী সুলতানা, বিকাশের মাধ্যমেই মেয়ের কলেজ ফি দিয়ে দিচ্ছেন।
আবার গ্রামের অনেক তরুণ ও শিক্ষার্থী স্মার্টফোনে অনলাইন কোর্স করছে। কেউ ইংরেজি শিখছে, কেউ কম্পিউটার বা ডিজাইন শেখার চেষ্টা করছে। পাবনার আমিনা পরিবারের দেখাশোনা করা পাশাপাশি প্রতিদিন অনলাইনে সেলাই শেখেন। দিনাজপুরের রুবেল ইংরেজি শেখার অ্যাপ ব্যবহার করে চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
একইভাবে কৃষকেরাও এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফসলের যত্ন নিচ্ছেন। অনেক কৃষক এখন ইউটিউব দেখে বা অ্যাপ ব্যবহার করে জানতে পারছেন কীভাবে পানি সাশ্রয় করে সেচ দেওয়া যায় বা বাজারে কোন ফসলের দাম কেমন। এতে কৃষকের উৎপাদন ও আয় বাড়ছে।
আগে চিকিৎসার জন্য শহরে যেতে হতো। এখন অনেকেই অনলাইনে ডাক্তার দেখাচ্ছেন। এভাবে সবকিছুই এখন মানুষের হাতের নাগালে। ফলে মানুষের সময় বাঁচছে, নিরাপত্তা বাড়ছে এবং কষ্টও কম হচ্ছে।
এই ডিজিটাল পরিবর্তনের সময়ে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ইমো হয়ে উঠেছে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর মাধ্যমে পরিবার-পরিজন, প্রবাসী স্বজন বা দূরের বন্ধুরা একে অপরের সাথে কথা বলতে পারেন, খোঁজ-খবর নিতে পারেন। ইমো দুর্বল ইন্টারনেটেও ভালোভাবে কাজ করে তাই টুজি বা থ্রিজি নেটওয়ার্কেও ভিডিও কল স্পষ্ট হয়, যা প্রবাসীদের জন্য একটি বড় আশীর্বাদ। দুর্বল নেটওয়ার্কেও এইচডি ভিডিও কলের সুযোগ করে দেয়ায় জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ইমোর মত মেসেজিং অ্যাপগুলো। ভিডিও কলের সাহায্যে সহজেই প্রবাসীরা পরিবারের সঙ্গে একসাথে বসে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, টাকা পাঠানোর আগে পরিবারকে জানিয়ে দিতে পারেন; এমনকি উৎসবের আনন্দেও পরিবারের সাথে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
আমাদের দেশে এই ডিজিটাল পরিবর্তনকে টেকসই করতে হলে দরকার সবার জন্য সাশ্রয়ী ইন্টারনেট, ডিজিটাল শিক্ষা এবং নিরাপদ অনলাইন পরিবেশ। এখনও বাংলাদেশের অনেক গ্রামে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া কঠিন। এমনকি, ইন্টারনেটের খরচ তুলনামূলক বেশি। ফলে অনেকে ইন্টারনেটের অভাবে অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। ইন্টারনেট সাশ্রয়ী হলে আরও বেশি মানুষ শিক্ষা, কাজ ও যোগাযোগের সাথে যুক্ত হতে পারবেন। ডিজিটাল সাক্ষরতা এক্ষেত্রে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যেমন- নিরাপদভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা, তথ্য যাচাই করা ও নিজের গোপনীয়তা রক্ষা করা।

বাংলাদেশ এখন দ্রুত ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামগুলোও ধীরে ধীরে ডিজিটাল সেবার আওতায় চলে আসছে। সেইসাথে মানুষের জীবনযাপন, শিক্ষা আর যোগাযোগের ধরনও বদলে যাচ্ছে। আগে যেখানে দূরত্ব ছিল বাধা, এখন সেখানে প্রযুক্তি এনে দিয়েছে নতুন সুযোগ। মোবাইল ইন্টারনেটের বিস্তার, সাশ্রয়ী স্মার্টফোন আর বাড়তে থাকা ডিজিটাল শিক্ষার কারণে গ্রামীণ জীবন বদলে যাচ্ছে। অনলাইন শিক্ষা, মোবাইল ব্যাংকিং কিংবা ছোট ব্যবসা, সব ক্ষেত্রেই ডিজিটাল প্রযুক্তি এখন নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিচ্ছে।
এই পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় আগে যে সুযোগগুলো শুধু শহরে ছিল, এখন তা ধীরে ধীরে পৌঁছে যাচ্ছে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও। চাষি, দোকানদার, ছোট ব্যবসায়ী, এমনকি গৃহিণীরাও এখন মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করছেন। তারা টাকা পাঠাচ্ছেন, বিল পরিশোধ করছেন আবার সঞ্চয়ও করছেন ফোনের মাধ্যমেই। নরসিংদীর সবজি চাষি রফিক, বাজারে না গিয়েই বিকাশে টাকা পাঠিয়ে সার কিনে নিচ্ছেন। নোয়াখালীর এক গৃহিণী সুলতানা, বিকাশের মাধ্যমেই মেয়ের কলেজ ফি দিয়ে দিচ্ছেন।
আবার গ্রামের অনেক তরুণ ও শিক্ষার্থী স্মার্টফোনে অনলাইন কোর্স করছে। কেউ ইংরেজি শিখছে, কেউ কম্পিউটার বা ডিজাইন শেখার চেষ্টা করছে। পাবনার আমিনা পরিবারের দেখাশোনা করা পাশাপাশি প্রতিদিন অনলাইনে সেলাই শেখেন। দিনাজপুরের রুবেল ইংরেজি শেখার অ্যাপ ব্যবহার করে চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
একইভাবে কৃষকেরাও এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফসলের যত্ন নিচ্ছেন। অনেক কৃষক এখন ইউটিউব দেখে বা অ্যাপ ব্যবহার করে জানতে পারছেন কীভাবে পানি সাশ্রয় করে সেচ দেওয়া যায় বা বাজারে কোন ফসলের দাম কেমন। এতে কৃষকের উৎপাদন ও আয় বাড়ছে।
আগে চিকিৎসার জন্য শহরে যেতে হতো। এখন অনেকেই অনলাইনে ডাক্তার দেখাচ্ছেন। এভাবে সবকিছুই এখন মানুষের হাতের নাগালে। ফলে মানুষের সময় বাঁচছে, নিরাপত্তা বাড়ছে এবং কষ্টও কম হচ্ছে।
এই ডিজিটাল পরিবর্তনের সময়ে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ইমো হয়ে উঠেছে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর মাধ্যমে পরিবার-পরিজন, প্রবাসী স্বজন বা দূরের বন্ধুরা একে অপরের সাথে কথা বলতে পারেন, খোঁজ-খবর নিতে পারেন। ইমো দুর্বল ইন্টারনেটেও ভালোভাবে কাজ করে তাই টুজি বা থ্রিজি নেটওয়ার্কেও ভিডিও কল স্পষ্ট হয়, যা প্রবাসীদের জন্য একটি বড় আশীর্বাদ। দুর্বল নেটওয়ার্কেও এইচডি ভিডিও কলের সুযোগ করে দেয়ায় জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ইমোর মত মেসেজিং অ্যাপগুলো। ভিডিও কলের সাহায্যে সহজেই প্রবাসীরা পরিবারের সঙ্গে একসাথে বসে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, টাকা পাঠানোর আগে পরিবারকে জানিয়ে দিতে পারেন; এমনকি উৎসবের আনন্দেও পরিবারের সাথে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
আমাদের দেশে এই ডিজিটাল পরিবর্তনকে টেকসই করতে হলে দরকার সবার জন্য সাশ্রয়ী ইন্টারনেট, ডিজিটাল শিক্ষা এবং নিরাপদ অনলাইন পরিবেশ। এখনও বাংলাদেশের অনেক গ্রামে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া কঠিন। এমনকি, ইন্টারনেটের খরচ তুলনামূলক বেশি। ফলে অনেকে ইন্টারনেটের অভাবে অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। ইন্টারনেট সাশ্রয়ী হলে আরও বেশি মানুষ শিক্ষা, কাজ ও যোগাযোগের সাথে যুক্ত হতে পারবেন। ডিজিটাল সাক্ষরতা এক্ষেত্রে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যেমন- নিরাপদভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা, তথ্য যাচাই করা ও নিজের গোপনীয়তা রক্ষা করা।

কৃষ্ণসাগরে শস্যবহনকারী একটি কার্গো জাহাজে রুশ বাহিনী গুলি চালানোর আগাম বাজারে গমের দাম বেড়েছে। গত রোববার ইউক্রেনে যাওয়ার পথে ওই জাহাজ ঘিরে এই ঘটনা ওই অঞ্চলের শস্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গ জানিয়েছে।
১৪ আগস্ট ২০২৩
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৩ ঘণ্টা আগে