মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, জালিয়াতি এবং নানা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ‘ব্ল্যাকহোলে’ পরিণত হয়েছে। ফলে অদেখা খেলাপি ঋণ দেখা ঋণের তিন গুণ বেশি দাঁড়িয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে। গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এ শ্বেতপত্র হস্তান্তর করা হয়। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুনঃ তফসিল সুবিধার ঋণগুলো মন্দ ঋণে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের মার্চ মাসে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬১ কোটি টাকায়। সেখান থেকে ৩১.৭ শতাংশ বেড়ে ২০২৪ সালের ৩০ জুন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৬ হাজার ০৩০ কোটি টাকায়। এই টাকা সাড়ে ১৩টি মেট্রোরেল, কিংবা সাড়ে ২২টি পদ্মা সেতুর ব্যয়ের সমান।
এতে আরও বলা হয়, স্বীকৃত মন্দ ঋণ ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। পুনঃ তফসিলকৃত ঋণ ২ লাখ ৭২ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। অবলোপনকৃত ঋণের পরিমাণ ৭৫ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা। মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণ ৩৯ হাজার ২০৯ কোটি এবং আদালতের স্থগিতাদেশে আটকা ঋণের পরিমাণ ৭৬ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে দেখা-অদেখা ঋণে ব্যাংকিং খাত ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে ব্যাংকগুলোর আমানত নিয়ে চলে গেছে একটি চক্র। ফলে ইসলামী ব্যাংকগুলোতে চরম তারল্যসংকট সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় মুদ্রার রিজার্ভেও ঘাটতি দেখা দেয়, যার প্রভাব পড়ে পুরো ব্যাংকিং খাতে।
ব্যাংক খাত বিপর্যস্ত উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ১০টি ব্যাংকই প্রযুক্তিগতভাবে দেউলিয়া এবং অকার্যকর। একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা কেবল একটি দুর্দশাগ্রস্ত পরিস্থিতিতে তার মূলধন এবং তারল্য দ্বারা সুরক্ষিত হতে পারে। এই ১০টি ব্যাংকের মধ্যে দুটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রয়েছে। বাকি আটটি অত্যন্ত দুর্বল শরিয়াহভিত্তিক এবং প্রচলিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। এই ১০টি ব্যাংকের সম্মিলিত ঋণ মোট ঋণের ৩৩ শতাংশ এবং ব্যাংকিং খাতে মোট আমানতের ৩২ শতাংশ। এই ব্যাংকগুলো সবাই সবচেয়ে খারাপ রেটিং পেয়েছে। তারা সবাই সম্পদ এবং মূলধনে অত্যন্ত দুর্বল। দুটি ব্যাংকের মাঝারি সম্পদ রয়েছে। বাকি ৮টির অবস্থা খারাপ। এ ছাড়া ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর (এনবিএফআই) মন্দ ঋণের হিসাব করা হলে দুর্দশা আরও বড় হয়। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের ৩৫টি এনবিএফআইয়ের মন্দ ঋণের পরিমাণ ২১ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণ করা ঋণের ২৯.৮ শতাংশ। তবে শুধু ১০টি প্রতিষ্ঠানের মন্দ ঋণ ৬৭.৫ শতাংশ। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ছিল ২৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ২৫-৩০ শতাংশে পৌঁছে যাবে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এসব ঋণের বড় অংশ ২০১৭ সালের পর দেওয়া হয়েছে। আমরা দেশের আর্থিক খাতের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছি। সামনে খেলাপি ঋণ ২৫-৩০ শতাংশে পৌঁছে যাবে। এখন যা সাড়ে ১২ শতাংশ। আগামী মাসে তা ১৫, এরপর ১৭ শতাংশ হয়ে ধীরে ধীরে ৩০ শতাংশে পৌঁছে যেতে পারে। এই খেলাপি আগেই হয়ে আছে। এখন হিসাবে তা আসবে। এটা কমিয়ে আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, সামনে খেলাপি ঋণ যেটা দাঁড়াবে, তার অর্ধেক বা আড়াই লাখ কোটি টাকা হবে এস আলম, সাইফুজ্জামানসহ (সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী) বড় কয়েকটি গ্রুপ ও ব্যবসায়ীর। ২০১৭ সালের পর এসব ঋণ দেওয়া হয়। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পাচার করা হয়।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে তদারকি জোরদার করতে হবে, যা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ব্যাংকগুলোর সম্পদের মান পরীক্ষা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে করা হচ্ছে, যা ১১ ডিসেম্বর শুরু হবে। প্রথমে ১২টি ব্যাংক ও পরে ২০টিতে নিরীক্ষা করা হবে। এতে প্রকৃত চিত্র বের হয়ে আসবে।’
গভর্নর বলেন, ‘এরপর এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন হবে। আমরা অবশ্যই আমানতকারীদের রক্ষা করতে পদক্ষেপ নেব। আমানতের সুরক্ষা দেওয়া হবে। ব্যাংকগুলোকে টাকা দেওয়া হয়েছে, আশা করছি এর মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা ফিরে আসবে।’ আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আইন করা হচ্ছে। পাচারের টাকা ফেরত আনতে আন্তর্জাতিক সব সংস্থাকে কাজে লাগানো হচ্ছে, তবে এটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া।
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, জালিয়াতি এবং নানা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ‘ব্ল্যাকহোলে’ পরিণত হয়েছে। ফলে অদেখা খেলাপি ঋণ দেখা ঋণের তিন গুণ বেশি দাঁড়িয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে। গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এ শ্বেতপত্র হস্তান্তর করা হয়। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুনঃ তফসিল সুবিধার ঋণগুলো মন্দ ঋণে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের মার্চ মাসে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬১ কোটি টাকায়। সেখান থেকে ৩১.৭ শতাংশ বেড়ে ২০২৪ সালের ৩০ জুন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৬ হাজার ০৩০ কোটি টাকায়। এই টাকা সাড়ে ১৩টি মেট্রোরেল, কিংবা সাড়ে ২২টি পদ্মা সেতুর ব্যয়ের সমান।
এতে আরও বলা হয়, স্বীকৃত মন্দ ঋণ ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। পুনঃ তফসিলকৃত ঋণ ২ লাখ ৭২ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। অবলোপনকৃত ঋণের পরিমাণ ৭৫ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা। মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণ ৩৯ হাজার ২০৯ কোটি এবং আদালতের স্থগিতাদেশে আটকা ঋণের পরিমাণ ৭৬ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে দেখা-অদেখা ঋণে ব্যাংকিং খাত ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে ব্যাংকগুলোর আমানত নিয়ে চলে গেছে একটি চক্র। ফলে ইসলামী ব্যাংকগুলোতে চরম তারল্যসংকট সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় মুদ্রার রিজার্ভেও ঘাটতি দেখা দেয়, যার প্রভাব পড়ে পুরো ব্যাংকিং খাতে।
ব্যাংক খাত বিপর্যস্ত উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ১০টি ব্যাংকই প্রযুক্তিগতভাবে দেউলিয়া এবং অকার্যকর। একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা কেবল একটি দুর্দশাগ্রস্ত পরিস্থিতিতে তার মূলধন এবং তারল্য দ্বারা সুরক্ষিত হতে পারে। এই ১০টি ব্যাংকের মধ্যে দুটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রয়েছে। বাকি আটটি অত্যন্ত দুর্বল শরিয়াহভিত্তিক এবং প্রচলিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। এই ১০টি ব্যাংকের সম্মিলিত ঋণ মোট ঋণের ৩৩ শতাংশ এবং ব্যাংকিং খাতে মোট আমানতের ৩২ শতাংশ। এই ব্যাংকগুলো সবাই সবচেয়ে খারাপ রেটিং পেয়েছে। তারা সবাই সম্পদ এবং মূলধনে অত্যন্ত দুর্বল। দুটি ব্যাংকের মাঝারি সম্পদ রয়েছে। বাকি ৮টির অবস্থা খারাপ। এ ছাড়া ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর (এনবিএফআই) মন্দ ঋণের হিসাব করা হলে দুর্দশা আরও বড় হয়। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের ৩৫টি এনবিএফআইয়ের মন্দ ঋণের পরিমাণ ২১ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণ করা ঋণের ২৯.৮ শতাংশ। তবে শুধু ১০টি প্রতিষ্ঠানের মন্দ ঋণ ৬৭.৫ শতাংশ। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ছিল ২৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ২৫-৩০ শতাংশে পৌঁছে যাবে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এসব ঋণের বড় অংশ ২০১৭ সালের পর দেওয়া হয়েছে। আমরা দেশের আর্থিক খাতের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছি। সামনে খেলাপি ঋণ ২৫-৩০ শতাংশে পৌঁছে যাবে। এখন যা সাড়ে ১২ শতাংশ। আগামী মাসে তা ১৫, এরপর ১৭ শতাংশ হয়ে ধীরে ধীরে ৩০ শতাংশে পৌঁছে যেতে পারে। এই খেলাপি আগেই হয়ে আছে। এখন হিসাবে তা আসবে। এটা কমিয়ে আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, সামনে খেলাপি ঋণ যেটা দাঁড়াবে, তার অর্ধেক বা আড়াই লাখ কোটি টাকা হবে এস আলম, সাইফুজ্জামানসহ (সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী) বড় কয়েকটি গ্রুপ ও ব্যবসায়ীর। ২০১৭ সালের পর এসব ঋণ দেওয়া হয়। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পাচার করা হয়।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে তদারকি জোরদার করতে হবে, যা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ব্যাংকগুলোর সম্পদের মান পরীক্ষা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে করা হচ্ছে, যা ১১ ডিসেম্বর শুরু হবে। প্রথমে ১২টি ব্যাংক ও পরে ২০টিতে নিরীক্ষা করা হবে। এতে প্রকৃত চিত্র বের হয়ে আসবে।’
গভর্নর বলেন, ‘এরপর এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন হবে। আমরা অবশ্যই আমানতকারীদের রক্ষা করতে পদক্ষেপ নেব। আমানতের সুরক্ষা দেওয়া হবে। ব্যাংকগুলোকে টাকা দেওয়া হয়েছে, আশা করছি এর মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা ফিরে আসবে।’ আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আইন করা হচ্ছে। পাচারের টাকা ফেরত আনতে আন্তর্জাতিক সব সংস্থাকে কাজে লাগানো হচ্ছে, তবে এটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১ দিন আগে