নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এলডিসি বা স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ এখনও প্রস্তুত নয়। আগামী বছর উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর দেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ক্ষতি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
আজ শনিবার রাজধানীর এফডিসি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বর্তমান সরকার সঠিক পথে আছে’ শীর্ষক ছায়া সংসদ বিতর্ক অনুষ্ঠানে তিনি এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।
ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখনও প্রস্তুত নয়। গ্র্যাজুয়েশন পরবর্তী সময়ে শুল্ক সুবিধা না থাকায় বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ক্ষতি হতে পারে।
জলবায়ু অর্থায়নের ক্ষেত্রেও উন্নয়ন সহযোগিতা কমে যাবে জানিয়ে সিপিডি নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পরে বাংলাদেশকে কমার্শিয়াল রেটে ঋণ নিতে হবে, যা পরিশোধ ও ঋণের শর্তপূরণ করা কঠিন হবে।’
অর্থনীতিবিদ ফাহমিদা আরও বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় যে অর্থনৈতিক তথ্য দেয়া হয়েছিল, তা ছিল গোজামিলনির্ভর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। অর্থনৈতিক ডেটা কীভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায়, বাংলাদেশ ছিল তার মধ্যে একটা অগ্রগণ্য দেশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) নির্দেশদানের মাধ্যমে তাঁরা মনমতো ডেটা ব্যবহার করতো।’
গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, শেখ হাসিনার সরকারের আমলে জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ বাংলাদেশের উন্নয়নের সব তথ্য ভুয়া। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য এসব পরিসংখ্যান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে।
গত জানুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলন ড. ইউনূস বলেন, ‘শেখ হাসিনা বলতেন, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। এটা ভুয়া প্রবৃদ্ধি, পুরোপুরি ভুয়া।’ তবে কেন ভুয়া বলেছিলেন, তার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা দেননি ইউনূস।
ক্ষমতার পালাবদলের উন্নয়নের আখ্যানকে উড়িয়ে দেয় ড. ইউনূসের সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার নতুন বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার আরও পিছিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তবে অজানা কারণে দুদিন আগে সেই ভাবনা থেকে সরে আসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বরে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পথে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
সেদিন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত হয়েছে ২০২৬ সালেই বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে। এ জন্য যে চ্যালেঞ্জগুলো আসবে, তা মোকাবিলা করার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এটি বাংলাদেশের মর্যাদাও আরও বৃদ্ধি পাবে।’
বৈদেশিক ঋণ গ্রহণে সতর্কতা ও ঋণ ব্যবস্থাপনায় সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উপর জোর দিয়ে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গত ১৫ বছরে ঋণের টাকার ব্যাপক অপচয়, দুনীর্তি ও লুটপাট হয়েছে। ঋণ পরিশোধে বাস্তবভিত্তিক কোনো পরিকল্পনা না থাকায় এই ঋণ এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, ‘চীনের ঋণের ব্যাপারে সবসময় একটা সংশয় থাকে। অন্যান্য দেশের ঋণের ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স স্পষ্ট থাকলেও চীনের ক্ষেত্রে তা থাকে না। কোনোভাবেই আমাদের ঋণের ফাঁদে পা দেয়া যাবে না।’
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আয়োজিত ছায়া সংসদে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলেও প্রশ্ন হচ্ছে, আওয়ামী সরকারের আমলের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হতে যাচ্ছি কিনা। বিগত সরকারের আমলের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হতো। ভুল, মিথ্যা ও অতিরঞ্জিত তথ্য দিয়ে উন্নয়নের মিথ্যা গল্প শোনানো হতো। দেশের রিজার্ভ, জিডিপি, রপ্তানি আয়, দারিদ্র বিমোচন, খাদ্য উৎপাদন, বাল্য বিবাহ এমনকি প্রকৃত জনসংখ্যা নিয়েও মিথ্যাচার করা হয়েছিল বিগত সময়ে।’
কিরণ আরো বলেন, ‘সরকার যেভাবে চাইতো বিবিএস সেভাবেই তথ্য পরিসংখ্যান প্রদান করতো। অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যকে বোগাস বলে আখ্যায়িত করেছিলেন।’
ছায়া সংসদ বিতর্কে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের হারিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকরা বিজয়ী হয়।
অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস, ড. শেখ মোহাম্মদ জোবায়েদ হোসেন, ড. এস এম মোর্শেদসহ আরো কয়েকজন প্রতিযোগিতায় বিচারক ছিলেন। শেষে অংশগ্রহণকারী দলকে ট্রফি, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
এলডিসি বা স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ এখনও প্রস্তুত নয়। আগামী বছর উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর দেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ক্ষতি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
আজ শনিবার রাজধানীর এফডিসি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বর্তমান সরকার সঠিক পথে আছে’ শীর্ষক ছায়া সংসদ বিতর্ক অনুষ্ঠানে তিনি এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।
ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখনও প্রস্তুত নয়। গ্র্যাজুয়েশন পরবর্তী সময়ে শুল্ক সুবিধা না থাকায় বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ক্ষতি হতে পারে।
জলবায়ু অর্থায়নের ক্ষেত্রেও উন্নয়ন সহযোগিতা কমে যাবে জানিয়ে সিপিডি নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পরে বাংলাদেশকে কমার্শিয়াল রেটে ঋণ নিতে হবে, যা পরিশোধ ও ঋণের শর্তপূরণ করা কঠিন হবে।’
অর্থনীতিবিদ ফাহমিদা আরও বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় যে অর্থনৈতিক তথ্য দেয়া হয়েছিল, তা ছিল গোজামিলনির্ভর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। অর্থনৈতিক ডেটা কীভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায়, বাংলাদেশ ছিল তার মধ্যে একটা অগ্রগণ্য দেশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) নির্দেশদানের মাধ্যমে তাঁরা মনমতো ডেটা ব্যবহার করতো।’
গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, শেখ হাসিনার সরকারের আমলে জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ বাংলাদেশের উন্নয়নের সব তথ্য ভুয়া। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য এসব পরিসংখ্যান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে।
গত জানুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলন ড. ইউনূস বলেন, ‘শেখ হাসিনা বলতেন, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। এটা ভুয়া প্রবৃদ্ধি, পুরোপুরি ভুয়া।’ তবে কেন ভুয়া বলেছিলেন, তার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা দেননি ইউনূস।
ক্ষমতার পালাবদলের উন্নয়নের আখ্যানকে উড়িয়ে দেয় ড. ইউনূসের সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার নতুন বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার আরও পিছিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তবে অজানা কারণে দুদিন আগে সেই ভাবনা থেকে সরে আসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বরে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পথে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
সেদিন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত হয়েছে ২০২৬ সালেই বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে। এ জন্য যে চ্যালেঞ্জগুলো আসবে, তা মোকাবিলা করার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এটি বাংলাদেশের মর্যাদাও আরও বৃদ্ধি পাবে।’
বৈদেশিক ঋণ গ্রহণে সতর্কতা ও ঋণ ব্যবস্থাপনায় সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উপর জোর দিয়ে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গত ১৫ বছরে ঋণের টাকার ব্যাপক অপচয়, দুনীর্তি ও লুটপাট হয়েছে। ঋণ পরিশোধে বাস্তবভিত্তিক কোনো পরিকল্পনা না থাকায় এই ঋণ এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, ‘চীনের ঋণের ব্যাপারে সবসময় একটা সংশয় থাকে। অন্যান্য দেশের ঋণের ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স স্পষ্ট থাকলেও চীনের ক্ষেত্রে তা থাকে না। কোনোভাবেই আমাদের ঋণের ফাঁদে পা দেয়া যাবে না।’
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আয়োজিত ছায়া সংসদে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলেও প্রশ্ন হচ্ছে, আওয়ামী সরকারের আমলের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হতে যাচ্ছি কিনা। বিগত সরকারের আমলের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হতো। ভুল, মিথ্যা ও অতিরঞ্জিত তথ্য দিয়ে উন্নয়নের মিথ্যা গল্প শোনানো হতো। দেশের রিজার্ভ, জিডিপি, রপ্তানি আয়, দারিদ্র বিমোচন, খাদ্য উৎপাদন, বাল্য বিবাহ এমনকি প্রকৃত জনসংখ্যা নিয়েও মিথ্যাচার করা হয়েছিল বিগত সময়ে।’
কিরণ আরো বলেন, ‘সরকার যেভাবে চাইতো বিবিএস সেভাবেই তথ্য পরিসংখ্যান প্রদান করতো। অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যকে বোগাস বলে আখ্যায়িত করেছিলেন।’
ছায়া সংসদ বিতর্কে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের হারিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকরা বিজয়ী হয়।
অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস, ড. শেখ মোহাম্মদ জোবায়েদ হোসেন, ড. এস এম মোর্শেদসহ আরো কয়েকজন প্রতিযোগিতায় বিচারক ছিলেন। শেষে অংশগ্রহণকারী দলকে ট্রফি, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার তাঁতপল্লিতে ঈদ সামনে রেখে কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে। খুটখাট আওয়াজে মুখরিত তাঁতপল্লি যেন এক অনবরত সুরেলা ছন্দ তুলেছে। চলছে পবিত্র মাহে রমজান, এরপরই ঈদ এবং বাঙালির পয়লা বৈশাখের উৎসব।
২ মিনিট আগেপাকিস্তান থেকে আরও ২৬ হাজার ২৫০ টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতি এবং ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তার উদ্বেগের প্রভাব পড়েছে বিশ্বের স্বর্ণের বাজারে। বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগের সন্ধান করছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেব্যাংকে গচ্ছিত স্থায়ী আমানতের (এফডিআর) বিপরীতে দেওয়া ঋণকে শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত মনে করা হয়। কারণ ঋণের বিপরীতে লিয়েন করে রাখা এফডিআর চাহিবামাত্র (ঋণদাতা ব্যাংক) নগদায়ন করতে বাধ্য এফডিআর ইস্যু করা ব্যাংক। কিন্তু সেই শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত ঋণ দিয়েও এখন ঝুঁকিতে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক।
১ দিন আগে