শিহাব আহমেদ
নতুন প্রজন্মের অনেকেই নাকি পুরোনো দিনের গান নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন। আবার পুরোনো দিনের মানুষ যাঁরা, যাঁরা অগ্রজ, তাঁরা নাকি আনন্দ পান না এ সময়ের গানে। আসলেই কি তাই? একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নূতন আর হালের নায়ক সাইমন সাদিক শুনেছেন একসময়ের জনপ্রিয় গান ‘তুমি আজ কত দূরে’ আর বর্তমানের জনপ্রিয় গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’। দুজনেই জানিয়েছেন গান নিয়ে তাঁদের অনুভূতির কথা। অনুলিখন করেন শিহাব আহমেদ।
নূতন, চিত্রনায়িকা
এখন সিনেমার গান তেমন একটা শোনা হয় না, কিন্তু ‘হাওয়া’ সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটা শুনেছি। এর মানে গানটি মানুষের মনে নাড়া দিতে পেরেছে। আমার মনে হয়, সিনেমার গল্প অনুযায়ী গানটি তৈরি করা হয়েছে বলেই এ সাফল্য। গানে যে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার হয়েছে, সেটাও পরিস্থিতি অনুযায়ী যথার্থ। কথার সঙ্গে সুরের সামঞ্জস্য রয়েছে। মনে হয়েছে মাঝিদের গান তো এমনই হওয়া উচিত। সব মিলিয়েই দর্শকের সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে পেরেছে গানটি। একটি সিনেমার ব্যবসায়িক সফলতার পেছনে গানের যে কত বড় ভূমিকা রয়েছে, তা ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি আবার প্রমাণ করেছে।
আমার মনে হয় সিনেমাতে গানটি ব্যবহারের জন্য অনেক চিন্তা-ভাবনা করা হয়েছে। যেটা আমাদের সময়ে হতো। সিনেমার কোন অংশে গানটি ব্যবহার করা হবে সে অনুযায়ী কথা লেখা হতো, সুর করা হতো। গান চূড়ান্ত করার আগে কয়েকবার বসা হতো। আগের গান ছিল শ্রুতিমধুর, এখনকার বেশির ভাগ গানে যার অভাব আছে। তাই আগের গানগুলো মানুষকে সহজেই কানেক্ট করতে পারত। এখনো সেসব গানের আবেদন আগের মতোই রয়েছে। যেমন ‘তুমি আজ কত দূরে’। গানটি শুনলে এখনো বুকের ভেতরে কোথায় যেন এক অদ্ভুত শূন্যতা অনুভব হয়।
সাইমন সাদিক, চিত্রনায়ক
কিছু গান হয়ে যায় কালজয়ী। আজীবন মানুষের মনকে আলোড়িত করে। ‘তুমি আজ কত দূরে’ তেমনি একটি গান। যত দিন বাংলা ভাষা থাকবে, তত দিন এসব গান থাকবে। এসব গান হৃদয়কে নাড়া দেয়। অন্যদের কথা বলতে পারব না, তবে এ রকম গান শুনলে অদ্ভুত এক ঘোর কাজ করে আমার মধ্যে।
গানের কথা, সুর আর মিউজিক উন্মাদনার এমন এক জায়গায় নিয়ে যায়, যেখানে ডুবে থাকতে ইচ্ছা করে। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত আমাদের এখানে অনেক কালজয়ী গান হয়েছে। শুধু সিনেমা বা আধুনিক গান নয়, ব্যান্ড সংগীতেও কত গান তৈরি হয়েছে দেখুন। সে গানগুলোই এখনো বেঁচে আছে। আমার মনে হয়, গানের কথা ও সুরের উপযুক্ত সমন্বয় গানগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য। এমনকি গানভেদে গায়কিতেও ভিন্নতা দেখা যেত।
এখনো সময় নিয়ে যে গান হচ্ছে না, সেটা বলব না। যে গান সময় নিয়ে, যত্ন নিয়ে তৈরি হচ্ছে, সে গান থেকে যাচ্ছে। ‘সাদা সাদা কালা কালা’ তেমনি একটা গান। এই ডিজিটাল সময়ে এসে কী চমৎকার মিউজিকের ব্যবহার হয়েছে গানটিতে। গায়কিতে কী অসাধারণ ভিন্নতা। আবার গল্পের পরিস্থিতির সঙ্গেও কী সুন্দর মানিয়ে গেছে গানের কথা ও সুর। এসব কিছুই গানটিকে ভিন্ন আঙ্গিক দিয়েছে, জনপ্রিয় করেছে।
নতুন প্রজন্মের অনেকেই নাকি পুরোনো দিনের গান নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন। আবার পুরোনো দিনের মানুষ যাঁরা, যাঁরা অগ্রজ, তাঁরা নাকি আনন্দ পান না এ সময়ের গানে। আসলেই কি তাই? একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নূতন আর হালের নায়ক সাইমন সাদিক শুনেছেন একসময়ের জনপ্রিয় গান ‘তুমি আজ কত দূরে’ আর বর্তমানের জনপ্রিয় গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’। দুজনেই জানিয়েছেন গান নিয়ে তাঁদের অনুভূতির কথা। অনুলিখন করেন শিহাব আহমেদ।
নূতন, চিত্রনায়িকা
এখন সিনেমার গান তেমন একটা শোনা হয় না, কিন্তু ‘হাওয়া’ সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটা শুনেছি। এর মানে গানটি মানুষের মনে নাড়া দিতে পেরেছে। আমার মনে হয়, সিনেমার গল্প অনুযায়ী গানটি তৈরি করা হয়েছে বলেই এ সাফল্য। গানে যে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার হয়েছে, সেটাও পরিস্থিতি অনুযায়ী যথার্থ। কথার সঙ্গে সুরের সামঞ্জস্য রয়েছে। মনে হয়েছে মাঝিদের গান তো এমনই হওয়া উচিত। সব মিলিয়েই দর্শকের সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে পেরেছে গানটি। একটি সিনেমার ব্যবসায়িক সফলতার পেছনে গানের যে কত বড় ভূমিকা রয়েছে, তা ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি আবার প্রমাণ করেছে।
আমার মনে হয় সিনেমাতে গানটি ব্যবহারের জন্য অনেক চিন্তা-ভাবনা করা হয়েছে। যেটা আমাদের সময়ে হতো। সিনেমার কোন অংশে গানটি ব্যবহার করা হবে সে অনুযায়ী কথা লেখা হতো, সুর করা হতো। গান চূড়ান্ত করার আগে কয়েকবার বসা হতো। আগের গান ছিল শ্রুতিমধুর, এখনকার বেশির ভাগ গানে যার অভাব আছে। তাই আগের গানগুলো মানুষকে সহজেই কানেক্ট করতে পারত। এখনো সেসব গানের আবেদন আগের মতোই রয়েছে। যেমন ‘তুমি আজ কত দূরে’। গানটি শুনলে এখনো বুকের ভেতরে কোথায় যেন এক অদ্ভুত শূন্যতা অনুভব হয়।
সাইমন সাদিক, চিত্রনায়ক
কিছু গান হয়ে যায় কালজয়ী। আজীবন মানুষের মনকে আলোড়িত করে। ‘তুমি আজ কত দূরে’ তেমনি একটি গান। যত দিন বাংলা ভাষা থাকবে, তত দিন এসব গান থাকবে। এসব গান হৃদয়কে নাড়া দেয়। অন্যদের কথা বলতে পারব না, তবে এ রকম গান শুনলে অদ্ভুত এক ঘোর কাজ করে আমার মধ্যে।
গানের কথা, সুর আর মিউজিক উন্মাদনার এমন এক জায়গায় নিয়ে যায়, যেখানে ডুবে থাকতে ইচ্ছা করে। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত আমাদের এখানে অনেক কালজয়ী গান হয়েছে। শুধু সিনেমা বা আধুনিক গান নয়, ব্যান্ড সংগীতেও কত গান তৈরি হয়েছে দেখুন। সে গানগুলোই এখনো বেঁচে আছে। আমার মনে হয়, গানের কথা ও সুরের উপযুক্ত সমন্বয় গানগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য। এমনকি গানভেদে গায়কিতেও ভিন্নতা দেখা যেত।
এখনো সময় নিয়ে যে গান হচ্ছে না, সেটা বলব না। যে গান সময় নিয়ে, যত্ন নিয়ে তৈরি হচ্ছে, সে গান থেকে যাচ্ছে। ‘সাদা সাদা কালা কালা’ তেমনি একটা গান। এই ডিজিটাল সময়ে এসে কী চমৎকার মিউজিকের ব্যবহার হয়েছে গানটিতে। গায়কিতে কী অসাধারণ ভিন্নতা। আবার গল্পের পরিস্থিতির সঙ্গেও কী সুন্দর মানিয়ে গেছে গানের কথা ও সুর। এসব কিছুই গানটিকে ভিন্ন আঙ্গিক দিয়েছে, জনপ্রিয় করেছে।
উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও মানুষ ধীরে ধীরে ক্যাশলেস লেনদেনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে, যা অর্থনীতির আধুনিকায়নের পথে গুরুত্বপূর্ণ একটি অগ্রগতি। এটি শুধু সময় সাশ্রয় করে না, বরং নিরাপদ, স্বচ্ছ ও কার্যকর অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০ মার্চ ২০২৫সিটি ব্যাংক ২০০৪ সালে প্রথম ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে এবং ২০০৯ সালে আমেরিকান এক্সপ্রেস (অ্যামেক্স) কার্ড ইস্যুয়ার ও অ্যাকুয়ারার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাউঞ্জ-সুবিধা চালু করার মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড খাতে উদ্ভাবনী সেবা প্রদান করে, যা সিটি ব্যাংককে শীর্ষ স্থানে নিয়ে আসে। বর্তম
২০ মার্চ ২০২৫ক্রেডিট কার্ডের জগতে প্রতিযোগিতার ছড়াছড়ি। সেখানে কীভাবে ঢাকা ব্যাংক তার অবস্থান ধরে রেখেছে, ভবিষ্যৎ কী পরিকল্পনা, জানিয়েছেন ঢাকা ব্যাংকের এমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফ। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার...
২০ মার্চ ২০২৫বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর মাস্টারকার্ড এখন কোন অবস্থানে রয়েছে, গ্রাহকের সেবার মান ও নিরাপত্তার ধরন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন
২০ মার্চ ২০২৫