নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্ড সুবিধায় পণ্য এনে সেগুলো খোলাবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। কাস্টমস বন্ড কর্মকর্তাদের তদারকির পরও থামছে না বন্ড সুবিধার এই অপব্যবহার। তাঁদের নজরদারি এড়িয়ে অহরহ ঘটছে খোলাবাজারে বন্ড সুবিধার পণ্য বিক্রি। কাস্টমস বন্ড কর্মকর্তারা বলছেন, বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের কারণে প্রতি মাসেই চালান আটক করা হচ্ছে। কিন্তু তাতেও খোলাবাজারে বন্ড সুবিধার পণ্য বিক্রি কমছে না।
বন্ডেড সুবিধা বলতে রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে শুল্ক-কর পরিশোধ ছাড়া কাঁচামাল এবং প্যাকিং সামগ্রী আমদানির সুবিধা প্রদানকে বোঝায়। তাই নিয়ম অনুযায়ী, বন্ডেড সুবিধায় কাপড় এনে সেগুলো দিয়ে পোশাক তৈরির পর রপ্তানি করতে হয়, খোলাবাজারে বিক্রির সুযোগ নেই। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র।
সম্প্রতি আশুলিয়ার জিরানী বাজারে অবস্থিত মেসার্স বডিস্ট্রেচ বাংলাদেশ লিমিটেডের বিরুদ্ধে উঠেছে এমনই অভিযোগ। ঢাকা (দক্ষিণ), কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮ সালের ৩ জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তিনটি বিআইএন (বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) ব্যবহার করে ৪৩ লাখ কেজি বিভিন্ন প্রকার ফেব্রিক্স ও এক্সেসরিজ আমদানি করেছে। যার শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ১৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং প্রযোজ্য শুল্ক-করের পরিমাণ ১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
বিজিএমইএর পরিচালক খসরু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিজিএমইএ থেকে যখন ইউডি (ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশন) দেয়, তখন আমরা শতভাগ চেক করেই দেওয়ার চেষ্টা করি। এরপরও টুকটাক যে বন্ডের অপব্যবহার হচ্ছে না, সেটা বলা মুশকিল। কিন্তু বিজিএমইএর পক্ষ থেকে শতভাগ চেষ্টা করা হচ্ছে।’
বন্ড সুবিধায় পণ্য এনে সেগুলো খোলাবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। কাস্টমস বন্ড কর্মকর্তাদের তদারকির পরও থামছে না বন্ড সুবিধার এই অপব্যবহার। তাঁদের নজরদারি এড়িয়ে অহরহ ঘটছে খোলাবাজারে বন্ড সুবিধার পণ্য বিক্রি। কাস্টমস বন্ড কর্মকর্তারা বলছেন, বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের কারণে প্রতি মাসেই চালান আটক করা হচ্ছে। কিন্তু তাতেও খোলাবাজারে বন্ড সুবিধার পণ্য বিক্রি কমছে না।
বন্ডেড সুবিধা বলতে রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে শুল্ক-কর পরিশোধ ছাড়া কাঁচামাল এবং প্যাকিং সামগ্রী আমদানির সুবিধা প্রদানকে বোঝায়। তাই নিয়ম অনুযায়ী, বন্ডেড সুবিধায় কাপড় এনে সেগুলো দিয়ে পোশাক তৈরির পর রপ্তানি করতে হয়, খোলাবাজারে বিক্রির সুযোগ নেই। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র।
সম্প্রতি আশুলিয়ার জিরানী বাজারে অবস্থিত মেসার্স বডিস্ট্রেচ বাংলাদেশ লিমিটেডের বিরুদ্ধে উঠেছে এমনই অভিযোগ। ঢাকা (দক্ষিণ), কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮ সালের ৩ জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তিনটি বিআইএন (বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) ব্যবহার করে ৪৩ লাখ কেজি বিভিন্ন প্রকার ফেব্রিক্স ও এক্সেসরিজ আমদানি করেছে। যার শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ১৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং প্রযোজ্য শুল্ক-করের পরিমাণ ১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
বিজিএমইএর পরিচালক খসরু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিজিএমইএ থেকে যখন ইউডি (ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশন) দেয়, তখন আমরা শতভাগ চেক করেই দেওয়ার চেষ্টা করি। এরপরও টুকটাক যে বন্ডের অপব্যবহার হচ্ছে না, সেটা বলা মুশকিল। কিন্তু বিজিএমইএর পক্ষ থেকে শতভাগ চেষ্টা করা হচ্ছে।’
‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগে