নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এসক্রো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ফস্টারে আটকে থাকা টাকা ফিরিয়ে দেওয়াসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে কিউকম ভুক্তভোগীরা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শাহবাগে কিউকম কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের (কিউসিএ) উদ্যোগে এ মানববন্ধন করা হয়। এ সময় ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা ১০ দিনের মধ্যে ফস্টারের ব্যাংক হিসাব সচল করা না হলে আমরণ অনশনের হুমকি দেন।
কিউসিএর সভাপতি মোহাম্মদ জেসি বলেন, ফস্টার স্বীকার করেছে যে কিউকমের প্রায় ৪০০ কোটি টাকা তাদের কাছে আছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক ফস্টারের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে রেখেছে বলে আমরা টাকাগুলো পাচ্ছি না।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ভুক্তভোগী আব্দুল আজিজ জানান, কিউকমে তাঁর ১০ লাখ টাকা আটকে আছে। তিনি বলেন, আমরা ফস্টারের মাধ্যমে টাকা দিয়েছিলাম। ফস্টার আমাদের রিফান্ডও দিচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই তাদের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হলো। কিউকমের মালিককেও জেলে ঢোকানো হইছে। আমরা এখন টাকা পাবো কেমনে?
ফস্টারকে নজরদারির মধ্যে রেখে খুলে দিয়ে গ্রাহকদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
আবদুর রহিম নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নীতিমালা দেওয়ার পরে আমরা কিউকমে বিনিয়োগ করছি। তাহলে আমরা এখন কেন টাকা পাচ্ছি না।
গ্রাহকেরা বলেন, পেমেন্ট গেটওয়ে টাকা আটকে রেখেছে। সেটা উদ্ধারের ব্যবস্থা না করে কিউকমের মালিকদের জেলে ঢোকানো হলো। তাহলে আমাদের টাকা দেবে কে?
মানববন্ধনে আসা ভুক্তভোগীদের চার দফা দাবিগুলো হলো-
১. ফস্টারকে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের নজরে রেখে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়া।
২. আইনি নজরে রেখে রিপন মিয়াকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়া এবং দ্রুত মুক্তি দেওয়া। দারির মধ্যে রেখে আইনি কাঠামোর মাধ্যমে কিউকমকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়া।
৩. ফস্টারে কিউকম গ্রাহকদের আটকানো টাকা ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়া।
৪. ফস্টারের সিস্টেম অটোমেশন করা।
অনলাইন প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিউকমের মালিক রিপন মিয়া বর্তমানে কারাগারে আছেন। গত ৪ অক্টোবর তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকেই দফায় দফায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন কর আসছেন ভুক্তভোগীরা।
এসক্রো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ফস্টারে আটকে থাকা টাকা ফিরিয়ে দেওয়াসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে কিউকম ভুক্তভোগীরা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শাহবাগে কিউকম কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের (কিউসিএ) উদ্যোগে এ মানববন্ধন করা হয়। এ সময় ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা ১০ দিনের মধ্যে ফস্টারের ব্যাংক হিসাব সচল করা না হলে আমরণ অনশনের হুমকি দেন।
কিউসিএর সভাপতি মোহাম্মদ জেসি বলেন, ফস্টার স্বীকার করেছে যে কিউকমের প্রায় ৪০০ কোটি টাকা তাদের কাছে আছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক ফস্টারের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে রেখেছে বলে আমরা টাকাগুলো পাচ্ছি না।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ভুক্তভোগী আব্দুল আজিজ জানান, কিউকমে তাঁর ১০ লাখ টাকা আটকে আছে। তিনি বলেন, আমরা ফস্টারের মাধ্যমে টাকা দিয়েছিলাম। ফস্টার আমাদের রিফান্ডও দিচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই তাদের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হলো। কিউকমের মালিককেও জেলে ঢোকানো হইছে। আমরা এখন টাকা পাবো কেমনে?
ফস্টারকে নজরদারির মধ্যে রেখে খুলে দিয়ে গ্রাহকদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
আবদুর রহিম নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নীতিমালা দেওয়ার পরে আমরা কিউকমে বিনিয়োগ করছি। তাহলে আমরা এখন কেন টাকা পাচ্ছি না।
গ্রাহকেরা বলেন, পেমেন্ট গেটওয়ে টাকা আটকে রেখেছে। সেটা উদ্ধারের ব্যবস্থা না করে কিউকমের মালিকদের জেলে ঢোকানো হলো। তাহলে আমাদের টাকা দেবে কে?
মানববন্ধনে আসা ভুক্তভোগীদের চার দফা দাবিগুলো হলো-
১. ফস্টারকে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের নজরে রেখে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়া।
২. আইনি নজরে রেখে রিপন মিয়াকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়া এবং দ্রুত মুক্তি দেওয়া। দারির মধ্যে রেখে আইনি কাঠামোর মাধ্যমে কিউকমকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়া।
৩. ফস্টারে কিউকম গ্রাহকদের আটকানো টাকা ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়া।
৪. ফস্টারের সিস্টেম অটোমেশন করা।
অনলাইন প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিউকমের মালিক রিপন মিয়া বর্তমানে কারাগারে আছেন। গত ৪ অক্টোবর তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকেই দফায় দফায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন কর আসছেন ভুক্তভোগীরা।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগে