আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
গত ১১ নভেম্বর এ—সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সই করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।
এনবিআরের আদেশ থেকে জানা যায়, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আসমা উল হুসনা পানগাঁও কাস্টমস হাউসে কর্মরত ছিলেন। ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট থেকে অনুমোদন ছাড়াই তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। এতে তাঁর বিরুদ্ধে ‘সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা’ ২০১৮ এর বিধি—৩ (গ) অনুযায়ী ‘পলায়ন’—এর অভিযোগে বিভাগীয় মামলা হয়।
এক স্মারকের মাধ্যমে ২০২১ সালের ১০ আগস্ট অভিযোগনামা ও অভিযোগ বিবরণী আসমা উল হুসনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় প্রেরণের জন্য কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বরাবর পাঠানো হয়। এরপর ১ নভেম্বর এক স্মারকের মাধ্যমে এনবিআরকে কমিশনারেট জানায় রেজিস্টার্ড ডাকযোগে সেগুলো পাঠানো হলেও তিনি এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কোনো প্রকার যোগাযোগ করেননি।
এনবিআর আরও জানায়, আসমা উল হুসনা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জবাব দাখিল করেননি। ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আগ্রহও প্রকাশ করেননি। পরবর্তীতে বিভাগীয় ওই মামলার বিষয়ে ওই কমিশনারেটের উপ-কমিশনার কাঞ্চন রানী দত্তকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন এবং সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রাদি পর্যালোচনা করে পাওয়া দলিলাদির বিশ্লেষণে আসমা উল হুসনার অননুমোদিতভাবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগটি প্রমাণিত হয়। পলায়নের (ডেসারশন) অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করে গুরুদণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ৯ মে দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ আসমা উল হুসনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় যথাযথ পদ্ধতিতে পাঠানোর জন্য চলতি বছরের ১০ মে ঢাকা দক্ষিণের কমিশনারেটের চিঠি দেওয়া হয়। রেজিস্টার্ড ডাকযোগে পাঠানো হলেও এবারও তা ফেরত আসে বলে ২১ এপ্রিল এনবিআরকে জানানো হয়।
এনবিআর জানিয়েছে, দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ পাওয়ার ৭ কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দাখিল করার নির্দেশনা থাকলেও আসমা উল হুসনা করেননি। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ৪ (৩) (গ) বিধি অনুযায়ী ‘চাকরি হতে অপসারণ’ গুরুদণ্ড প্রদানের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) পরামর্শ চায় এনবিআর। পিএসসি সম্মতি দেওয়ায় আসমা উল হুসনাকে চাকরি হতে অপসারণ করা হলো।
অনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
গত ১১ নভেম্বর এ—সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সই করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।
এনবিআরের আদেশ থেকে জানা যায়, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আসমা উল হুসনা পানগাঁও কাস্টমস হাউসে কর্মরত ছিলেন। ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট থেকে অনুমোদন ছাড়াই তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। এতে তাঁর বিরুদ্ধে ‘সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা’ ২০১৮ এর বিধি—৩ (গ) অনুযায়ী ‘পলায়ন’—এর অভিযোগে বিভাগীয় মামলা হয়।
এক স্মারকের মাধ্যমে ২০২১ সালের ১০ আগস্ট অভিযোগনামা ও অভিযোগ বিবরণী আসমা উল হুসনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় প্রেরণের জন্য কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বরাবর পাঠানো হয়। এরপর ১ নভেম্বর এক স্মারকের মাধ্যমে এনবিআরকে কমিশনারেট জানায় রেজিস্টার্ড ডাকযোগে সেগুলো পাঠানো হলেও তিনি এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কোনো প্রকার যোগাযোগ করেননি।
এনবিআর আরও জানায়, আসমা উল হুসনা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জবাব দাখিল করেননি। ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আগ্রহও প্রকাশ করেননি। পরবর্তীতে বিভাগীয় ওই মামলার বিষয়ে ওই কমিশনারেটের উপ-কমিশনার কাঞ্চন রানী দত্তকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন এবং সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রাদি পর্যালোচনা করে পাওয়া দলিলাদির বিশ্লেষণে আসমা উল হুসনার অননুমোদিতভাবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগটি প্রমাণিত হয়। পলায়নের (ডেসারশন) অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করে গুরুদণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ৯ মে দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ আসমা উল হুসনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় যথাযথ পদ্ধতিতে পাঠানোর জন্য চলতি বছরের ১০ মে ঢাকা দক্ষিণের কমিশনারেটের চিঠি দেওয়া হয়। রেজিস্টার্ড ডাকযোগে পাঠানো হলেও এবারও তা ফেরত আসে বলে ২১ এপ্রিল এনবিআরকে জানানো হয়।
এনবিআর জানিয়েছে, দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ পাওয়ার ৭ কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দাখিল করার নির্দেশনা থাকলেও আসমা উল হুসনা করেননি। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ৪ (৩) (গ) বিধি অনুযায়ী ‘চাকরি হতে অপসারণ’ গুরুদণ্ড প্রদানের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) পরামর্শ চায় এনবিআর। পিএসসি সম্মতি দেওয়ায় আসমা উল হুসনাকে চাকরি হতে অপসারণ করা হলো।
ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক এখন আরও শক্ত অবস্থানে। গত এক দশকে রপ্তানি বেড়েছে ৫৮ শতাংশের বেশি। ২০১৫ সালে যেখানে রপ্তানি আয় ছিল ১১ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ইউরো, ২০২৪ সালের শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ইউরোতে।
১ ঘণ্টা আগেপোশাক শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজীকরণ ও হয়রানিমুক্ত করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এজন্য তারা ৭ দফা প্রস্তাবনাও দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পোশাক শিল্পে সার্কুলার অর্থনীতি ও টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করতে নেদারল্যান্ডসে চার দিনব্যাপী সার্কুলার টেক্সটাইল ট্রেড মিশনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। ‘টুগেদার ফর এ সার্কুলার ফ্যাশন টুমোরো’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এ মিশন ৮ সেপ্টেম্বর শ
৮ ঘণ্টা আগেদেশে সোনার দাম ক্রমেই বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিন গড়ছে নতুন রেকর্ড। আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি, ডলার-সংকট ও আমদানির জটিলতা প্রভাব ফেলছে স্থানীয় বাজারে। ক্রেতারা আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে বিপাকে পড়েছেন জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা।
১৭ ঘণ্টা আগে