নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমছে ডিমের দাম। তবে আজ বৃহস্পতিবারও ভোক্তা পর্যায়ে যৌক্তিক দামে কোথাও ডিম বিক্রি হয়নি। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের বাজার তদারকির প্রতিবেদনেও বিষয়টি উঠে আসে।
দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও ডিমের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি ১০০টি ডিম ১ হাজার ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা দুই দিন আগে ছিল ১ হাজার ৩০০ টাকা। রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি হালি ডিম ৫৪-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কোথাও কোথাও আরও দুই-এক টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ প্রতিটি ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ১২ টাকা ১০ পয়সা থেকে ১২ টাকা ৫০ পয়সা দরে। যা গত তিন দিন আগে ছিল ১৪ টাকা ১৭ পয়সা থেকে ১৫ টাকা।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের—টিসিবি বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি হালি ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা ৫০ পয়সায়। যা দুই দিন আগে ছিল ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা ৭৫ পয়সায়। যদিও যৌক্তিক দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা।
ডিমের বাজার সম্পর্কে জানতে চাইলে তেজগাঁও ডিমের পাইকারি ব্যবসায়ী ফাইজুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার ইচ্ছা করলে ডিমের দাম কমাতে পারবে। ডিমের বাজারে বড় কোম্পানিগুলো সিন্ডিকেট করে দাম নিয়ন্ত্রণ করে। কারণ, মুরগির খাবার ও বাচ্চা বড় কোম্পানির হাতে। খাদ্য ও বাচ্চার দাম কমানো গেলে ডিমের দাম অবশ্যই কমে আসবে। তবে সরকারের সংশ্লিষ্টদের কঠোর নজরদারি করতে হবে। বড় ব্যবসায়ীরা সরকারের কর্তাব্যক্তিদের ম্যানেজ করে ফেলেন। এ কারণে তাঁরা কঠোর পদক্ষেপ নেন না।’
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, ‘করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো গত দুই দিন ধরে তেজগাঁও ও ঠাটারী বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম সরবরাহ করছে। এ কারণে দাম কমে আসছে। কোম্পানিগুলো ইচ্ছা করলে আগে থেকেই সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে পারত। তবে দামের বিষয়টি তেজগাঁও বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। এই সিন্ডিকেট সরকারকে ভাঙতে হবে। খাবার ও বাচ্চার দাম কমানো হলে ডিমের দাম অনেক কমবে।’
তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আমানত উল্লাহ রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ বৃহস্পতিবার থেকে তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি শুরু করেছেন। তেজগাঁও ঠাটারী বাজারে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো ১৫ লাখ ডিম সরবরাহ করেছে। যদিও তারা ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করার কথা দিয়েছিল। পাঁচ-ছয়টি প্রতিষ্ঠান ডিম সরবরাহ দিয়েছে। অন্যরা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমছে ডিমের দাম। তবে আজ বৃহস্পতিবারও ভোক্তা পর্যায়ে যৌক্তিক দামে কোথাও ডিম বিক্রি হয়নি। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের বাজার তদারকির প্রতিবেদনেও বিষয়টি উঠে আসে।
দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও ডিমের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি ১০০টি ডিম ১ হাজার ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা দুই দিন আগে ছিল ১ হাজার ৩০০ টাকা। রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি হালি ডিম ৫৪-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কোথাও কোথাও আরও দুই-এক টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ প্রতিটি ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ১২ টাকা ১০ পয়সা থেকে ১২ টাকা ৫০ পয়সা দরে। যা গত তিন দিন আগে ছিল ১৪ টাকা ১৭ পয়সা থেকে ১৫ টাকা।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের—টিসিবি বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি হালি ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা ৫০ পয়সায়। যা দুই দিন আগে ছিল ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা ৭৫ পয়সায়। যদিও যৌক্তিক দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা।
ডিমের বাজার সম্পর্কে জানতে চাইলে তেজগাঁও ডিমের পাইকারি ব্যবসায়ী ফাইজুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার ইচ্ছা করলে ডিমের দাম কমাতে পারবে। ডিমের বাজারে বড় কোম্পানিগুলো সিন্ডিকেট করে দাম নিয়ন্ত্রণ করে। কারণ, মুরগির খাবার ও বাচ্চা বড় কোম্পানির হাতে। খাদ্য ও বাচ্চার দাম কমানো গেলে ডিমের দাম অবশ্যই কমে আসবে। তবে সরকারের সংশ্লিষ্টদের কঠোর নজরদারি করতে হবে। বড় ব্যবসায়ীরা সরকারের কর্তাব্যক্তিদের ম্যানেজ করে ফেলেন। এ কারণে তাঁরা কঠোর পদক্ষেপ নেন না।’
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, ‘করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো গত দুই দিন ধরে তেজগাঁও ও ঠাটারী বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম সরবরাহ করছে। এ কারণে দাম কমে আসছে। কোম্পানিগুলো ইচ্ছা করলে আগে থেকেই সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে পারত। তবে দামের বিষয়টি তেজগাঁও বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। এই সিন্ডিকেট সরকারকে ভাঙতে হবে। খাবার ও বাচ্চার দাম কমানো হলে ডিমের দাম অনেক কমবে।’
তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আমানত উল্লাহ রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ বৃহস্পতিবার থেকে তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি শুরু করেছেন। তেজগাঁও ঠাটারী বাজারে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো ১৫ লাখ ডিম সরবরাহ করেছে। যদিও তারা ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করার কথা দিয়েছিল। পাঁচ-ছয়টি প্রতিষ্ঠান ডিম সরবরাহ দিয়েছে। অন্যরা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৪ ঘণ্টা আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১ দিন আগে