খাদ্যশস্য রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণার পর প্রথম পর্যায়ে ১০ লাখ টন গম রপ্তানির ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
মূল্যস্ফীতি সামলাতে গত ১৩ মে গম রপ্তানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ভারত সরকার। তবে চুক্তির অধীনে এরই মধ্যে যেসব ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছে সেসব চালান ছাড় করা হবে বলে জানানো হয়। এই ছাড়ের অধীনেই শিগগিরই গম রপ্তানি করা হবে বলে জানাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র।
সূত্র অনুযায়ী, ১০ লাখ টনের অর্ধেকই যাবে বাংলাদেশে। রেল ও সড়কপথে বাংলাদেশে আসবে এসব গম।
সূত্রের বরাত দিয়ে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলন থেকে ফিরে আসার পর চালাল ছাড়ের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্র জানায়, বৈদেশিক বাণিজ্য দপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজিএফটি) গত ১৩ মে বা এর আগে খোলা এলসিগুলো যাচাই করার পরে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি ফাইল জমা দিয়েছেন। দেখা গেছে, অনেক কোম্পানি ব্যাক-ডেটে এলসি খুলেছে। ডিজিএফটি এ ধরনের আবেদনগুলো বাতিল করেছে। বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য সঠিক এলসিগুলোর একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন গম রপ্তানিকারক জানিয়েছেন, ডিজিএফটি সঠিক এলসির বিপরীতে প্রথম পর্যায়ে ১০ লাখ টনের বেশি গম রপ্তানির অনুমোদন চেয়েছে। এর মধ্যে ৫ লাখ-৬ লাখ টন গম বাংলাদেশের জন্য ছাড় করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশে গম রপ্তানির জন্য ১৩ মে পর্যন্ত ২৫০টিরও বেশি রেলওয়ে ইন্ডেন্ট বুক করা হয়েছে। প্রতি রেকে ২ হাজার ৪৫০ টন গম হিসাবে প্রায় ৬ লাখ টন বহন করা যাবে। এ ছাড়া ১৩ মে যখন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয় তখন থেকে শস্য বোঝাই ১০টি রেলওয়ে রেক আটকে রয়েছে। সেগুলোও ছাড়া হতে পারে।
প্রায় ২ লাখ টন গম সড়কপথে রপ্তানি হবে বলে আশা করা হচ্ছে, বাকিটা জাহাজে করে, অন্যান্য গন্তব্যে পাঠানো হতে পারে।
কলকাতা-ভিত্তিক রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সীমিত মজুত সক্ষমতার কারণে ভারতীয় গম আমদানিতে বাংলাদেশ তাড়াহুড়ো করছে না। আমদানি করা গমের জন্য জায়গা তৈরি করতে বাংলাদেশকে প্রথমে তাদের চালের গুদাম খালি করতে হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে অস্ট্রেলিয়া থেকে একটি চালান খালাস চলছে। অন্যান্য উৎস ভারতীয় গমের তুলনায় অনেক বেশি দামি হওয়ায় বাংলাদেশ ভারতীয় গম পেতে আগ্রহী।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বাফার স্টকের জন্য গম খুঁজতে বাংলাদেশ সরকার-থেকে-সরকার (জিটুজি) বাণিজ্যের অধীনে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।
বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ভারত সরকার গম রপ্তানি নিষিদ্ধ করার পরে, অনেক বহুজাতিক কোম্পানি এবং বড় ট্রেড হাউস চাল রপ্তানির জন্য ক্রেডিট লেটার (এলসি) খুলতে শুরু করেছে।
খাদ্যশস্য রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণার পর প্রথম পর্যায়ে ১০ লাখ টন গম রপ্তানির ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
মূল্যস্ফীতি সামলাতে গত ১৩ মে গম রপ্তানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ভারত সরকার। তবে চুক্তির অধীনে এরই মধ্যে যেসব ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছে সেসব চালান ছাড় করা হবে বলে জানানো হয়। এই ছাড়ের অধীনেই শিগগিরই গম রপ্তানি করা হবে বলে জানাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র।
সূত্র অনুযায়ী, ১০ লাখ টনের অর্ধেকই যাবে বাংলাদেশে। রেল ও সড়কপথে বাংলাদেশে আসবে এসব গম।
সূত্রের বরাত দিয়ে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলন থেকে ফিরে আসার পর চালাল ছাড়ের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্র জানায়, বৈদেশিক বাণিজ্য দপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজিএফটি) গত ১৩ মে বা এর আগে খোলা এলসিগুলো যাচাই করার পরে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি ফাইল জমা দিয়েছেন। দেখা গেছে, অনেক কোম্পানি ব্যাক-ডেটে এলসি খুলেছে। ডিজিএফটি এ ধরনের আবেদনগুলো বাতিল করেছে। বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য সঠিক এলসিগুলোর একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন গম রপ্তানিকারক জানিয়েছেন, ডিজিএফটি সঠিক এলসির বিপরীতে প্রথম পর্যায়ে ১০ লাখ টনের বেশি গম রপ্তানির অনুমোদন চেয়েছে। এর মধ্যে ৫ লাখ-৬ লাখ টন গম বাংলাদেশের জন্য ছাড় করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশে গম রপ্তানির জন্য ১৩ মে পর্যন্ত ২৫০টিরও বেশি রেলওয়ে ইন্ডেন্ট বুক করা হয়েছে। প্রতি রেকে ২ হাজার ৪৫০ টন গম হিসাবে প্রায় ৬ লাখ টন বহন করা যাবে। এ ছাড়া ১৩ মে যখন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয় তখন থেকে শস্য বোঝাই ১০টি রেলওয়ে রেক আটকে রয়েছে। সেগুলোও ছাড়া হতে পারে।
প্রায় ২ লাখ টন গম সড়কপথে রপ্তানি হবে বলে আশা করা হচ্ছে, বাকিটা জাহাজে করে, অন্যান্য গন্তব্যে পাঠানো হতে পারে।
কলকাতা-ভিত্তিক রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সীমিত মজুত সক্ষমতার কারণে ভারতীয় গম আমদানিতে বাংলাদেশ তাড়াহুড়ো করছে না। আমদানি করা গমের জন্য জায়গা তৈরি করতে বাংলাদেশকে প্রথমে তাদের চালের গুদাম খালি করতে হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে অস্ট্রেলিয়া থেকে একটি চালান খালাস চলছে। অন্যান্য উৎস ভারতীয় গমের তুলনায় অনেক বেশি দামি হওয়ায় বাংলাদেশ ভারতীয় গম পেতে আগ্রহী।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বাফার স্টকের জন্য গম খুঁজতে বাংলাদেশ সরকার-থেকে-সরকার (জিটুজি) বাণিজ্যের অধীনে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।
বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ভারত সরকার গম রপ্তানি নিষিদ্ধ করার পরে, অনেক বহুজাতিক কোম্পানি এবং বড় ট্রেড হাউস চাল রপ্তানির জন্য ক্রেডিট লেটার (এলসি) খুলতে শুরু করেছে।
রাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
১৩ ঘণ্টা আগেরপ্তানি পণ্যে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চলছে বাংলাদেশের। এই আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকগুলো বড় আকারে সামনে এলেও বিষয়টিকে দেশটি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য চাপ তৈরির একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে পর্যবেক্ষণ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্লেষকদের।
১৪ ঘণ্টা আগেটানা ৯ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। রাজস্ব আদায়ে প্রতিবছর কিছুটা প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে থাকছে। প্রস্তাবিত ও সংশোধিত, উভয় লক্ষ্যেই তৈরি হচ্ছে বড় ফারাক। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পর থেকে কোনো বছরই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি...
১ দিন আগে১১ বছরের সফল যাত্রা সম্পন্ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অন্যতম বেসরকারি এই বিমান সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার ১২ বছরে পা রাখল। ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলা আজ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে বাংলাদেশের আকাশে একটি নির্ভরতার নাম হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগে