
বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি ৪৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা কম। এনবিআরের রাজস্ব প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চাপ রয়েছে রাজস্ব আয় বাড়ানোর। করছাড় কমানোর শর্তও রয়েছে। আদায়ে কড়াকড়ি আরোপের কথাও বলছে সংস্থাটি। এনবিআর এসব শর্তে রাজি থাকলেও রাজস্ব আয়ে এর প্রতিফলন এখনো নেই। তবে চলতি বাজেট বাস্তবায়নেই অনেকটা পথ পিছিয়ে রয়েছে সংস্থাটি। এমন প্রেক্ষাপটে আসছে বাজেটের আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা কীভাবে পূরণ হবে তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
এনবিআরের তথ্য বলছে, গত জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩২১ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময় সংস্থাটির রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা। গত ১০ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল এনবিআরকে। পরে বড় অঙ্কের ঘাটতি পড়ে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।
এনবিআর এ পর্যন্ত আমদানি পর্যায়ে ৮২ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা, ভ্যাটে ১ লাখ ১১ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা ও আয়করে ৯৩ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ থেকে এর মধ্যে আয়কর আদায়ে সর্বোচ্চ ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ভ্যাটে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ ও আমদানি পর্যায়ে ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, রাজস্ব আদায় আগের চেয়ে বেশিই করছে এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম। লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়েই ধরা হয়। তবে এটিও অর্জনের খুব কাছেই থাকবে এনবিআর। অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায় বাড়ে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী অনেক লাভ করছে, তাদের কোনো আয়কর ফাইল নেই। উপজেলা পর্যায়ে এমন এমন ব্যবসায়ী আছে, যাদের কোনো ফাইল নেই। সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না।
আমি মনে করি, প্রতিটি উপজেলায় আয়কর অফিস করা উচিত। প্রয়োজনে কর শুমারি করা উচিত। দেশের গ্রোথ সেন্টারগুলোতে বিপুলসংখ্যক সক্ষম করদাতা রয়েছে, তাদেরকে করের আওতায় আনা যায়। সেটা করা হচ্ছে না। কর্মকর্তারা সহজ পথে হাঁটছেন। কষ্ট করে করদাতা খুঁজে বের করে কর আদায় করার কাজটি করছে না।’

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি ৪৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা কম। এনবিআরের রাজস্ব প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চাপ রয়েছে রাজস্ব আয় বাড়ানোর। করছাড় কমানোর শর্তও রয়েছে। আদায়ে কড়াকড়ি আরোপের কথাও বলছে সংস্থাটি। এনবিআর এসব শর্তে রাজি থাকলেও রাজস্ব আয়ে এর প্রতিফলন এখনো নেই। তবে চলতি বাজেট বাস্তবায়নেই অনেকটা পথ পিছিয়ে রয়েছে সংস্থাটি। এমন প্রেক্ষাপটে আসছে বাজেটের আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা কীভাবে পূরণ হবে তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
এনবিআরের তথ্য বলছে, গত জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩২১ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময় সংস্থাটির রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা। গত ১০ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল এনবিআরকে। পরে বড় অঙ্কের ঘাটতি পড়ে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।
এনবিআর এ পর্যন্ত আমদানি পর্যায়ে ৮২ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা, ভ্যাটে ১ লাখ ১১ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা ও আয়করে ৯৩ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ থেকে এর মধ্যে আয়কর আদায়ে সর্বোচ্চ ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ভ্যাটে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ ও আমদানি পর্যায়ে ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, রাজস্ব আদায় আগের চেয়ে বেশিই করছে এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম। লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়েই ধরা হয়। তবে এটিও অর্জনের খুব কাছেই থাকবে এনবিআর। অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায় বাড়ে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী অনেক লাভ করছে, তাদের কোনো আয়কর ফাইল নেই। উপজেলা পর্যায়ে এমন এমন ব্যবসায়ী আছে, যাদের কোনো ফাইল নেই। সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না।
আমি মনে করি, প্রতিটি উপজেলায় আয়কর অফিস করা উচিত। প্রয়োজনে কর শুমারি করা উচিত। দেশের গ্রোথ সেন্টারগুলোতে বিপুলসংখ্যক সক্ষম করদাতা রয়েছে, তাদেরকে করের আওতায় আনা যায়। সেটা করা হচ্ছে না। কর্মকর্তারা সহজ পথে হাঁটছেন। কষ্ট করে করদাতা খুঁজে বের করে কর আদায় করার কাজটি করছে না।’

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি ৪৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা কম। এনবিআরের রাজস্ব প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চাপ রয়েছে রাজস্ব আয় বাড়ানোর। করছাড় কমানোর শর্তও রয়েছে। আদায়ে কড়াকড়ি আরোপের কথাও বলছে সংস্থাটি। এনবিআর এসব শর্তে রাজি থাকলেও রাজস্ব আয়ে এর প্রতিফলন এখনো নেই। তবে চলতি বাজেট বাস্তবায়নেই অনেকটা পথ পিছিয়ে রয়েছে সংস্থাটি। এমন প্রেক্ষাপটে আসছে বাজেটের আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা কীভাবে পূরণ হবে তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
এনবিআরের তথ্য বলছে, গত জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩২১ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময় সংস্থাটির রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা। গত ১০ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল এনবিআরকে। পরে বড় অঙ্কের ঘাটতি পড়ে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।
এনবিআর এ পর্যন্ত আমদানি পর্যায়ে ৮২ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা, ভ্যাটে ১ লাখ ১১ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা ও আয়করে ৯৩ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ থেকে এর মধ্যে আয়কর আদায়ে সর্বোচ্চ ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ভ্যাটে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ ও আমদানি পর্যায়ে ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, রাজস্ব আদায় আগের চেয়ে বেশিই করছে এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম। লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়েই ধরা হয়। তবে এটিও অর্জনের খুব কাছেই থাকবে এনবিআর। অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায় বাড়ে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী অনেক লাভ করছে, তাদের কোনো আয়কর ফাইল নেই। উপজেলা পর্যায়ে এমন এমন ব্যবসায়ী আছে, যাদের কোনো ফাইল নেই। সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না।
আমি মনে করি, প্রতিটি উপজেলায় আয়কর অফিস করা উচিত। প্রয়োজনে কর শুমারি করা উচিত। দেশের গ্রোথ সেন্টারগুলোতে বিপুলসংখ্যক সক্ষম করদাতা রয়েছে, তাদেরকে করের আওতায় আনা যায়। সেটা করা হচ্ছে না। কর্মকর্তারা সহজ পথে হাঁটছেন। কষ্ট করে করদাতা খুঁজে বের করে কর আদায় করার কাজটি করছে না।’

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি ৪৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা কম। এনবিআরের রাজস্ব প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চাপ রয়েছে রাজস্ব আয় বাড়ানোর। করছাড় কমানোর শর্তও রয়েছে। আদায়ে কড়াকড়ি আরোপের কথাও বলছে সংস্থাটি। এনবিআর এসব শর্তে রাজি থাকলেও রাজস্ব আয়ে এর প্রতিফলন এখনো নেই। তবে চলতি বাজেট বাস্তবায়নেই অনেকটা পথ পিছিয়ে রয়েছে সংস্থাটি। এমন প্রেক্ষাপটে আসছে বাজেটের আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা কীভাবে পূরণ হবে তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
এনবিআরের তথ্য বলছে, গত জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩২১ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময় সংস্থাটির রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা। গত ১০ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল এনবিআরকে। পরে বড় অঙ্কের ঘাটতি পড়ে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।
এনবিআর এ পর্যন্ত আমদানি পর্যায়ে ৮২ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা, ভ্যাটে ১ লাখ ১১ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা ও আয়করে ৯৩ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ থেকে এর মধ্যে আয়কর আদায়ে সর্বোচ্চ ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ভ্যাটে ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ ও আমদানি পর্যায়ে ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, রাজস্ব আদায় আগের চেয়ে বেশিই করছে এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম। লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়েই ধরা হয়। তবে এটিও অর্জনের খুব কাছেই থাকবে এনবিআর। অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায় বাড়ে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী অনেক লাভ করছে, তাদের কোনো আয়কর ফাইল নেই। উপজেলা পর্যায়ে এমন এমন ব্যবসায়ী আছে, যাদের কোনো ফাইল নেই। সরকার তো সেই পথে হাঁটছে না।
আমি মনে করি, প্রতিটি উপজেলায় আয়কর অফিস করা উচিত। প্রয়োজনে কর শুমারি করা উচিত। দেশের গ্রোথ সেন্টারগুলোতে বিপুলসংখ্যক সক্ষম করদাতা রয়েছে, তাদেরকে করের আওতায় আনা যায়। সেটা করা হচ্ছে না। কর্মকর্তারা সহজ পথে হাঁটছেন। কষ্ট করে করদাতা খুঁজে বের করে কর আদায় করার কাজটি করছে না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৪৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০
২৮ মে ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০
২৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৪৪ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০
২৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৪৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

বেশি রাজস্ব আয় করেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করার পরও লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বরং ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ২৬ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৭০
২৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৪৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে