নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের একদল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, চার ডেপুটি গভর্নর, উপদেষ্টা ও আর্থিক গোয়েন্দা দপ্তরের (বিএএফআইইউ) প্রধান। ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানকে সাদা কাগজে সই করতে বাধ্য করেন তাঁরা। বাকিরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল ভবনে অবস্থিত গভর্নরের ফ্লোরে ঢুকে পড়েন।
আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক (বিআরপিডি) আব্দুল মান্নান। তিনি জানান, আন্দোলন চলমান রয়েছে। গভর্নর ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কেউ না থাকায় দাপ্তরিকভাবে পদত্যাগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মান্নান আরও জানান, ডেপুটি গভর্নর-২ নুরুন্নাহারের বিক্ষোভকারীদের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক চলছে। এ ছাড়া বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাসও লিখিতভাবে পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগ করা অন্য কর্মকর্তারা হলেন—খুরশীদ আলম, ড. হাবিবুর রহমান, নুরুন্নাহার বেগম এবং পলিসি উপদেষ্টা আবু নাসের। আরও কয়েকজন কর্মকর্তা মৌখিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাহী পরিচালক-১ জাকির হোসেন চৌধুরীকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, চার ডেপুটি গভর্নর ও আর্থিক গোয়েন্দা দপ্তরের প্রধান বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তাদের দাবির মুখে ‘পদত্যাগ’ করেছেন এবং যাঁরা কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরা ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেরিয়ে গেছেন। এ সময় সেনাসদস্যরা তাঁদের নিরাপত্তা দেন। তবে ঘটনার সময় গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার কার্যালয়ে ছিলেন না।
বিক্ষুব্ধ এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারী কোনো ব্যানার বহন করছিলেন না। দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী এই বিক্ষোভে যোগ দেন। তাঁদের দাবি, ব্যাংক খাতে অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব শীর্ষ কর্মকর্তা দায়ী এবং তাঁরা দায়িত্বে থাকলে ব্যাংক খাতে সুশাসন ফিরবে না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিক্ষোভকারীরা প্রথমে ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানের কক্ষে ঢুকে পড়েন এবং তাঁকে পদত্যাগে চাপ দেন। এ সময় কাজী ছাইদুর রহমান একটি সাদা কাগজে পদত্যাগের কথা লেখেন এবং স্বাক্ষর করেন। এরপর তিনি ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এসব কর্মকর্তা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। আন্দোলনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একদল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, চার ডেপুটি গভর্নর, উপদেষ্টা ও আর্থিক গোয়েন্দা দপ্তরের (বিএএফআইইউ) প্রধান। ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানকে সাদা কাগজে সই করতে বাধ্য করেন তাঁরা। বাকিরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল ভবনে অবস্থিত গভর্নরের ফ্লোরে ঢুকে পড়েন।
আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক (বিআরপিডি) আব্দুল মান্নান। তিনি জানান, আন্দোলন চলমান রয়েছে। গভর্নর ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কেউ না থাকায় দাপ্তরিকভাবে পদত্যাগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মান্নান আরও জানান, ডেপুটি গভর্নর-২ নুরুন্নাহারের বিক্ষোভকারীদের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক চলছে। এ ছাড়া বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাসও লিখিতভাবে পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগ করা অন্য কর্মকর্তারা হলেন—খুরশীদ আলম, ড. হাবিবুর রহমান, নুরুন্নাহার বেগম এবং পলিসি উপদেষ্টা আবু নাসের। আরও কয়েকজন কর্মকর্তা মৌখিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাহী পরিচালক-১ জাকির হোসেন চৌধুরীকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, চার ডেপুটি গভর্নর ও আর্থিক গোয়েন্দা দপ্তরের প্রধান বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তাদের দাবির মুখে ‘পদত্যাগ’ করেছেন এবং যাঁরা কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরা ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেরিয়ে গেছেন। এ সময় সেনাসদস্যরা তাঁদের নিরাপত্তা দেন। তবে ঘটনার সময় গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার কার্যালয়ে ছিলেন না।
বিক্ষুব্ধ এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারী কোনো ব্যানার বহন করছিলেন না। দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী এই বিক্ষোভে যোগ দেন। তাঁদের দাবি, ব্যাংক খাতে অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব শীর্ষ কর্মকর্তা দায়ী এবং তাঁরা দায়িত্বে থাকলে ব্যাংক খাতে সুশাসন ফিরবে না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিক্ষোভকারীরা প্রথমে ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানের কক্ষে ঢুকে পড়েন এবং তাঁকে পদত্যাগে চাপ দেন। এ সময় কাজী ছাইদুর রহমান একটি সাদা কাগজে পদত্যাগের কথা লেখেন এবং স্বাক্ষর করেন। এরপর তিনি ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এসব কর্মকর্তা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। আন্দোলনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
৬ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
৬ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১২ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১ দিন আগে