নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি আলু উৎপাদন হয় দেশে। কৃষিপণ্যটি বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে সপ্তম। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে সেই আলুর দাম এত অস্বাভাবিক বেড়েছে যে বাজার নিয়ন্ত্রণে শেষ পর্যন্ত আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
শুধু আলু নয়, পেঁয়াজ ও ডিমের দামেরও একই অবস্থা। আমদানির অনুমতি দিয়ে ডিমের দাম কমাতে পারেনি সরকার। আর পেঁয়াজের দাম তো সব সময়ই ভারতের বাজার দিয়ে প্রভাবিত হয়।
এ অবস্থায় বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সিন্ডিকেট ভেঙে বাজারে তদারকি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে এভাবে আমদানি করেও আলুর দাম কতটুকু কমানো যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
এর আগে ডিমের দাম কমাতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দফায় ১৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু গত ৩৬ দিনেও দেশে একটি ডিম আসেনি। ফলে দামও কমেনি। এখনো প্রতি ডজন ডিম ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
এদিকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার অজুহাতে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দামও হুহু করে বাড়ছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ কোথাও ১৩০ আবার কোথাও ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, শুধু আমদানির অনুমোদন দিলেই হবে না। সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে পণ্য দেশে আনতে হবে। এতে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং সিন্ডিকেট ভাঙবে। প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক তুলে দিতে হবে। বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়। খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম প্রতি কেজি ৩৫-৩৬ টাকা, পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬৪-৬৫ টাকা এবং ডিম প্রতিটি ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল তখন। কিন্তু নির্ধারিত দামে কোনো পণ্যই বিক্রি হয়নি। উল্টো পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।
গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলু ৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর দেশি পেঁয়াজ ১৩০-১৬০ টাকা এবং আমদানি করা পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আলু আমদানির সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, আলুর মালিকেরা অতিরিক্ত মুনাফা করছেন। আমদানি হলে বাজারে দাম কমবে।
আলু আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ আদৌ সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আলু আমদানির ওপর ৩৩ শতাংশ শুল্ক ধার্য রয়েছে। এই শুল্ক দিয়ে ব্যবসায়ীরা আলু আমদানি করবেন কি না এবং করলেও দাম কেমন হবে, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি আলু উৎপাদন হয় দেশে। কৃষিপণ্যটি বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে সপ্তম। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে সেই আলুর দাম এত অস্বাভাবিক বেড়েছে যে বাজার নিয়ন্ত্রণে শেষ পর্যন্ত আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
শুধু আলু নয়, পেঁয়াজ ও ডিমের দামেরও একই অবস্থা। আমদানির অনুমতি দিয়ে ডিমের দাম কমাতে পারেনি সরকার। আর পেঁয়াজের দাম তো সব সময়ই ভারতের বাজার দিয়ে প্রভাবিত হয়।
এ অবস্থায় বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সিন্ডিকেট ভেঙে বাজারে তদারকি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে এভাবে আমদানি করেও আলুর দাম কতটুকু কমানো যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
এর আগে ডিমের দাম কমাতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দফায় ১৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু গত ৩৬ দিনেও দেশে একটি ডিম আসেনি। ফলে দামও কমেনি। এখনো প্রতি ডজন ডিম ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
এদিকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার অজুহাতে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দামও হুহু করে বাড়ছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ কোথাও ১৩০ আবার কোথাও ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, শুধু আমদানির অনুমোদন দিলেই হবে না। সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে পণ্য দেশে আনতে হবে। এতে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং সিন্ডিকেট ভাঙবে। প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক তুলে দিতে হবে। বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়। খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম প্রতি কেজি ৩৫-৩৬ টাকা, পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬৪-৬৫ টাকা এবং ডিম প্রতিটি ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল তখন। কিন্তু নির্ধারিত দামে কোনো পণ্যই বিক্রি হয়নি। উল্টো পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।
গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলু ৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর দেশি পেঁয়াজ ১৩০-১৬০ টাকা এবং আমদানি করা পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আলু আমদানির সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, আলুর মালিকেরা অতিরিক্ত মুনাফা করছেন। আমদানি হলে বাজারে দাম কমবে।
আলু আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ আদৌ সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আলু আমদানির ওপর ৩৩ শতাংশ শুল্ক ধার্য রয়েছে। এই শুল্ক দিয়ে ব্যবসায়ীরা আলু আমদানি করবেন কি না এবং করলেও দাম কেমন হবে, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
পোশাক শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজীকরণ ও হয়রানিমুক্ত করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এজন্য তারা ৭ দফা প্রস্তাবনাও দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পোশাক শিল্পে সার্কুলার অর্থনীতি ও টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করতে নেদারল্যান্ডসে চার দিনব্যাপী সার্কুলার টেক্সটাইল ট্রেড মিশনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। ‘টুগেদার ফর এ সার্কুলার ফ্যাশন টুমোরো’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এ মিশন ৮ সেপ্টেম্বর শ
৬ ঘণ্টা আগেদেশে সোনার দাম ক্রমেই বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিন গড়ছে নতুন রেকর্ড। আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি, ডলার-সংকট ও আমদানির জটিলতা প্রভাব ফেলছে স্থানীয় বাজারে। ক্রেতারা আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে বিপাকে পড়েছেন জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা।
১৫ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে অস্থিরতা, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় আমানতে নতুন করে সাড়া মিলেছে। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে মাত্র তিন মাসে ব্যাংকে জমা বেড়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা, যা প্রবৃদ্ধির হারে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে