সিলেট প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দুদিনের গণটিকা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগ। দীর্ঘদিন ধরে যারা টিকার নিবন্ধন করেও টিকা পাননি কেবল তাদেরকেই এসএমএস ছাড়া এ টিকা দেওয়া হচ্ছে। মহানগরে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ টিকার জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছেন। আর জেলার ১৩ উপজেলায় এর সংখ্যা ২ লাখেরও বেশি।
আজ বুধবার দুপুরে সিলেট ওসামানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল টিকা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, হাজারো মানুষ গাদাগাদি করে টিকার লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। অনেকের মুখে মাস্কও নেই। এই কেন্দ্রে ১৩টি বুথে টিকা দেওয়া হলেও অতিরিক্ত মানুষ চলে আসায় কোনোমতেই স্বাস্থ্যবিধি মানা যায়নি। একই অবস্থা নগরীর পুলিশ লাইন্স হাসপাতাল কেন্দ্রে। হঠাৎ করে এসএমএস ছাড়া টিকা নেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় টিকা কেন্দ্রগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন টিকা প্রত্যাশীরা।
সিলেট গণটিকা কার্যক্রমে কাউকেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি। টিকা কেন্দ্রগুলোতে গাদাগাদি করে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিতে দেখা গেছে টিকা প্রত্যাশীদের। আর এমন ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। এ অবস্থায় নতুন করে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ দুটি স্থায়ী কেন্দ্র ছাড়াও নগরীর আরও ৮১টি অস্থায়ী কেন্দ্রে গণটিকা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জেলার ১৩ উপজেলার ১০১টি কেন্দ্রে গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, শুধুমাত্র এসএমএস প্রাপ্তদের নগরীতে মাত্র দুটি কেন্দ্রে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছিল। ফলে নিবন্ধন করে অপেক্ষায় ছিলেন প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। গণটিকা কার্যক্রমে এসএমএস ছাড়াই টিকা দেওয়ার সুযোগে অতিরিক্ত মানুষ কেন্দ্রে চলে আসেন। তাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে।
ওসামানী মেডিকেল কেন্দ্র টিকা দিতে আসা শামীম আহমদ জানান, ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। দুপুর ১২টায় টিকা দিতে পেরেছি। তবে চরম অব্যবস্থাপনা ছিল কেন্দ্রে। হাজারো মানুষের গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে থাকায় সংক্রমণ ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এ টিকা কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী রুবিনা আক্তার জানান, একসঙ্গে বেশি লোক চলে আসায় কোনোভাবেই শৃঙ্খলা বজায় রাখা যায়নি। তাদের টিকা দিতেও বেগ পেতে হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, সিলেটে করোনা সংক্রমণের হার তিন শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, মৃত্যুও কমেছে। তবে মানুষের মধ্যে টিকা দেওয়ার আগ্রহ বেড়েছে।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল জানান, সিলেট মহানগরীসহ জেলার ১৩ উপজেলায় গণটিকার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে দুদিনে টিকা নিয়েছেন প্রায় এক লাখ ৬০ হাজারের মত মানুষ। এত মানুষকে টিকার আওতায় আনতে বেশ চাপ সামলাতে হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দুদিনের গণটিকা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগ। দীর্ঘদিন ধরে যারা টিকার নিবন্ধন করেও টিকা পাননি কেবল তাদেরকেই এসএমএস ছাড়া এ টিকা দেওয়া হচ্ছে। মহানগরে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ টিকার জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছেন। আর জেলার ১৩ উপজেলায় এর সংখ্যা ২ লাখেরও বেশি।
আজ বুধবার দুপুরে সিলেট ওসামানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল টিকা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, হাজারো মানুষ গাদাগাদি করে টিকার লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। অনেকের মুখে মাস্কও নেই। এই কেন্দ্রে ১৩টি বুথে টিকা দেওয়া হলেও অতিরিক্ত মানুষ চলে আসায় কোনোমতেই স্বাস্থ্যবিধি মানা যায়নি। একই অবস্থা নগরীর পুলিশ লাইন্স হাসপাতাল কেন্দ্রে। হঠাৎ করে এসএমএস ছাড়া টিকা নেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় টিকা কেন্দ্রগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন টিকা প্রত্যাশীরা।
সিলেট গণটিকা কার্যক্রমে কাউকেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি। টিকা কেন্দ্রগুলোতে গাদাগাদি করে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিতে দেখা গেছে টিকা প্রত্যাশীদের। আর এমন ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। এ অবস্থায় নতুন করে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ দুটি স্থায়ী কেন্দ্র ছাড়াও নগরীর আরও ৮১টি অস্থায়ী কেন্দ্রে গণটিকা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জেলার ১৩ উপজেলার ১০১টি কেন্দ্রে গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, শুধুমাত্র এসএমএস প্রাপ্তদের নগরীতে মাত্র দুটি কেন্দ্রে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছিল। ফলে নিবন্ধন করে অপেক্ষায় ছিলেন প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। গণটিকা কার্যক্রমে এসএমএস ছাড়াই টিকা দেওয়ার সুযোগে অতিরিক্ত মানুষ কেন্দ্রে চলে আসেন। তাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে।
ওসামানী মেডিকেল কেন্দ্র টিকা দিতে আসা শামীম আহমদ জানান, ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। দুপুর ১২টায় টিকা দিতে পেরেছি। তবে চরম অব্যবস্থাপনা ছিল কেন্দ্রে। হাজারো মানুষের গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে থাকায় সংক্রমণ ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এ টিকা কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী রুবিনা আক্তার জানান, একসঙ্গে বেশি লোক চলে আসায় কোনোভাবেই শৃঙ্খলা বজায় রাখা যায়নি। তাদের টিকা দিতেও বেগ পেতে হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, সিলেটে করোনা সংক্রমণের হার তিন শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, মৃত্যুও কমেছে। তবে মানুষের মধ্যে টিকা দেওয়ার আগ্রহ বেড়েছে।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল জানান, সিলেট মহানগরীসহ জেলার ১৩ উপজেলায় গণটিকার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে দুদিনে টিকা নিয়েছেন প্রায় এক লাখ ৬০ হাজারের মত মানুষ। এত মানুষকে টিকার আওতায় আনতে বেশ চাপ সামলাতে হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে