অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ডেপুটি গভর্নর—নূরুন নাহার ও ড. হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ দাবিতে সর্বদলীয় ঐক্যের ব্যানারে দফায় দফায় বিক্ষোভ করেছেন কয়েক শ কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাঁদের পদত্যাগের আলটিমেটামও দেওয়া হয়েছে। তবে গর্ভনর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত করেন।
আজ রোববার দুপুরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া দুই ডেপুটি গভর্নরের বিরুদ্ধে বিশেষ অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয়। এর আগে সকালে কর্মকর্তাদের একটি প্রতিনিধিদল গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে দেখা করে দুই ডেপুটি গভর্নরকে পদ থেকে সরিয়ে দিতে আলটিমেটাম দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিভিন্ন গ্রুপ কয়েকটি ব্যাংক লুটপাট করেছে। এসব লুটপাটে সহায়তা করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা। সরকার পতনের পর আন্দোলনের মুখে চুক্তিভিত্তিক দুই ডেপুটি গভর্নর ও পলিসি অ্যাডভাইজার এবং বিএফআইইউর প্রধানের নিয়োগ বাতিল হলেও এখনো দুজন বহাল রয়েছেন। আবার যেসব অসাধু কর্মকর্তা ব্যাংক লুটে সহায়তা করেছেন, তাঁরাও আগের জায়গায় কর্মরত রয়েছেন। কাউকে কাউকে ভালো জায়গায় পদায়নও করা হচ্ছে। আর যোগ্য কর্মকর্তাদের ঢাকার বাইরে কিংবা অপেক্ষাকৃত দুর্বল বিভাগে পাঠানো হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংক খাত সংস্কারে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, তা ব্যাহত হচ্ছে।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের চেষ্টা করা হলে বদলিসহ বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। একটি সিন্ডিকেট সরকারের সহযোগিতায় ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করেছে। এতে সহায়তা করেছে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নররা এবং তাঁদের মদদপুষ্ট কিছু চিহ্নিত কর্মকর্তা। ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহারের কারণে ব্যাংক সংস্কারের পরামর্শ দিতেও ভয় পাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা। ব্যাংকের অভ্যন্তরে নূরুন নাহার একটি আতঙ্ক। তাঁর সিন্ডিকেট বহাল থাকায় সংস্কার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ডেপুটি গভর্নর—নূরুন নাহার ও ড. হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ দাবিতে সর্বদলীয় ঐক্যের ব্যানারে দফায় দফায় বিক্ষোভ করেছেন কয়েক শ কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাঁদের পদত্যাগের আলটিমেটামও দেওয়া হয়েছে। তবে গর্ভনর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত করেন।
আজ রোববার দুপুরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া দুই ডেপুটি গভর্নরের বিরুদ্ধে বিশেষ অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয়। এর আগে সকালে কর্মকর্তাদের একটি প্রতিনিধিদল গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে দেখা করে দুই ডেপুটি গভর্নরকে পদ থেকে সরিয়ে দিতে আলটিমেটাম দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিভিন্ন গ্রুপ কয়েকটি ব্যাংক লুটপাট করেছে। এসব লুটপাটে সহায়তা করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা। সরকার পতনের পর আন্দোলনের মুখে চুক্তিভিত্তিক দুই ডেপুটি গভর্নর ও পলিসি অ্যাডভাইজার এবং বিএফআইইউর প্রধানের নিয়োগ বাতিল হলেও এখনো দুজন বহাল রয়েছেন। আবার যেসব অসাধু কর্মকর্তা ব্যাংক লুটে সহায়তা করেছেন, তাঁরাও আগের জায়গায় কর্মরত রয়েছেন। কাউকে কাউকে ভালো জায়গায় পদায়নও করা হচ্ছে। আর যোগ্য কর্মকর্তাদের ঢাকার বাইরে কিংবা অপেক্ষাকৃত দুর্বল বিভাগে পাঠানো হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংক খাত সংস্কারে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, তা ব্যাহত হচ্ছে।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের চেষ্টা করা হলে বদলিসহ বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। একটি সিন্ডিকেট সরকারের সহযোগিতায় ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করেছে। এতে সহায়তা করেছে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নররা এবং তাঁদের মদদপুষ্ট কিছু চিহ্নিত কর্মকর্তা। ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহারের কারণে ব্যাংক সংস্কারের পরামর্শ দিতেও ভয় পাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা। ব্যাংকের অভ্যন্তরে নূরুন নাহার একটি আতঙ্ক। তাঁর সিন্ডিকেট বহাল থাকায় সংস্কার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে সাত দিনের সফরে চীনে গেছে সরকারি প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত এই দলে রয়েছেন বিডা, বেজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার
১ ঘণ্টা আগেচীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল মৃত্তিকা চুম্বকের রপ্তানি এক মাসে আগের মাসের তুলনায় ৭ গুণ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়ার পর এই প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আগামী পাঁচ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানি করতে দেশটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর এবং আমেরিকার পক্ষে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস...
৪ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে