নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পোশাকশিল্পের সঙ্গে জড়িত ৪০ লাখ শ্রমিককে সম্প্রতি টিসিবির ভর্তুকিমূল্যের পণ্যসামগ্রী কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। ১৬ অক্টোবর থেকেই পোশাকশ্রমিকদের জন্য ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কর্মসূচির কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। এ কর্মসূচির আওতায় পোশাকশ্রমিকেরাও ভর্তুকিমূল্যে তেল, ডাল ও চাল কিনতে পারছেন।
আজ শনিবার রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিজিএমইএর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পোশাকশিল্প কারখানাগুলোর জন্য বিএনবিসি-২০০৬-এর আলোকে স্টিল স্ট্রাকচার ভবনের জন্য ‘ফায়ার রেজিস্টেন্ট রেটিং’-এর বাধ্যবাধকতা শিথিল করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শিল্পের প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে এবং শিল্পকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে কিছু বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—শিল্পে সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ব্যবস্থা করা; কাস্টমস বন্দরসংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলো সহজতর ও দ্রুততর করা; চট্টগ্রাম বন্দরে পূর্ণ লোডিং ও আনলোডিংয়ে অহেতুক সময়ক্ষেপণ বন্ধ করা; এই ক্রান্তিকালে পরবর্তী তিন মাসের জন্য কারখানার ইউটিলিটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করা; ব্যাংক খাতের সংস্কার যেন উৎপাদন ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব না রাখে; কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়; শিল্পকে ব্যবসাবান্ধব করতে যথাযথ নীতি সহায়তা প্রণয়নের বিষয়ে এনবিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংক সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা; শিল্পে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা ও বিদ্যুতের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণসহ একটি টেকসই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নীতি প্রণয়ন করা এবং শিল্পে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের কঠোর আইনের আওতায় আনা।
বর্তমানে দেশে ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের কাছে প্রতি মাসে ভর্তুকিমূল্যে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। পরিবার কার্ডধারী একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি মসুর ডাল ও পাঁচ কেজি চাল কিনতে পারেন। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে আরও দু-একটি পণ্যও বিক্রি করে টিসিবি।
দেশের পোশাকশিল্পের সঙ্গে জড়িত ৪০ লাখ শ্রমিককে সম্প্রতি টিসিবির ভর্তুকিমূল্যের পণ্যসামগ্রী কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। ১৬ অক্টোবর থেকেই পোশাকশ্রমিকদের জন্য ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কর্মসূচির কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। এ কর্মসূচির আওতায় পোশাকশ্রমিকেরাও ভর্তুকিমূল্যে তেল, ডাল ও চাল কিনতে পারছেন।
আজ শনিবার রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিজিএমইএর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পোশাকশিল্প কারখানাগুলোর জন্য বিএনবিসি-২০০৬-এর আলোকে স্টিল স্ট্রাকচার ভবনের জন্য ‘ফায়ার রেজিস্টেন্ট রেটিং’-এর বাধ্যবাধকতা শিথিল করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শিল্পের প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে এবং শিল্পকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে কিছু বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—শিল্পে সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ব্যবস্থা করা; কাস্টমস বন্দরসংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলো সহজতর ও দ্রুততর করা; চট্টগ্রাম বন্দরে পূর্ণ লোডিং ও আনলোডিংয়ে অহেতুক সময়ক্ষেপণ বন্ধ করা; এই ক্রান্তিকালে পরবর্তী তিন মাসের জন্য কারখানার ইউটিলিটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করা; ব্যাংক খাতের সংস্কার যেন উৎপাদন ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব না রাখে; কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়; শিল্পকে ব্যবসাবান্ধব করতে যথাযথ নীতি সহায়তা প্রণয়নের বিষয়ে এনবিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংক সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা; শিল্পে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা ও বিদ্যুতের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণসহ একটি টেকসই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নীতি প্রণয়ন করা এবং শিল্পে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের কঠোর আইনের আওতায় আনা।
বর্তমানে দেশে ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের কাছে প্রতি মাসে ভর্তুকিমূল্যে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। পরিবার কার্ডধারী একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি মসুর ডাল ও পাঁচ কেজি চাল কিনতে পারেন। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে আরও দু-একটি পণ্যও বিক্রি করে টিসিবি।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
৪ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৬ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৬ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৬ ঘণ্টা আগে