বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
বাহুবলে একই স্থান ও সময়ে পাল্টাপাল্টি সভা আহ্বান করার কারণে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া শারমিন ফাতেমা এ নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা সদর এলাকায় মাইকিং করে ওই নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রচার করা হয়।
সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান একটি প্রতিবাদ সভার ঘোষণা করেন। সভাটি শনিবার বিকেল ৩টায় বাহুবল বাজারে অনুষ্ঠিত হবে বলে মাইকিং করা হয়। ওই রাতেই উপজেলা ছাত্রলীগ একই সময় ও স্থানে পাল্টা সভা আহ্বান করে মাইকিং করে। এতে শনিবার সকাল থেকে উভয় পক্ষে উত্তেজনা বিরাজ করায় আইন-শৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে।
ইউএনও মহুয়া শারমিন ফাতেমা নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, যেহেতু একই সময় ও স্থানে দুইটি পক্ষ সভা আহ্বান করেছে, সেহেতু সেখানে আইন-শৃঙ্খলা অবনতি হবে বলেই প্রশাসন মনে করছে। আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আজ শনিবার দুপুর থেকে রোববার (১৩ মার্চ) পর্যন্ত উপজেলার বাগান বাড়ি থেকে চলিতাতলা পর্যন্ত ও এর আশপাশ এলাকায় সকল ধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য যে, গত ০৪ মার্চ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান মিরপুর বাজারে গেলে দুই ছাত্রলীগ কর্মী রায়হান ও হিরণ একটি ড্রেন পরিদর্শনের কথা বলে তাঁকে বাজারের পেছনে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান জানান, রায়হান ও হিরণ আমাকে মারপিট করলে আমি একজনকে ধরে ফেলি। এ সময় হামলাকারীরা দেশীয় অস্ত্র বের করে আমাকে আঘাতের চেষ্টা করে এবং আমার সঙ্গে থাকা লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।
অপরদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. দুলাল মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অভিযুক্ত দুজন ছাত্রলীগ কর্মী বলে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান সরকার বিরোধী বক্তব্য দেওয়ার ঘটনার প্রতিবাদ করায় তার সঙ্গে ছাত্রলীগ কর্মীদের ঝগড়া হয়েছে। তবে হামলার ঘটনা ঘটেনি।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ৫ মার্চ (শনিবার) উপজেলা চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে সৈয়দ ইসলাম হোসেন বাদী হয়ে বাহুবল মডেল থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। এতে উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মী রায়হান মিয়া ও আলিফ সোবহান চৌধুরী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ কর্মী হিরণ মিয়াসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়। এ হামলা-মামলার বিষয়টিকে ঘিরে উভয় পক্ষে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
বাহুবলে একই স্থান ও সময়ে পাল্টাপাল্টি সভা আহ্বান করার কারণে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া শারমিন ফাতেমা এ নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা সদর এলাকায় মাইকিং করে ওই নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রচার করা হয়।
সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান একটি প্রতিবাদ সভার ঘোষণা করেন। সভাটি শনিবার বিকেল ৩টায় বাহুবল বাজারে অনুষ্ঠিত হবে বলে মাইকিং করা হয়। ওই রাতেই উপজেলা ছাত্রলীগ একই সময় ও স্থানে পাল্টা সভা আহ্বান করে মাইকিং করে। এতে শনিবার সকাল থেকে উভয় পক্ষে উত্তেজনা বিরাজ করায় আইন-শৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে।
ইউএনও মহুয়া শারমিন ফাতেমা নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, যেহেতু একই সময় ও স্থানে দুইটি পক্ষ সভা আহ্বান করেছে, সেহেতু সেখানে আইন-শৃঙ্খলা অবনতি হবে বলেই প্রশাসন মনে করছে। আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আজ শনিবার দুপুর থেকে রোববার (১৩ মার্চ) পর্যন্ত উপজেলার বাগান বাড়ি থেকে চলিতাতলা পর্যন্ত ও এর আশপাশ এলাকায় সকল ধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য যে, গত ০৪ মার্চ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান মিরপুর বাজারে গেলে দুই ছাত্রলীগ কর্মী রায়হান ও হিরণ একটি ড্রেন পরিদর্শনের কথা বলে তাঁকে বাজারের পেছনে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান জানান, রায়হান ও হিরণ আমাকে মারপিট করলে আমি একজনকে ধরে ফেলি। এ সময় হামলাকারীরা দেশীয় অস্ত্র বের করে আমাকে আঘাতের চেষ্টা করে এবং আমার সঙ্গে থাকা লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।
অপরদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. দুলাল মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অভিযুক্ত দুজন ছাত্রলীগ কর্মী বলে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান সরকার বিরোধী বক্তব্য দেওয়ার ঘটনার প্রতিবাদ করায় তার সঙ্গে ছাত্রলীগ কর্মীদের ঝগড়া হয়েছে। তবে হামলার ঘটনা ঘটেনি।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ৫ মার্চ (শনিবার) উপজেলা চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে সৈয়দ ইসলাম হোসেন বাদী হয়ে বাহুবল মডেল থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। এতে উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মী রায়হান মিয়া ও আলিফ সোবহান চৌধুরী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ কর্মী হিরণ মিয়াসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়। এ হামলা-মামলার বিষয়টিকে ঘিরে উভয় পক্ষে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৫ মিনিট আগে