নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত ‘রিসেন্ট প্রকিউরমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অব রিনিউয়েবল এনার্জি আন্ডার দ্য পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস’ শীর্ষক ডায়ালগে এসব বিষয় উঠে আসে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে এখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেশি। কেনাকাটায় অনেক বেশি ব্যয় হয়। সরকারের কাছে বেসরকারি উদ্যোক্তারা পাওয়ার প্ল্যান্টের পরিত্যক্ত অংশে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি চাইলে তা মেলে না। মূলত আইনি জটিলতায় বেড়ে যাচ্ছে খরচ। ক্ষতি হচ্ছে বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীদের। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের লোকসান দিন দিন বাড়ছে। ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বিপিসি বছরের শুরুতে লোকসান দেখায়। কিন্তু বছর শেষে লাভ করে। সংস্থাটির আর্থিক হিসাব-নিকাশ প্রশ্নবিদ্ধ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সারা বিশ্বে সৌরবিদ্যুৎ তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়ছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস বাড়াতে কাজ করছে সরকার। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে পারলে আমাদের বিদ্যুতের ওপর থেকে চাপ কমে আসবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিমালা নিয়ে কাজ চলছে। উৎপাদনকারী ও ব্যবহারকারী সবার সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে।’
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম রেজওয়ান খান বলেন, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ক্রয়নীতিমালা যুগোপযোগী করতে হবে। ক্রয়ের সময় বাজার মনিটরিং করতে হবে। বিশেষ করে জমি অধিগ্রহণ এবং পাওয়ার জেনারেশনে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ক্রয়াদেশ প্রদানে উপযুক্ত ইপিসি ঠিকাদার নির্বাচন করতে হবে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডির রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট আতিকুজ্জামান শাহজীদ বলেন, বাংলাদেশে টেকসই বিদ্যুৎ খাত গড়ে তুলতে আগামী দুই দশকে বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ১৬ হাজার ৬৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজন ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০৩৫ সালে ১২ হাজার ৮৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে লাগবে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১১ হাজার ১২৪ মেগাওয়াট উৎপাদনে প্রয়োজন হবে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ৩০টি বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব। আর নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে না পারলে জলবায়ু অভিযোজন ও নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে যাবে।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত ‘রিসেন্ট প্রকিউরমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অব রিনিউয়েবল এনার্জি আন্ডার দ্য পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস’ শীর্ষক ডায়ালগে এসব বিষয় উঠে আসে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে এখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেশি। কেনাকাটায় অনেক বেশি ব্যয় হয়। সরকারের কাছে বেসরকারি উদ্যোক্তারা পাওয়ার প্ল্যান্টের পরিত্যক্ত অংশে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি চাইলে তা মেলে না। মূলত আইনি জটিলতায় বেড়ে যাচ্ছে খরচ। ক্ষতি হচ্ছে বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীদের। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের লোকসান দিন দিন বাড়ছে। ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বিপিসি বছরের শুরুতে লোকসান দেখায়। কিন্তু বছর শেষে লাভ করে। সংস্থাটির আর্থিক হিসাব-নিকাশ প্রশ্নবিদ্ধ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সারা বিশ্বে সৌরবিদ্যুৎ তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়ছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস বাড়াতে কাজ করছে সরকার। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে পারলে আমাদের বিদ্যুতের ওপর থেকে চাপ কমে আসবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিমালা নিয়ে কাজ চলছে। উৎপাদনকারী ও ব্যবহারকারী সবার সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে।’
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম রেজওয়ান খান বলেন, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ক্রয়নীতিমালা যুগোপযোগী করতে হবে। ক্রয়ের সময় বাজার মনিটরিং করতে হবে। বিশেষ করে জমি অধিগ্রহণ এবং পাওয়ার জেনারেশনে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ক্রয়াদেশ প্রদানে উপযুক্ত ইপিসি ঠিকাদার নির্বাচন করতে হবে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডির রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট আতিকুজ্জামান শাহজীদ বলেন, বাংলাদেশে টেকসই বিদ্যুৎ খাত গড়ে তুলতে আগামী দুই দশকে বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ১৬ হাজার ৬৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজন ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০৩৫ সালে ১২ হাজার ৮৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে লাগবে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১১ হাজার ১২৪ মেগাওয়াট উৎপাদনে প্রয়োজন হবে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ৩০টি বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব। আর নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে না পারলে জলবায়ু অভিযোজন ও নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে যাবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত ‘রিসেন্ট প্রকিউরমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অব রিনিউয়েবল এনার্জি আন্ডার দ্য পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস’ শীর্ষক ডায়ালগে এসব বিষয় উঠে আসে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে এখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেশি। কেনাকাটায় অনেক বেশি ব্যয় হয়। সরকারের কাছে বেসরকারি উদ্যোক্তারা পাওয়ার প্ল্যান্টের পরিত্যক্ত অংশে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি চাইলে তা মেলে না। মূলত আইনি জটিলতায় বেড়ে যাচ্ছে খরচ। ক্ষতি হচ্ছে বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীদের। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের লোকসান দিন দিন বাড়ছে। ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বিপিসি বছরের শুরুতে লোকসান দেখায়। কিন্তু বছর শেষে লাভ করে। সংস্থাটির আর্থিক হিসাব-নিকাশ প্রশ্নবিদ্ধ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সারা বিশ্বে সৌরবিদ্যুৎ তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়ছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস বাড়াতে কাজ করছে সরকার। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে পারলে আমাদের বিদ্যুতের ওপর থেকে চাপ কমে আসবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিমালা নিয়ে কাজ চলছে। উৎপাদনকারী ও ব্যবহারকারী সবার সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে।’
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম রেজওয়ান খান বলেন, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ক্রয়নীতিমালা যুগোপযোগী করতে হবে। ক্রয়ের সময় বাজার মনিটরিং করতে হবে। বিশেষ করে জমি অধিগ্রহণ এবং পাওয়ার জেনারেশনে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ক্রয়াদেশ প্রদানে উপযুক্ত ইপিসি ঠিকাদার নির্বাচন করতে হবে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডির রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট আতিকুজ্জামান শাহজীদ বলেন, বাংলাদেশে টেকসই বিদ্যুৎ খাত গড়ে তুলতে আগামী দুই দশকে বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ১৬ হাজার ৬৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজন ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০৩৫ সালে ১২ হাজার ৮৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে লাগবে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১১ হাজার ১২৪ মেগাওয়াট উৎপাদনে প্রয়োজন হবে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ৩০টি বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব। আর নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে না পারলে জলবায়ু অভিযোজন ও নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে যাবে।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত ‘রিসেন্ট প্রকিউরমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অব রিনিউয়েবল এনার্জি আন্ডার দ্য পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস’ শীর্ষক ডায়ালগে এসব বিষয় উঠে আসে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে এখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেশি। কেনাকাটায় অনেক বেশি ব্যয় হয়। সরকারের কাছে বেসরকারি উদ্যোক্তারা পাওয়ার প্ল্যান্টের পরিত্যক্ত অংশে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি চাইলে তা মেলে না। মূলত আইনি জটিলতায় বেড়ে যাচ্ছে খরচ। ক্ষতি হচ্ছে বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীদের। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের লোকসান দিন দিন বাড়ছে। ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বিপিসি বছরের শুরুতে লোকসান দেখায়। কিন্তু বছর শেষে লাভ করে। সংস্থাটির আর্থিক হিসাব-নিকাশ প্রশ্নবিদ্ধ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সারা বিশ্বে সৌরবিদ্যুৎ তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়ছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস বাড়াতে কাজ করছে সরকার। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে পারলে আমাদের বিদ্যুতের ওপর থেকে চাপ কমে আসবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিমালা নিয়ে কাজ চলছে। উৎপাদনকারী ও ব্যবহারকারী সবার সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে।’
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম রেজওয়ান খান বলেন, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ক্রয়নীতিমালা যুগোপযোগী করতে হবে। ক্রয়ের সময় বাজার মনিটরিং করতে হবে। বিশেষ করে জমি অধিগ্রহণ এবং পাওয়ার জেনারেশনে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ক্রয়াদেশ প্রদানে উপযুক্ত ইপিসি ঠিকাদার নির্বাচন করতে হবে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডির রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট আতিকুজ্জামান শাহজীদ বলেন, বাংলাদেশে টেকসই বিদ্যুৎ খাত গড়ে তুলতে আগামী দুই দশকে বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ১৬ হাজার ৬৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজন ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০৩৫ সালে ১২ হাজার ৮৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে লাগবে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৪১ সালে ১১ হাজার ১২৪ মেগাওয়াট উৎপাদনে প্রয়োজন হবে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ৩০টি বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব। আর নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে না পারলে জলবায়ু অভিযোজন ও নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে যাবে।

দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩৫ মিনিট আগে
দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকার তাঁদের চাওয়া প্রকল্পে কোনোভাবেই সায় দেবে না।
গতকাল শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই ষষ্ঠ একনেক সভায় ১২টি নতুন, পাঁচটি সংশোধিতসহ মোট ১৭টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে, যার বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এতে সরকারি অর্থায়ন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪৫১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ ৫ হাজার ৬০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩৭৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এই সভায় সচিবালয়ে নতুন ২১ তলা অফিস ভবন এবং হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন সার্ভিসেস ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড সিস্টেম স্ট্রেনদেনিং প্রকল্প বাতিল করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার শুরু করেছে, তার কিছু অংশ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য বাস্তবায়ন কঠিন হতে পারে, তবে পুরোটা না হলেও এই সংস্কারের মূল নির্যাস নির্বাচিত সরকারকে গ্রহণ করতেই হবে। কারণ, ভবিষ্যতে জনগণের চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে তাদের কাজ করতে হবে।
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, কতটুকু দেওয়া হয়েছে, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে, বিষয়টি নতুন সরকারের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। কারণ, বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়ে গেছে। এ বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করার মানে হলো, আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে অনেক কিছু থাকছে না। নতুন সরকার অবশ্যই বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করবে।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের টেকসই কৃষি উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন আলু উৎপাদন ও বিতরণ প্রকল্প। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তিনটি অনুসন্ধান কূপ এবং ২২০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত বা শহীদ পরিবারদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণে দুটি পৃথক প্রকল্প এবং সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন।

সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকা এমআরটি লাইন-৬-এর তৃতীয় সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প এবং সিরাজগঞ্জ-রায়গঞ্জ (চান্দাইকোনা) সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় অনুমোদিত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ গ্রিন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্ট আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অটিজম ও এনডিডি সেবাদান কেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের জাপান হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট স্কলারশিপ অনুমোদিত হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম সংশোধনও অনুমোদিত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় একাডেমিক, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প সম্পন্ন করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তিনটি প্রকল্প ক্লাইমেট রেসপন্স রিপ্রোডাকটিভ হেলথ অ্যান্ড পপুলেশন সার্ভিস ইমপ্রুভমেন্ট এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের অত্যাবশ্যক কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রকল্প সভায় অনুমোদন পেয়েছে।

দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকার তাঁদের চাওয়া প্রকল্পে কোনোভাবেই সায় দেবে না।
গতকাল শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই ষষ্ঠ একনেক সভায় ১২টি নতুন, পাঁচটি সংশোধিতসহ মোট ১৭টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে, যার বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এতে সরকারি অর্থায়ন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪৫১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ ৫ হাজার ৬০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩৭৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এই সভায় সচিবালয়ে নতুন ২১ তলা অফিস ভবন এবং হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন সার্ভিসেস ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড সিস্টেম স্ট্রেনদেনিং প্রকল্প বাতিল করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার শুরু করেছে, তার কিছু অংশ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য বাস্তবায়ন কঠিন হতে পারে, তবে পুরোটা না হলেও এই সংস্কারের মূল নির্যাস নির্বাচিত সরকারকে গ্রহণ করতেই হবে। কারণ, ভবিষ্যতে জনগণের চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে তাদের কাজ করতে হবে।
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, কতটুকু দেওয়া হয়েছে, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে, বিষয়টি নতুন সরকারের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। কারণ, বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়ে গেছে। এ বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করার মানে হলো, আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে অনেক কিছু থাকছে না। নতুন সরকার অবশ্যই বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করবে।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের টেকসই কৃষি উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন আলু উৎপাদন ও বিতরণ প্রকল্প। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তিনটি অনুসন্ধান কূপ এবং ২২০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত বা শহীদ পরিবারদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণে দুটি পৃথক প্রকল্প এবং সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন।

সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকা এমআরটি লাইন-৬-এর তৃতীয় সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প এবং সিরাজগঞ্জ-রায়গঞ্জ (চান্দাইকোনা) সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় অনুমোদিত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ গ্রিন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্ট আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অটিজম ও এনডিডি সেবাদান কেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের জাপান হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট স্কলারশিপ অনুমোদিত হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম সংশোধনও অনুমোদিত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় একাডেমিক, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প সম্পন্ন করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তিনটি প্রকল্প ক্লাইমেট রেসপন্স রিপ্রোডাকটিভ হেলথ অ্যান্ড পপুলেশন সার্ভিস ইমপ্রুভমেন্ট এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের অত্যাবশ্যক কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রকল্প সভায় অনুমোদন পেয়েছে।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সর্বশেষ অর্থনৈতিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি গতকাল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, খাদ্যপণ্যের দাম কমায় সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি এক বছর আগের তুলনায় নেমে এসেছে ১ অঙ্কে। গত অক্টোবরে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি নেমে এসেছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশে, যা অক্টোবর ২০২৪-এর ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কম। চালের সরবরাহ বাড়ায় ধীরে ধীরে কমেছে দাম। নতুন আমন মৌসুম, সরকারি ক্রয় ও আমদানি—সব মিলিয়ে চালের দাম কমে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি নামিয়ে এনেছে ৭ দশমিক ০৮ শতাংশে। তবে নন-ফুড খাতে (বাসস্থান, পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবা) চাপ কিছুটা বেড়েছে, সেখানে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
অক্টোবরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান চালের, ৪৭ শতাংশ। মাছ-মাংস মিলিয়ে আরও বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। বিপরীতে মৌসুমি সবজির সরবরাহ বেশি থাকায় সে খাতে মূল্যস্ফীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আলু, পেঁয়াজের দাম কমে সামগ্রিক চাপ কিছুটা হালকা করেছে।
মূল্যস্ফীতি স্বস্তি দিলেও ব্যাংকঋণের প্রবাহ স্থবির, রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক পেছনে এবং রপ্তানি আয়ে ওঠানামা থাকায় অর্থনীতি শক্ত ভিত পাচ্ছে না।
ব্যাংকে আমানত বাড়ছে নীরবে। আগস্টে জমা বেড়েছিল প্রায় ১০ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আবার ব্যক্তি খাতে ঋণের গতি থমথমে। সেপ্টেম্বরে প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৬ দশমিক ২৯ শতাংশে, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। উচ্চ সুদহার, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ব্যবসায়িক ঝুঁকি বেড়ে যাওয়াই এর বড় কারণ। বিপরীতে সরকারি খাতে ঋণ বেড়েছে ২৪ শতাংশের বেশি, যা ব্যক্তি খাতে ঋণচাপ কমায়।
বিদেশি ব্যাংকের সুদহার ব্যবধান স্থানীয় ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি—প্রায় ৯ শতাংশের কাছাকাছি। রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংকের স্প্রেড স্থিতিশীল থাকলেও উচ্চ নন-পারফর্মিং লোন ও পরিচালন ব্যয় বিনিয়োগে বাধা সৃষ্টি করছে।
অক্টোবর মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৬৯ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৮ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা কম। অর্জনের হার মাত্র ৭৭ শতাংশ। আমদানি-রপ্তানি, ভ্যাট, আয়কর—সব খাতেই কমতি দেখা গেছে। যদিও গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি রয়েছে (মাত্র ২ দশমিক ২ শতাংশ), তবুও বিশেষজ্ঞদের ভাষায় এই হারে রাজস্ব কাঠামো টেকসই নয়।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে উন্নয়ন ব্যয় (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, যা গত বছরের ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ থেকে সামান্য বেশি। তবে মোট বরাদ্দ কমে যাওয়ায় এই অগ্রগতি বাস্তব উন্নতির ইঙ্গিত দেয় না—এমন মত অর্থনীতিবিদদের।
বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে ধীরে ধীরে উন্নতি দেখা যাচ্ছে। অক্টোবর ২০২৫-এ মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা বছরের সর্বোচ্চ।
রেমিট্যান্সপ্রবাহও শক্তিশালী। জুলাই-অক্টোবর সময়কালে প্রতিটি মাসে গত বছরের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সেপ্টেম্বরে প্রায় ২ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি।
রপ্তানি আয় বছরের বিভিন্ন সময়ে বড় ধরনের ওঠানামার মধ্য দিয়ে গেছে। এপ্রিল ও জুনে বড় পতন হলেও জুলাইয়ে রপ্তানি পৌঁছায় ৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলারে। অক্টোবর শেষে আয় কিছুটা পুনরুদ্ধার হলেও, গতি খুব শক্তিশালী নয়।

দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সর্বশেষ অর্থনৈতিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি গতকাল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, খাদ্যপণ্যের দাম কমায় সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি এক বছর আগের তুলনায় নেমে এসেছে ১ অঙ্কে। গত অক্টোবরে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি নেমে এসেছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশে, যা অক্টোবর ২০২৪-এর ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কম। চালের সরবরাহ বাড়ায় ধীরে ধীরে কমেছে দাম। নতুন আমন মৌসুম, সরকারি ক্রয় ও আমদানি—সব মিলিয়ে চালের দাম কমে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি নামিয়ে এনেছে ৭ দশমিক ০৮ শতাংশে। তবে নন-ফুড খাতে (বাসস্থান, পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবা) চাপ কিছুটা বেড়েছে, সেখানে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
অক্টোবরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান চালের, ৪৭ শতাংশ। মাছ-মাংস মিলিয়ে আরও বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। বিপরীতে মৌসুমি সবজির সরবরাহ বেশি থাকায় সে খাতে মূল্যস্ফীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আলু, পেঁয়াজের দাম কমে সামগ্রিক চাপ কিছুটা হালকা করেছে।
মূল্যস্ফীতি স্বস্তি দিলেও ব্যাংকঋণের প্রবাহ স্থবির, রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক পেছনে এবং রপ্তানি আয়ে ওঠানামা থাকায় অর্থনীতি শক্ত ভিত পাচ্ছে না।
ব্যাংকে আমানত বাড়ছে নীরবে। আগস্টে জমা বেড়েছিল প্রায় ১০ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আবার ব্যক্তি খাতে ঋণের গতি থমথমে। সেপ্টেম্বরে প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৬ দশমিক ২৯ শতাংশে, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। উচ্চ সুদহার, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ব্যবসায়িক ঝুঁকি বেড়ে যাওয়াই এর বড় কারণ। বিপরীতে সরকারি খাতে ঋণ বেড়েছে ২৪ শতাংশের বেশি, যা ব্যক্তি খাতে ঋণচাপ কমায়।
বিদেশি ব্যাংকের সুদহার ব্যবধান স্থানীয় ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি—প্রায় ৯ শতাংশের কাছাকাছি। রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংকের স্প্রেড স্থিতিশীল থাকলেও উচ্চ নন-পারফর্মিং লোন ও পরিচালন ব্যয় বিনিয়োগে বাধা সৃষ্টি করছে।
অক্টোবর মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৬৯ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৮ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা কম। অর্জনের হার মাত্র ৭৭ শতাংশ। আমদানি-রপ্তানি, ভ্যাট, আয়কর—সব খাতেই কমতি দেখা গেছে। যদিও গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি রয়েছে (মাত্র ২ দশমিক ২ শতাংশ), তবুও বিশেষজ্ঞদের ভাষায় এই হারে রাজস্ব কাঠামো টেকসই নয়।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে উন্নয়ন ব্যয় (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, যা গত বছরের ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ থেকে সামান্য বেশি। তবে মোট বরাদ্দ কমে যাওয়ায় এই অগ্রগতি বাস্তব উন্নতির ইঙ্গিত দেয় না—এমন মত অর্থনীতিবিদদের।
বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে ধীরে ধীরে উন্নতি দেখা যাচ্ছে। অক্টোবর ২০২৫-এ মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা বছরের সর্বোচ্চ।
রেমিট্যান্সপ্রবাহও শক্তিশালী। জুলাই-অক্টোবর সময়কালে প্রতিটি মাসে গত বছরের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সেপ্টেম্বরে প্রায় ২ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি।
রপ্তানি আয় বছরের বিভিন্ন সময়ে বড় ধরনের ওঠানামার মধ্য দিয়ে গেছে। এপ্রিল ও জুনে বড় পতন হলেও জুলাইয়ে রপ্তানি পৌঁছায় ৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলারে। অক্টোবর শেষে আয় কিছুটা পুনরুদ্ধার হলেও, গতি খুব শক্তিশালী নয়।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩৫ মিনিট আগে
সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইউএনবি

সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, দেশের পাঁচটি দুর্বল ব্যাংক একীভূত করে গঠিত নতুন ব্যাংকটি ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই পূর্ণাঙ্গ ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করবে। একীভূত পাঁচ ব্যাংক হলো— ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বারবার তারল্য সহায়তা দেওয়ার পরও এসব ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা উন্নতি হয়নি, বরং শেয়ারবাজারে তাদের শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে কমে গেছে এবং প্রায় সব ব্যাংকের নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) এখন ঋণাত্মক। এই নাজুক পরিস্থিতিতেই একত্রীকরণের মাধ্যমে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নতুন ব্যাংকটির মোট পেইড-আপ ক্যাপিটাল নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার ২০ হাজার কোটি টাকা দেবে, এবং বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা আসবে আমানতকারীদের শেয়ার থেকে। প্রাথমিকভাবে অনুমোদিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৯ নভেম্বর সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের প্রাথমিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।

সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, দেশের পাঁচটি দুর্বল ব্যাংক একীভূত করে গঠিত নতুন ব্যাংকটি ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই পূর্ণাঙ্গ ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করবে। একীভূত পাঁচ ব্যাংক হলো— ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বারবার তারল্য সহায়তা দেওয়ার পরও এসব ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা উন্নতি হয়নি, বরং শেয়ারবাজারে তাদের শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে কমে গেছে এবং প্রায় সব ব্যাংকের নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) এখন ঋণাত্মক। এই নাজুক পরিস্থিতিতেই একত্রীকরণের মাধ্যমে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নতুন ব্যাংকটির মোট পেইড-আপ ক্যাপিটাল নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার ২০ হাজার কোটি টাকা দেবে, এবং বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা আসবে আমানতকারীদের শেয়ার থেকে। প্রাথমিকভাবে অনুমোদিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৯ নভেম্বর সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের প্রাথমিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩৫ মিনিট আগে
দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
১ ঘণ্টা আগে
অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
গত ৩০ নভেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ দোয়া এবং স্মরণিকা মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জিয়া পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আবদুল লতিফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন জিয়া পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহিল মাসুদ, যুগ্ম মহাসচিব মনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব সহিদুল হক সহিদ, অগ্রণী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক তাহমিনা আখতার ও রুবানা পারভীন, মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ এবং জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির নেতারা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সভাপতি মো. সুজাউদ্দৌলা।
জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া করার পাশাপাশি উপস্থিত অতিথিরা বক্তব্যের মাধ্যমে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনা তুলে ধরেন।

অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরুণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
গত ৩০ নভেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ দোয়া এবং স্মরণিকা মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জিয়া পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আবদুল লতিফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন জিয়া পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহিল মাসুদ, যুগ্ম মহাসচিব মনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব সহিদুল হক সহিদ, অগ্রণী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক তাহমিনা আখতার ও রুবানা পারভীন, মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ এবং জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির নেতারা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সভাপতি মো. সুজাউদ্দৌলা।
জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া করার পাশাপাশি উপস্থিত অতিথিরা বক্তব্যের মাধ্যমে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনা তুলে ধরেন।

দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে প্রচুর, কিন্তু বাস্তবে এ উন্নয়নের সঙ্গে কথিত অগ্রগতির মিল কম। উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু যথাযথ ব্যবহার না হওয়ায় বড় অপচয় হয়। বিদ্যুতের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত এই অপচয় কমানো জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩৫ মিনিট আগে
দেশের অর্থনীতিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকেত দেখা গেলেও সামনে রয়েছে পাঁচ চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতি, আমদানি-রপ্তানিতে অস্থিরতা, টাকার ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে ঝুঁকি, সরকারি ঋণনির্ভরতা।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়াকে দেশের সবচেয়ে বড় শরিয়াহ ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। গতকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স অনুমোদনের পর চেয়ারম্যান নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
৫ ঘণ্টা আগে