নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে পুঁজিবাজারবান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। গতকাল সোমবার বাজেট-পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এ বাজেট পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং বাজারের টেকসই উন্নয়নের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।
তিনি বলেন, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে করহারের ব্যবধান বৃদ্ধি, মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার হ্রাস এবং লেনদেনের ওপর উৎসে কর হ্রাস—এই উদ্যোগগুলো পুঁজিবাজারে সরাসরি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে একটি শক্তিশালী ও টেকসই পুঁজিবাজার গড়ে ওঠার পথ সুগম হবে বলে ডিএসই বিশ্বাস করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরীসহ সম্পৃক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ডিএসই।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, বাজেটের পাশাপাশি সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সাম্প্রতিক পুঁজিবাজারবান্ধব উদ্যোগও বাজার উন্নয়নে দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটায়। তিনি উল্লেখ করেন, বিএসইসি বিনিয়োগকারীদের বিও (Beneficiary Owner) অ্যাকাউন্টের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ ফি ৪৫০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকা করেছে। পাশাপাশি সিসি (Consolidated Customer) অ্যাকাউন্ট থেকে অর্জিত সুদের ২৫ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ইনভেস্টরস প্রোটেকশন ফান্ডে জমার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ছাড়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) গত বছর ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের জন্য মূলধনি আয় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পূর্ণ করমুক্ত রাখে এবং ৫০ লাখ টাকার অধিক আয়ের ওপর করহার ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রণোদনা হিসেবে কাজ করছে।
বাজেট প্রস্তাবে সরকারি মালিকানাধীন লাভজনক কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা এবং বেসরকারি খাতের বৃহৎ দেশীয় কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করতে প্রয়োজনীয় প্রণোদনা প্রদানের কথাও বলা হয়েছে।
মমিনুল ইসলাম বলেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে বাজারের গভীরতা ও স্থিতিশীলতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। তিনি সরকারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এবং এনবিআরকেও ধন্যবাদ জানান পুঁজিবাজারবান্ধব পদক্ষেপের জন্য।
ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি শক্তিশালী ও টেকসই পুঁজিবাজার গড়ে তোলার জন্য তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে পুঁজিবাজারবান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। গতকাল সোমবার বাজেট-পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এ বাজেট পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং বাজারের টেকসই উন্নয়নের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।
তিনি বলেন, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে করহারের ব্যবধান বৃদ্ধি, মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার হ্রাস এবং লেনদেনের ওপর উৎসে কর হ্রাস—এই উদ্যোগগুলো পুঁজিবাজারে সরাসরি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে একটি শক্তিশালী ও টেকসই পুঁজিবাজার গড়ে ওঠার পথ সুগম হবে বলে ডিএসই বিশ্বাস করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরীসহ সম্পৃক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ডিএসই।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, বাজেটের পাশাপাশি সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সাম্প্রতিক পুঁজিবাজারবান্ধব উদ্যোগও বাজার উন্নয়নে দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটায়। তিনি উল্লেখ করেন, বিএসইসি বিনিয়োগকারীদের বিও (Beneficiary Owner) অ্যাকাউন্টের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ ফি ৪৫০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকা করেছে। পাশাপাশি সিসি (Consolidated Customer) অ্যাকাউন্ট থেকে অর্জিত সুদের ২৫ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ইনভেস্টরস প্রোটেকশন ফান্ডে জমার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ছাড়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) গত বছর ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের জন্য মূলধনি আয় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পূর্ণ করমুক্ত রাখে এবং ৫০ লাখ টাকার অধিক আয়ের ওপর করহার ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রণোদনা হিসেবে কাজ করছে।
বাজেট প্রস্তাবে সরকারি মালিকানাধীন লাভজনক কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা এবং বেসরকারি খাতের বৃহৎ দেশীয় কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করতে প্রয়োজনীয় প্রণোদনা প্রদানের কথাও বলা হয়েছে।
মমিনুল ইসলাম বলেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে বাজারের গভীরতা ও স্থিতিশীলতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। তিনি সরকারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এবং এনবিআরকেও ধন্যবাদ জানান পুঁজিবাজারবান্ধব পদক্ষেপের জন্য।
ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি শক্তিশালী ও টেকসই পুঁজিবাজার গড়ে তোলার জন্য তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অন্তর্বর্তী সরকারের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। একইসঙ্গে তিনি এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্জিত লভ্যাংশের ওপর কর মওকুফ এবং এর বেশি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর
১ ঘণ্টা আগেঅর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের অভিযোগ, অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ধ্বংসের আজরাইল হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে না বলে মনে করছেন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)-এর সভাপতি জাভেদ আখতার।
৩ ঘণ্টা আগেমে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে