যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে কেনা বিপুল পরিমাণ ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে চীন। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের প্রকাশিত তথ্য বলছে, চীন ২০২৩ সালে অন্তত ৭ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের সমমূল্যের মার্কিন ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলস থেকে প্রকাশিত দ্য ডেইলি এইচওডিএল প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে ২০২৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মার্কিন ট্রেজারি বন্ডে চীনা বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৪৯ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ৭৭৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা ২০০৯ সালের পর সবচেয়ে কম।
কেবল চীন নয়, ২০২৩ সালে আরও কয়েকটি দেশ মার্কিন ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে। এর মধ্যে ভারত বিক্রি করেছে ১৪০ কোটি ডলারের, ব্রাজিল বিক্রি করেছে ১২০ কোটি ডলারের এবং সৌদি আরব বিক্রি করেছে ৩০ কোটি ডলারের।
চীনের তরফ থেকে মার্কিন ট্রেজারি বন্ড ছেড়ে দেওয়ার এই তথ্য এমন এক সময়ে প্রকাশিত হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, রাশিয়া ও চীন পারস্পরিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ডলারের ব্যবহার প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। লাভরভের বক্তব্যের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এ দুই দেশের লেনদেনের প্রায় ৯০ শতাংশই অনুষ্ঠিত হচ্ছে নিজ নিজ মুদ্রায়।’
গত বছর লাভরভ জানিয়েছিলেন, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর জোট কমনওয়েলথ অব ইনডিপেনডেন্ট স্টেটস বা সিআইএস নিজেদের মধ্যে বিনিয়ময়ের ক্ষেত্রে ডলার নির্ভরশীলতা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা ডলার থেকে দূরে সরে যাওয়ার যাত্রা শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত হয়তো সেটি খুব দ্রুতগতির নয়, কিন্তু আমরা সেটি ত্বরান্বিত করব এবং এই প্রক্রিয়া অপরিবর্তনযোগ্য।’
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে কেনা বিপুল পরিমাণ ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে চীন। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের প্রকাশিত তথ্য বলছে, চীন ২০২৩ সালে অন্তত ৭ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের সমমূল্যের মার্কিন ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলস থেকে প্রকাশিত দ্য ডেইলি এইচওডিএল প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে ২০২৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মার্কিন ট্রেজারি বন্ডে চীনা বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৪৯ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ৭৭৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা ২০০৯ সালের পর সবচেয়ে কম।
কেবল চীন নয়, ২০২৩ সালে আরও কয়েকটি দেশ মার্কিন ট্রেজারি বন্ড বিক্রি করে দিয়েছে। এর মধ্যে ভারত বিক্রি করেছে ১৪০ কোটি ডলারের, ব্রাজিল বিক্রি করেছে ১২০ কোটি ডলারের এবং সৌদি আরব বিক্রি করেছে ৩০ কোটি ডলারের।
চীনের তরফ থেকে মার্কিন ট্রেজারি বন্ড ছেড়ে দেওয়ার এই তথ্য এমন এক সময়ে প্রকাশিত হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, রাশিয়া ও চীন পারস্পরিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ডলারের ব্যবহার প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। লাভরভের বক্তব্যের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এ দুই দেশের লেনদেনের প্রায় ৯০ শতাংশই অনুষ্ঠিত হচ্ছে নিজ নিজ মুদ্রায়।’
গত বছর লাভরভ জানিয়েছিলেন, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর জোট কমনওয়েলথ অব ইনডিপেনডেন্ট স্টেটস বা সিআইএস নিজেদের মধ্যে বিনিয়ময়ের ক্ষেত্রে ডলার নির্ভরশীলতা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা ডলার থেকে দূরে সরে যাওয়ার যাত্রা শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত হয়তো সেটি খুব দ্রুতগতির নয়, কিন্তু আমরা সেটি ত্বরান্বিত করব এবং এই প্রক্রিয়া অপরিবর্তনযোগ্য।’
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১১ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে