চলতি মৌসুমে দেশে গত ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) ১০ হাজার ৯৩০ টন লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে চলতি মৌসুমে মোট লবণ উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৩৯ হাজার টন। যা ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিসিক এ তথ্য জানায়।
বিসিক জানিয়েছে, চলতি লবণ মৌসুমে মোট লবণ চাষ করা জমির পরিমাণ ৬৬ হাজার ৪২৪ একর। গত বছর তা ছিল ৬৩ হাজার ২৯১ একর। চাষের জমি বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ হাজার ১৩৩ একর। চলতি লবণ মৌসুমে লবণচাষির সংখ্যা ৩৯ হাজার ৪৬৭; যা গত বছর ছিল ৩৭ হাজার ২৩১ জন। চাষির সংখ্যা বেড়েছে ২ হাজার ২৩৬।
বিসিক জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদন চলমান। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২০ লাখ টনের অধিক লবণ উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
লবণ আমদানি না করে দেশে লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে চলতি লবণ মৌসুমে এক মাস আগেই লবণচাষিদের মাঠে নামানো হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। গত লবণ মৌসুমে প্রথম লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২১ সালের ৩০ নভেম্বর। চলতি লবণ মৌসুমে লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২২ সালের ২৪ অক্টোবর। লবণ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে স্বল্পমেয়াদি (এক বছর), মধ্যমেয়াদি (এক থেকে পাঁচ বছর) এবং দীর্ঘমেয়াদি (পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে) কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী আধুনিক পদ্ধতিতে লবণচাষিদের অগ্রিম লবণ চাষে উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ, লবণ চাষের নতুন এলাকা চিহ্নিতকরণ এবং সম্প্রসারণ, সহজ শর্তে লবণচাষিদের ঋণ প্রদান, একরপ্রতি লবণ উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ, প্রকৃত লবণচাষিদের কাছে বরাদ্দকরণ, লবণ চাষের জমির লিজ মূল্য নির্ধারণ, লবণ চাষের জমি সংরক্ষণ, আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদনে প্রদর্শনী ও উৎপাদিত লবণের মান নিয়ন্ত্রণে কারিগরি সহায়তা প্রদান, জরিপ পরিচালনা, লবণ চাষ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ এবং লবণ উৎপাদন, মজুত ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়মিতভাবে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
চলতি মৌসুমে দেশে গত ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) ১০ হাজার ৯৩০ টন লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে চলতি মৌসুমে মোট লবণ উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮ লাখ ৩৯ হাজার টন। যা ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিসিক এ তথ্য জানায়।
বিসিক জানিয়েছে, চলতি লবণ মৌসুমে মোট লবণ চাষ করা জমির পরিমাণ ৬৬ হাজার ৪২৪ একর। গত বছর তা ছিল ৬৩ হাজার ২৯১ একর। চাষের জমি বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ হাজার ১৩৩ একর। চলতি লবণ মৌসুমে লবণচাষির সংখ্যা ৩৯ হাজার ৪৬৭; যা গত বছর ছিল ৩৭ হাজার ২৩১ জন। চাষির সংখ্যা বেড়েছে ২ হাজার ২৩৬।
বিসিক জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদন চলমান। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২০ লাখ টনের অধিক লবণ উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
লবণ আমদানি না করে দেশে লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে চলতি লবণ মৌসুমে এক মাস আগেই লবণচাষিদের মাঠে নামানো হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। গত লবণ মৌসুমে প্রথম লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২১ সালের ৩০ নভেম্বর। চলতি লবণ মৌসুমে লবণ উৎপাদন শুরু হয় ২২ সালের ২৪ অক্টোবর। লবণ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে স্বল্পমেয়াদি (এক বছর), মধ্যমেয়াদি (এক থেকে পাঁচ বছর) এবং দীর্ঘমেয়াদি (পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে) কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী আধুনিক পদ্ধতিতে লবণচাষিদের অগ্রিম লবণ চাষে উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ, লবণ চাষের নতুন এলাকা চিহ্নিতকরণ এবং সম্প্রসারণ, সহজ শর্তে লবণচাষিদের ঋণ প্রদান, একরপ্রতি লবণ উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ, প্রকৃত লবণচাষিদের কাছে বরাদ্দকরণ, লবণ চাষের জমির লিজ মূল্য নির্ধারণ, লবণ চাষের জমি সংরক্ষণ, আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদনে প্রদর্শনী ও উৎপাদিত লবণের মান নিয়ন্ত্রণে কারিগরি সহায়তা প্রদান, জরিপ পরিচালনা, লবণ চাষ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ এবং লবণ উৎপাদন, মজুত ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়মিতভাবে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করছে ভুটানের কৃষি খাত। ভারত-বাংলাদেশের মতো প্রধান অংশীদার ছাড়াও আরও ১৭টি দেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করছে দেশটি। আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে ভুটানের প্রধান হাতিয়ার দেশটিতে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত কর্ডিসেপস। কর্ডিসেপস হলো এক ধরনের ভেষজ ছত্রাক বা মাশরুম, যা নানা রোগের নিরাময়কার
২ ঘণ্টা আগেসুইজারল্যান্ডের বেসরকারি ব্যাংক ইএফজি লন্ডনে একটি নতুন একটি টিম গঠন করছে। এই টিম গঠনের লক্ষ্য এশিয়ার ধনকুবেরদের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। এই উদ্যোগ এমন এক সময়ে নেওয়া হলো, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের কারণে বাণিজ্য যুদ্ধ ও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে। এর ফলে, এশিয়ার গ্রাহকেরাও তাদের
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যান্য অংশে গত ডিসেম্বরেই চালের দাম কমেছিল। কিন্তু বাংলাদেশে বেসরকারিভাবে রপ্তানি চালু থাকায় পূর্বাঞ্চলে দাম বেশি ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে একাধিক নজিরবিহীন অস্বাভাবিকতার মধ্যে নতুন করে আলোচনায় এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দ্বিগুণের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় শেয়ারের দৈনিক লেনদেন বেড়েছে ২০ গুণের বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে