নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানান সংকটেও বিদায়ী অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। অর্থবছরের জানুয়ারি-মার্চ সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ত্রৈমাসিক জিডিপির আকার, প্রবৃদ্ধির এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
এ নিয়ে গত অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধির চিত্র পাওয়া গেল। এর আগে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ এবং দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।
জানা যায়, গত অর্থবছরের প্রায় পুরো সময়ই অর্থনীতি নানান সংকটের মধ্য দিয়ে পার করেছে। ডলার-সংকট, আমদানি কড়াকড়ি, জিনিসপত্রের লাগামহীন দাম, রাজস্ব আয়ে ঘাটতি, ব্যাংকিং খাতে দুরবস্থাসহ নানান কারণে অর্থনীতিতে এক ধরনের স্থবিরতা ছিল। এর মধ্যেও বিবিএসের হিসাব বলছে, অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে অর্থনীতি। পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে মাত্র ২ দশমিক ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ।
বিদায়ী অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকে শিল্প, সেবা ও কৃষি—সব খাতেই প্রবৃদ্ধির হার অনেকটা বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে শিল্প খাতে। গত জানুয়ারি-মার্চ সময়ে স্থির মূল্যে জিডিপিতে যুক্ত হয়েছে ৮ লাখ ৬৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, সামনের দিনগুলোতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে পৌনে ৭%।
নানান সংকটেও বিদায়ী অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। অর্থবছরের জানুয়ারি-মার্চ সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ত্রৈমাসিক জিডিপির আকার, প্রবৃদ্ধির এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
এ নিয়ে গত অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধির চিত্র পাওয়া গেল। এর আগে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ এবং দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।
জানা যায়, গত অর্থবছরের প্রায় পুরো সময়ই অর্থনীতি নানান সংকটের মধ্য দিয়ে পার করেছে। ডলার-সংকট, আমদানি কড়াকড়ি, জিনিসপত্রের লাগামহীন দাম, রাজস্ব আয়ে ঘাটতি, ব্যাংকিং খাতে দুরবস্থাসহ নানান কারণে অর্থনীতিতে এক ধরনের স্থবিরতা ছিল। এর মধ্যেও বিবিএসের হিসাব বলছে, অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে অর্থনীতি। পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে মাত্র ২ দশমিক ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ।
বিদায়ী অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকে শিল্প, সেবা ও কৃষি—সব খাতেই প্রবৃদ্ধির হার অনেকটা বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে শিল্প খাতে। গত জানুয়ারি-মার্চ সময়ে স্থির মূল্যে জিডিপিতে যুক্ত হয়েছে ৮ লাখ ৬৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, সামনের দিনগুলোতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে পৌনে ৭%।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৭ মিনিট আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে