নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজারে টাকার সরবরাহ কমাতে মাসের পর মাস সুদের হার বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাজারে টাকার সরবরাহ কমলে পণ্য মূল্য কমবে—এমন তথ্য থেকে এসব নীতি বাস্তবায়ন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ছয় মাসের (জুন-নভেম্বর) ট্রেজারি বিলের গড় সুদের ভিত্তিতে ডিসেম্বর মাসের জন্য ব্যাংকের স্মার্ট সুদের হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে বেঞ্চমার্ক পদ্ধতিতে মার্জিন যোগ হবে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই দুই সুদহারের যোগফল মিলে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাংকের সুদের হার হবে ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, নভেম্বরে স্মার্ট সুদের হার ১০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। নভেম্বরসহ গত ৬ মাসের গড় হিসাবে সুদের হার দাঁড়ায় ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে গ্রাহক পর্যায়ে মার্জিন হিসাবে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ করে গড় ডিসেম্বরে সুদ হতে যাচ্ছে ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের পরে সর্বোচ্চ সুদের হারের রেকর্ড। নভেম্বরে স্মার্ট সুদের হার ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোর এখন কোনো বিকল্প দেখছি না। ব্যাংকঋণের সুদহার বাড়লে আগের চেয়ে কম ঋণ গ্রহণ করবে মানুষ। পক্ষান্তরে যাদের কাছে টাকা রয়েছে বেশি মুনাফা পাওয়ার আশায় তারা ব্যাংকে টাকা রাখবে। এতে ধীরে ধীরে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সুদের হার পুনর্বিবেচনা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জানা গেছে, নীতি সুদহার করিডরের ঊর্ধ্বসীমা স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি (এসএলএফ) সুদহার বিদ্যমান শতকরা ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং করিডরের নিম্নসীমা স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) সুদহার বিদ্যমান শতকরা ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যার ফলে ডিসেম্বর থেকে সুদের হার বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরে গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা নভেম্বরে ছিল ১১ দশমিক ১৮ শতাংশ। অক্টোবরে গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার ছিল ১০ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ১০ দশমিক ৭০ শতাংশ, আগস্টে ১০ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং জুন ও জুলাই মাসে একই হারে তথা ১০ দশমিক ১০ শতাংশ হারে ঋণ বিতরণ করে ব্যাংক।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘স্মার্ট পদ্ধতিতে সুদের হার হঠাৎ করে বৃদ্ধি বা হ্রাস পায় না। ছয় মাসের গড় ভিত্তিতে সুদহার ঠিক করে তার সঙ্গে মার্জিন ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা ব্যাংকগুলো গ্রাহক পর্যায়ে নির্ধারণ করে।’
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজারে টাকার সরবরাহ কমাতে মাসের পর মাস সুদের হার বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাজারে টাকার সরবরাহ কমলে পণ্য মূল্য কমবে—এমন তথ্য থেকে এসব নীতি বাস্তবায়ন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ছয় মাসের (জুন-নভেম্বর) ট্রেজারি বিলের গড় সুদের ভিত্তিতে ডিসেম্বর মাসের জন্য ব্যাংকের স্মার্ট সুদের হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে বেঞ্চমার্ক পদ্ধতিতে মার্জিন যোগ হবে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই দুই সুদহারের যোগফল মিলে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাংকের সুদের হার হবে ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, নভেম্বরে স্মার্ট সুদের হার ১০ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। নভেম্বরসহ গত ৬ মাসের গড় হিসাবে সুদের হার দাঁড়ায় ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে গ্রাহক পর্যায়ে মার্জিন হিসাবে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ করে গড় ডিসেম্বরে সুদ হতে যাচ্ছে ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের পরে সর্বোচ্চ সুদের হারের রেকর্ড। নভেম্বরে স্মার্ট সুদের হার ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোর এখন কোনো বিকল্প দেখছি না। ব্যাংকঋণের সুদহার বাড়লে আগের চেয়ে কম ঋণ গ্রহণ করবে মানুষ। পক্ষান্তরে যাদের কাছে টাকা রয়েছে বেশি মুনাফা পাওয়ার আশায় তারা ব্যাংকে টাকা রাখবে। এতে ধীরে ধীরে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সুদের হার পুনর্বিবেচনা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জানা গেছে, নীতি সুদহার করিডরের ঊর্ধ্বসীমা স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি (এসএলএফ) সুদহার বিদ্যমান শতকরা ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং করিডরের নিম্নসীমা স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) সুদহার বিদ্যমান শতকরা ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যার ফলে ডিসেম্বর থেকে সুদের হার বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরে গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা নভেম্বরে ছিল ১১ দশমিক ১৮ শতাংশ। অক্টোবরে গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার ছিল ১০ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ১০ দশমিক ৭০ শতাংশ, আগস্টে ১০ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং জুন ও জুলাই মাসে একই হারে তথা ১০ দশমিক ১০ শতাংশ হারে ঋণ বিতরণ করে ব্যাংক।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘স্মার্ট পদ্ধতিতে সুদের হার হঠাৎ করে বৃদ্ধি বা হ্রাস পায় না। ছয় মাসের গড় ভিত্তিতে সুদহার ঠিক করে তার সঙ্গে মার্জিন ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা ব্যাংকগুলো গ্রাহক পর্যায়ে নির্ধারণ করে।’
দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল ও কাস্টমস হাউসে কলম বিরতি চলছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মকর্তারা যথারীতি দপ্তরে এসেছেন। তবে কোনো দাপ্তরিক কাজ করছেন না তাঁরা। কেবল বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের কর, শুল্ক ও মূসক নীতি বিভাগের কর্মকর্তারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
২ ঘণ্টা আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের পুঁজিবাজার সংস্কার বৈঠক বিনিয়োগকারীদের আশানুরূপ ফল দেয়নি। বৈঠকে প্রস্তাবিত নির্দেশনাগুলো নতুনত্বহীন ও বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে মনে করছেন অংশীজনরা। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও হ্রাস পেয়েছে, যার প্রতিফলন দেখা গেছে পুঁজিবাজারের সূচকে।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইউকে ও আয়ারল্যান্ড এডুকেশন এক্সপো ২০২৫। পিএফইসি গ্লোবালের আয়োজনে এই এক্সপোটি অনুষ্ঠিত হবে আগামী মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে। এই অনুষ্ঠানটি চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের আইএমএফ ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী দুটি কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ের সিদ্ধান্ত আগামীকাল জানাবে আইএমএফ। এ নিয়ে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ও আইএমএফ কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামীকাল এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে...
১৫ ঘণ্টা আগে