সদস্য দেশগুলোকে আলাদা আলাদাভাবে রাশিয়া থেকে গ্যাস আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা দিতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই লক্ষ্যে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে একটি খসড়া প্রস্তাবও উত্থাপন করা হয়েছে। মূলত রাশিয়া ও বেলারুশ থেকে গ্যাসের ওপর নির্ভরতা কমাতে দেশগুলোকে এককভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দিতেই এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে ইইউ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, কেবল গ্যাস নয়, তরলীকৃত গ্যাস বা এলএনজি আমদানির ওপরও চাইলে দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবে। এমনকি সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তাদের এলএনজি টার্মিনালগুলো ব্যবহার করা থেকেও রাশিয়া ও বেলারুশকে বাধা দিতে পারবে। যদিও চলতি বছরে, রাশিয়ার থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে এলএনজির আমদানি অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে।
ব্রাসেলসে অবস্থিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানিয়েছেন, খসড়া আইনে ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া ছাড়াই রাশিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বিদ্যমান চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার সুযোগ দিচ্ছে।
খসড়া আইনের নথি অনুসারে, সদস্য রাষ্ট্রগুলো চাইলে রাশিয়ার কাছ থেকে গ্যাস কেনার ক্ষেত্রে আংশিক বা যতটুকু প্রয়োজন এবং পুরোপুরি বন্ধ করতে পারবে কিংবা প্রয়োজনে নিজেদের জাতীয় স্বার্থে রাশিয়া বা বেলারুশের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের যেসব অবকাঠামো ব্যবহার করছে সেগুলো থেকে তাদের আংশিক বা যতটুকু প্রয়োজন এবং পুরোপুরিভাবে বহিষ্কার করতে পারবে।
গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়া থেকে যথেষ্ট কম পাইপলাইনের গ্যাস কিনেছে। রাশিয়া ভিটিবি ব্যাংকের দেওয়া তথ্যানুসারে, চলতি বছর রাশিয়া পাইপলাইনের মাধ্যমে দৈনিক ২১ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস কিনেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ কম। ২০২১ সালের তুলনায় প্রায় ছয় গুণ কম।
উল্লেখ্য, ইউরোপীয় পার্লামেন্টে আজ শনিবার নতুন এই খসড়া আইনের বিষয়ে ভোটাভুটি হতে যাচ্ছে।
সদস্য দেশগুলোকে আলাদা আলাদাভাবে রাশিয়া থেকে গ্যাস আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা দিতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই লক্ষ্যে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে একটি খসড়া প্রস্তাবও উত্থাপন করা হয়েছে। মূলত রাশিয়া ও বেলারুশ থেকে গ্যাসের ওপর নির্ভরতা কমাতে দেশগুলোকে এককভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দিতেই এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে ইইউ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, কেবল গ্যাস নয়, তরলীকৃত গ্যাস বা এলএনজি আমদানির ওপরও চাইলে দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবে। এমনকি সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তাদের এলএনজি টার্মিনালগুলো ব্যবহার করা থেকেও রাশিয়া ও বেলারুশকে বাধা দিতে পারবে। যদিও চলতি বছরে, রাশিয়ার থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে এলএনজির আমদানি অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে।
ব্রাসেলসে অবস্থিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানিয়েছেন, খসড়া আইনে ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া ছাড়াই রাশিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বিদ্যমান চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার সুযোগ দিচ্ছে।
খসড়া আইনের নথি অনুসারে, সদস্য রাষ্ট্রগুলো চাইলে রাশিয়ার কাছ থেকে গ্যাস কেনার ক্ষেত্রে আংশিক বা যতটুকু প্রয়োজন এবং পুরোপুরি বন্ধ করতে পারবে কিংবা প্রয়োজনে নিজেদের জাতীয় স্বার্থে রাশিয়া বা বেলারুশের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের যেসব অবকাঠামো ব্যবহার করছে সেগুলো থেকে তাদের আংশিক বা যতটুকু প্রয়োজন এবং পুরোপুরিভাবে বহিষ্কার করতে পারবে।
গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়া থেকে যথেষ্ট কম পাইপলাইনের গ্যাস কিনেছে। রাশিয়া ভিটিবি ব্যাংকের দেওয়া তথ্যানুসারে, চলতি বছর রাশিয়া পাইপলাইনের মাধ্যমে দৈনিক ২১ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস কিনেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ কম। ২০২১ সালের তুলনায় প্রায় ছয় গুণ কম।
উল্লেখ্য, ইউরোপীয় পার্লামেন্টে আজ শনিবার নতুন এই খসড়া আইনের বিষয়ে ভোটাভুটি হতে যাচ্ছে।
দীর্ঘ ২২ বছর পর রাজশাহীতে আবারও বেজেছে কারখানার সাইরেন। রাষ্ট্রায়ত্ত ‘রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ এখন প্রাণ-আরএফএলের হাতে হয়ে উঠছে কর্মসংস্থানের নতুন বাতিঘর। গতকাল শনিবার বিকেলে ‘বরেন্দ্র রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ পরিদর্শনে এসে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠেন নৌপরিবহন ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা...
১ ঘণ্টা আগেআলোচিত ঢাকা-ওয়াশিংটন শুল্ক আলোচনার আনুষ্ঠানিক পর্ব আপাতত শেষ হলেও একটি প্রশ্ন এখন অনেক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে, এই চুক্তি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ? হিসাব-নিকাশের পর এ থেকে বাংলাদেশের আসলে কতটা লাভ বা ক্ষতি হবে?
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির দিক থেকে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশের সস্তা শ্রম, প্রতিযোগীদের তুলনায় কম শুল্কহার ও চীনের ওপর বাড়তি শুল্কের কারণে নতুন শুল্ক ব্যবস্থায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাই...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের জীবনবিমা খাতে ২০২৪ সালে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রিমিয়াম বাবদ আয় হয়েছে ১২ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে প্রায় ৭ কোটি। ২০২৩ সালে প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ১২ হাজার ২৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ২০২৪ সালে কোম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডে জমা পড়েছে মাত্র ৪১৫ কোটি টাকা, যা আগের বছরের অর্ধেকের কম।
৩ ঘণ্টা আগে