শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থীর আমরণ অনশন চলছে। উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে চলমান এ অনশনে এরই মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ছয় শিক্ষার্থী। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সর্বশেষ রাত ১১টার দিকে অসুস্থ হয়ে পড়লে জান্নাতুন নাইম নিশাত নামে এক শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করেন সহপাঠীরা। এ সময় ওই শিক্ষার্থী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব? আমি হাসপাতালে যাব না। আমি তো বলেই এলাম—আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব, আন্দোলনে এসেছি না?’
পরে একপ্রকার জোর করে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় সেখানে এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ১১ টা) অনশনরতদের মধ্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে ১ জন এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ১ জন ভর্তি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সও। কিছুক্ষণ পর পর বাজছে সাইরেন। একজন একজন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে।
অনশনরতদের মধ্যে সবাই কমবেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। ছয়জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে আর ১২ জন শিক্ষার্থীকে অনশনস্থলেই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয় তাহলেও আমরা এ স্থান থেকে সরবো না।’
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, ‘এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এ সংখ্যাটা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশংকা করছি। তারা ৩০ ঘণ্টার বেশি কেউ কিছু খায়নি। সবাই পানি স্বল্পতায় ভুগছে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে যাদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে তাদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয় তাহলে তাদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’
এর আগে বিকেল ৫টায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল টিম এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা দিয়ে গেছেন।
বিকেলের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল অনশনস্থলে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী নাফিসা আনজুম বলেন, ‘স্যার, উপাচার্য আসবেন যাবেন। শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে থেকে যাবেন। উপাচার্যকে বাঁচাতে গিয়ে আপনাদের সঙ্গে যেন আমাদের সম্পর্কের কোনো অবনতি না হয়। আমরা উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। আপনারা আমাদের আন্দোলনে সংহতি জানান।’
তবে, শিক্ষকেরা আন্দোলনে সংহতি জানাননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এসেছিলাম আমাদের শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাতে। আমরা তাদের কাছে সে সময়টুকু চেয়েছি যেন এ ঘটনার পেছনে কারা জড়িত সেটা খুঁজে বের করতে পারি। শিক্ষার্থীরা আমাদের ওই সুযোগটা দেয়নি। আমরা আবার চেষ্টা করব, যেন তাদের বোঝাতে পারি।’
সকাল ১০ সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী নাইম নিশাত বলেন, ‘প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া ক্যাম্পাসের ভেতরে পুলিশ ঢুকতে পারে না। তেমনি প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখে না। যেহেতু প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া পুলিশ হামলা চালাতে পারে না তাই আমরা মনে করি শিক্ষার্থীদের উপর এ হামলার দায়ভার প্রশাসনকেই নিতে হবে। পুলিশ ওইদিন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। এ হামলায় প্রশাসন পুলিশকে দোষারোপ না করে বরং উল্টো শিক্ষার্থীদেরকে দোষারোপ করছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
উল্লেখ, শাবিপ্রবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে গত বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) আন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েকশ ছাত্রী।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ছাত্রলীগ হলের ছাত্রীদের ওপর হামলা চালায়। পরের দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা ও তাঁদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।
ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার ঘোষণা দিলেও শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থীর আমরণ অনশন চলছে। উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে চলমান এ অনশনে এরই মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ছয় শিক্ষার্থী। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সর্বশেষ রাত ১১টার দিকে অসুস্থ হয়ে পড়লে জান্নাতুন নাইম নিশাত নামে এক শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করেন সহপাঠীরা। এ সময় ওই শিক্ষার্থী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব? আমি হাসপাতালে যাব না। আমি তো বলেই এলাম—আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব, আন্দোলনে এসেছি না?’
পরে একপ্রকার জোর করে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় সেখানে এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ১১ টা) অনশনরতদের মধ্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে ১ জন এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ১ জন ভর্তি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সও। কিছুক্ষণ পর পর বাজছে সাইরেন। একজন একজন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে।
অনশনরতদের মধ্যে সবাই কমবেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। ছয়জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে আর ১২ জন শিক্ষার্থীকে অনশনস্থলেই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয় তাহলেও আমরা এ স্থান থেকে সরবো না।’
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, ‘এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এ সংখ্যাটা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশংকা করছি। তারা ৩০ ঘণ্টার বেশি কেউ কিছু খায়নি। সবাই পানি স্বল্পতায় ভুগছে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে যাদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে তাদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয় তাহলে তাদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’
এর আগে বিকেল ৫টায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল টিম এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা দিয়ে গেছেন।
বিকেলের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল অনশনস্থলে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী নাফিসা আনজুম বলেন, ‘স্যার, উপাচার্য আসবেন যাবেন। শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে থেকে যাবেন। উপাচার্যকে বাঁচাতে গিয়ে আপনাদের সঙ্গে যেন আমাদের সম্পর্কের কোনো অবনতি না হয়। আমরা উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। আপনারা আমাদের আন্দোলনে সংহতি জানান।’
তবে, শিক্ষকেরা আন্দোলনে সংহতি জানাননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এসেছিলাম আমাদের শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাতে। আমরা তাদের কাছে সে সময়টুকু চেয়েছি যেন এ ঘটনার পেছনে কারা জড়িত সেটা খুঁজে বের করতে পারি। শিক্ষার্থীরা আমাদের ওই সুযোগটা দেয়নি। আমরা আবার চেষ্টা করব, যেন তাদের বোঝাতে পারি।’
সকাল ১০ সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী নাইম নিশাত বলেন, ‘প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া ক্যাম্পাসের ভেতরে পুলিশ ঢুকতে পারে না। তেমনি প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখে না। যেহেতু প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া পুলিশ হামলা চালাতে পারে না তাই আমরা মনে করি শিক্ষার্থীদের উপর এ হামলার দায়ভার প্রশাসনকেই নিতে হবে। পুলিশ ওইদিন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। এ হামলায় প্রশাসন পুলিশকে দোষারোপ না করে বরং উল্টো শিক্ষার্থীদেরকে দোষারোপ করছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
উল্লেখ, শাবিপ্রবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে গত বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) আন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েকশ ছাত্রী।
শনিবার সন্ধ্যার দিকে ছাত্রলীগ হলের ছাত্রীদের ওপর হামলা চালায়। পরের দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা ও তাঁদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।
ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার ঘোষণা দিলেও শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৩৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
১ ঘণ্টা আগে