নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ধান, দুগ্ধ, মৎস্য, গরু মোটাতাজাকরণ, শাকসবজি, ফুল-ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি ঋণের আওতা বাড়াতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
নতুন ঋণের আওতায় যুক্ত হয়েছে ছাগল, ভেড়া ও গাড়ল পালন। মূলত কৃষি উৎপাদন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে এ উদ্যোগ নতুন দিক উন্মোচন করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আজ বৃহস্পতিবার জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন তহবিলের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ধান, দুগ্ধ, মৎস্য, গরু মোটাতাজাকরণ, শাকসবজি, ফুল-ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি খামারি যাতে উপকৃত হয় সে লক্ষ্যে স্কিমটিতে কন্দাল ফসল ও ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এই স্কিমের মেয়াদ ছিল।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পরিচালক (উৎপাদন) ড. এ বি এম খালেদুজ্জামান এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই স্কিমে কন্দাল ফসল চাষ এবং ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করায় প্রান্তিক চাষিদের মাঝে অর্থায়ন বাড়বে। দেশের প্রায় ৮ থেকে ১০ লাখ চাষি ঋণ পেলে উৎপাদনে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারবে। নারীর ক্ষমতায়ন, পুষ্টি পূরণ এবং উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
আলু, মিষ্টি আলু, কচু, মেটে আলু, কাসাভা ইত্যাদিকে কন্দাল ফসল বলে। কাণ্ড বা মূলে শ্বেতসার জমা হয়ে স্ফীত অঙ্গে রূপান্তরিত হয় বলে এগুলোকে কন্দাল ফসল বলে। খাদ্য হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি স্টার্চ, অ্যালকোহল ও ওষুধসামগ্রীর মতো বিভিন্ন শিল্পদ্রব্য তৈরিতেও এসব ফসল ব্যবহার করা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষি খাতের জন্য গঠিত ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিমটির চাহিদা রয়েছে। এ কারণে স্কিমটির আওতায় ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণের সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো। একই সঙ্গে স্কিমের আওতায় যাতে অধিকসংখ্যক প্রকৃত চাষি ও খামারি উপকৃত হন সে লক্ষ্যে ইতিমধ্যে স্কিমটির আওতাভুক্ত খাতগুলোর পাশাপাশি কন্দাল ফসল চাষ এবং ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করা হলো।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ২১ মার্চ ও ২০২২ সালের ১৭ নভেম্বরের নির্দেশনা বলবৎ থাকবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২২ সালের ১৭ নভেম্বর দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পান কৃষক।
দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ধান, দুগ্ধ, মৎস্য, গরু মোটাতাজাকরণ, শাকসবজি, ফুল-ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি ঋণের আওতা বাড়াতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
নতুন ঋণের আওতায় যুক্ত হয়েছে ছাগল, ভেড়া ও গাড়ল পালন। মূলত কৃষি উৎপাদন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে এ উদ্যোগ নতুন দিক উন্মোচন করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আজ বৃহস্পতিবার জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন তহবিলের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ধান, দুগ্ধ, মৎস্য, গরু মোটাতাজাকরণ, শাকসবজি, ফুল-ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি খামারি যাতে উপকৃত হয় সে লক্ষ্যে স্কিমটিতে কন্দাল ফসল ও ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এই স্কিমের মেয়াদ ছিল।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পরিচালক (উৎপাদন) ড. এ বি এম খালেদুজ্জামান এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই স্কিমে কন্দাল ফসল চাষ এবং ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করায় প্রান্তিক চাষিদের মাঝে অর্থায়ন বাড়বে। দেশের প্রায় ৮ থেকে ১০ লাখ চাষি ঋণ পেলে উৎপাদনে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারবে। নারীর ক্ষমতায়ন, পুষ্টি পূরণ এবং উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
আলু, মিষ্টি আলু, কচু, মেটে আলু, কাসাভা ইত্যাদিকে কন্দাল ফসল বলে। কাণ্ড বা মূলে শ্বেতসার জমা হয়ে স্ফীত অঙ্গে রূপান্তরিত হয় বলে এগুলোকে কন্দাল ফসল বলে। খাদ্য হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি স্টার্চ, অ্যালকোহল ও ওষুধসামগ্রীর মতো বিভিন্ন শিল্পদ্রব্য তৈরিতেও এসব ফসল ব্যবহার করা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষি খাতের জন্য গঠিত ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিমটির চাহিদা রয়েছে। এ কারণে স্কিমটির আওতায় ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণের সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো। একই সঙ্গে স্কিমের আওতায় যাতে অধিকসংখ্যক প্রকৃত চাষি ও খামারি উপকৃত হন সে লক্ষ্যে ইতিমধ্যে স্কিমটির আওতাভুক্ত খাতগুলোর পাশাপাশি কন্দাল ফসল চাষ এবং ছাগল, ভেড়া, গাড়ল পালন খাত অন্তর্ভুক্ত করা হলো।
এ ছাড়া ২০২৩ সালে ২১ মার্চ ও ২০২২ সালের ১৭ নভেম্বরের নির্দেশনা বলবৎ থাকবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২২ সালের ১৭ নভেম্বর দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পান কৃষক।
বাংলাদেশের হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ের আলোচিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) চুক্তি দুই দেশের মধ্যে হালাল পণ্য আমদানি-রপ্তানি সহজ করবে এবং বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ এবং দেশীয় শিল্প সম্প্রসারণে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দাতা সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। গতকাল সোমবার রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা’ (বিওএস) শীর্ষক সেমিনারে এডিবির পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সেমিনারে মূল উপস্থাপনা দেন সংস্থাটির...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে কার্যক্রম চালাতে চায় চীনের প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট। সোমবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দুই বছর ধরে বিশ্বব্যাংকের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঝুঁকির ‘লাল শ্রেণি’তে রয়েছে। এই শ্রেণি মানে হচ্ছে, দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে, যা বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী বাংলাদেশে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি লাল শ্রেণিতে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে