আশিস রহমান, দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ)
খুঁটির বদলে কোথাও বাঁশ, কোথাও মরা গাছ আবার কোথাও জীবন্ত গাছে টানানো হয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন। ঝুঁকিপূর্ণ এসব লাইন অনেক জায়গায় হাতের নাগালে বিপৎসীমার মধ্যে টানানো হয়েছে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। বিপিডিবি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার গিরিশনগর গ্রামের ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন এখন আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গিরিশনগর গ্রামের ফায়জুর রহমানের বাড়ির পাশ থেকে শুরু করে এখলাস ফরাজির বাড়ির পুকুর পাড় হয়ে আশপাশের প্রতিটি বাড়িতে বাঁশ, জীবন্ত গাছ ও নড়বড়ে খুঁটির মাধ্যমে টুটেয়েন্টি বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন নেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় হাতের নাগালে ঝুলছে বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন।
স্থানীয় গ্রাহকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ২০০০ সালে এলাকায় বিদ্যুৎ আসে। এ সময় গিরিশনগর গ্রামও বিপিডিবি বিদ্যুতের আওতাভুক্ত হয়। গ্রামের এখলাস ফরাজি ও ফায়জুর রহমানের বাড়ির আশপাশে প্রায় ৫০টি বৈধ মিটারধারী গ্রাহক রয়েছেন। তাঁরা নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল, সরকারি ভ্যাটসহ সব চার্জ পরিশোধ করে আসছেন। তবুও বিদ্যুৎ অফিস থেকে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না। দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ অফিসে খুঁটির দাবি জানিয়ে এলেও দায়সারা আশ্বাস ছাড়া আর কোনো কাজ হয়নি। ফলে নিজস্ব অর্থায়নে স্থানীয়ভাবে খুঁটি নির্মাণ করে বাড়িতে বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া হয়েছে। আর্থিক সংকুলান না হওয়ায় অনেকে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশ ও জীবন্ত গাছে করে বিদ্যুৎ-সংযোগ নিতে বাধ্য হয়েছেন।
গিরিশনগর গ্রামের বাসিন্দা গ্রাহক ফায়জুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। আমরা বিভিন্নভাবে টাকা খরচ করেও কাজ করাতে পারিনি। নিজেদের টাকায় গ্রামে ফোরটি বিদ্যুৎ লাইন আনছি। এরপরও আমাদের কপালে বিদ্যুতের খুঁটি জোটেনি। বছরের পর বছর ধরে বাঁশ, গাছ দিয়ে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছি। কখন কোন দুর্ঘটনা ঘটে বলা যায় না।’
একই গ্রামের বাসিন্দা গ্রাহক এখলাস ফরাজী বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে করতে আমরা হয়রান। কেউ নিজের টাকায় পিলার বানিয়ে, কেউ বাঁশ দিয়ে আবার কেউ গাছে করে বিদ্যুৎ নিয়েছি। প্রায় ২০ বছর ধরে আমরা এই অবস্থায় আছি। আমাদের এই দুরবস্থা নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কোনো মাথাব্যথা নাই।
বিপিডিবির স্থানীয় লাইনম্যান ঈসমাইল মিয়া বলেন, ‘আমি লাইনম্যান হিসেবে যোগদানের আগে থেকেই এখানে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এই লাইনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা বলতে পারবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ ছাতকের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন সর্দার বলেন, ‘আমি বিষয়টা দেখব। আমাদের অফিস থেকে লোক পাঠিয়ে খোঁজ নেওয়া হবে।’
খুঁটির বদলে কোথাও বাঁশ, কোথাও মরা গাছ আবার কোথাও জীবন্ত গাছে টানানো হয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন। ঝুঁকিপূর্ণ এসব লাইন অনেক জায়গায় হাতের নাগালে বিপৎসীমার মধ্যে টানানো হয়েছে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। বিপিডিবি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার গিরিশনগর গ্রামের ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন এখন আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গিরিশনগর গ্রামের ফায়জুর রহমানের বাড়ির পাশ থেকে শুরু করে এখলাস ফরাজির বাড়ির পুকুর পাড় হয়ে আশপাশের প্রতিটি বাড়িতে বাঁশ, জীবন্ত গাছ ও নড়বড়ে খুঁটির মাধ্যমে টুটেয়েন্টি বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন নেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় হাতের নাগালে ঝুলছে বিদ্যুৎ-সংযোগ লাইন।
স্থানীয় গ্রাহকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ২০০০ সালে এলাকায় বিদ্যুৎ আসে। এ সময় গিরিশনগর গ্রামও বিপিডিবি বিদ্যুতের আওতাভুক্ত হয়। গ্রামের এখলাস ফরাজি ও ফায়জুর রহমানের বাড়ির আশপাশে প্রায় ৫০টি বৈধ মিটারধারী গ্রাহক রয়েছেন। তাঁরা নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল, সরকারি ভ্যাটসহ সব চার্জ পরিশোধ করে আসছেন। তবুও বিদ্যুৎ অফিস থেকে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না। দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ অফিসে খুঁটির দাবি জানিয়ে এলেও দায়সারা আশ্বাস ছাড়া আর কোনো কাজ হয়নি। ফলে নিজস্ব অর্থায়নে স্থানীয়ভাবে খুঁটি নির্মাণ করে বাড়িতে বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া হয়েছে। আর্থিক সংকুলান না হওয়ায় অনেকে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশ ও জীবন্ত গাছে করে বিদ্যুৎ-সংযোগ নিতে বাধ্য হয়েছেন।
গিরিশনগর গ্রামের বাসিন্দা গ্রাহক ফায়জুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। আমরা বিভিন্নভাবে টাকা খরচ করেও কাজ করাতে পারিনি। নিজেদের টাকায় গ্রামে ফোরটি বিদ্যুৎ লাইন আনছি। এরপরও আমাদের কপালে বিদ্যুতের খুঁটি জোটেনি। বছরের পর বছর ধরে বাঁশ, গাছ দিয়ে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছি। কখন কোন দুর্ঘটনা ঘটে বলা যায় না।’
একই গ্রামের বাসিন্দা গ্রাহক এখলাস ফরাজী বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে করতে আমরা হয়রান। কেউ নিজের টাকায় পিলার বানিয়ে, কেউ বাঁশ দিয়ে আবার কেউ গাছে করে বিদ্যুৎ নিয়েছি। প্রায় ২০ বছর ধরে আমরা এই অবস্থায় আছি। আমাদের এই দুরবস্থা নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কোনো মাথাব্যথা নাই।
বিপিডিবির স্থানীয় লাইনম্যান ঈসমাইল মিয়া বলেন, ‘আমি লাইনম্যান হিসেবে যোগদানের আগে থেকেই এখানে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এই লাইনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা বলতে পারবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ ছাতকের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন সর্দার বলেন, ‘আমি বিষয়টা দেখব। আমাদের অফিস থেকে লোক পাঠিয়ে খোঁজ নেওয়া হবে।’
বাদীর ভাই জাফর হোসেনসহ আরও কয়েকজন বর্তমানে রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা এখন একটি বাংকারে অবস্থান করছেন। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে ট্রাইব্যুনালের বিচারক ড. মো. আতোয়ার রহমান তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী...
৯ মিনিট আগেওই বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের অংশ হিসেবে পরীক্ষা বর্জন করে দুপুরে কলেজমাঠে ফুটবল খেলেন। পরে ছয়-সাতজন বন্ধু মিলে পদ্মা নদীর ধলারমোড়ের চরে গিয়ে আবারও ফুটবল খেলেন এবং শেষে গোসলে নামেন। এ সময় স্রোতে ভেসে যান মারুফ। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে তামিমও স্রোতের তোড়ে তলিয়ে যান।
২৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনের পর থেকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য উপকমিটির সদস্য হাসিবুল্লাহ ও মাসুম বিল্লাহর মধ্যে মতবিরোধ শুরু হয়। সেই দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে আজ বুধবার এনসিপির কর্মিসভা শুরুর আগেই হামলার ঘটনা ঘটে।
২৮ মিনিট আগেজলাবদ্ধতা, আবাসনসংকট নিরসনসহ পাঁচ দফা দাবিতে বরিশালের সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁরা কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। আজ বুধবার বেলা ১১টা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করে রাখেন কয়েক শ শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে