নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) চার নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন অধিকারকর্মী আব্দুল করিম চৌধুরী কিম। তিনি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের সাধারণ সম্পাদক ও নাগরিক আন্দোলনের সংগঠকের দায়িত্বে আছেন।
আজ মঙ্গলবার সিটি নির্বাচন পরিচালনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কিম মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
নাগরিক আন্দোলনের নেতা হিসেবে পরিচিত আব্দুল করিম কিম জানান, চার নম্বর ওয়ার্ড তাঁর জন্মস্থান। ওই ওয়ার্ডে পরিকল্পিত আবাসন, নাগরিকদের পরিচ্ছন্ন বসবাসে আদর্শিক এলাকা হিসেবে পরিচিত। এই পরিচিতিকে সমুন্নত রাখতেই এলাকাবাসীর পরামর্শে তিনি প্রার্থী হয়েছেন। ভোটের লড়াইয়ে জিততে পারলে নাগরিক আন্দোলনের দাবিদাওয়া নিয়ে তিনি জনপ্রতিনিধি হিসেবে আরও সোচ্চার থাকবেন বলে জানান।
মনোনয়নপত্র দাখিলের পর তাঁর পক্ষে প্রচারণায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে একটি লিফলেট প্রকাশ করা হয়েছে। ‘আদর্শিক এলাকার সুখ্যাতি সুরক্ষায় দৃষ্টি দিন, ভোট দিন’ শীর্ষক লিফলেটে আব্দুল করিম কিমের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
‘আমাদের এই ওয়ার্ড, আমাদের সব মহল্লা কেন এত পরিচ্ছন্ন আর পরিপাটি? কেন আদর্শ আবাসিক এলাকার সুখ্যাতি?’ এ প্রশ্ন তুলে ধরে স্থানীয় ভোটারদের উদ্দেশে বলা হয়েছে, আপনাদের চাওয়া ছিল এ রকম বাসযোগ্য একটি মহল্লার। যেখানে ভিন্নতা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। গৌরবে-সৌরভে, মান-মর্যাদায়, সৎ প্রতিবেশী, নির্বিঘ্নে বসবাসের পরম্পরা। প্রতি পাঁচ বছর পরপর জনপ্রতিনিধির ওপর আস্থা রাখার অবকাশ আসে। এলাকার স্বার্থে জনবান্ধব পরিচ্ছন্ন জনপ্রতিনিধির আস্থায় শঙ্কা ভর করেছে এবার। সংগত কারণে এই ভোটে সেই আস্থার বাস্তবায়নে আপনাকে হতে হবে আরও ঐক্যবদ্ধ, আরও অবিচল।’
৪ নম্বর ওয়ার্ডকে সিলেট নগরের কেন্দ্রস্থল উল্লেখ করে আরও বলা হয়, প্রাচীন শ্রীহট্ট নগরের রাজসিক মহল্লা ‘গড়দুয়ারা’, যা বর্তমানে সিটি করপোরেশনের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ‘মজুমদারি’ নামে পরিচিত। এই ওয়ার্ডেই পীর মহল্লায় প্রথম ছাউনি ফেলেছিলেন হজরত শাহজালাল (রহ.) ও ৩৬০ আউলিয়া। ঐতিহ্যমণ্ডিত প্রথম মসজিদ’ পীর মহল্লা আকল কুয়া’ নির্মিত হয়েছিল এই ওয়ার্ডে। সিলেট জেলা পরিষদ আবাসিক এলাকার এই সব স্মৃতি-ঐতিহ্য আমাদের গর্ব।
ভোটে লড়ার কারণ হিসেবে ‘জনবান্ধব জনপ্রতিনিধির পরম্পরা রক্ষা’ উল্লেখ করে লিফলেটে আব্দুল করিম কিম বলেন, ‘চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে নাগরিক সুবিধা আদায়ে সচেষ্ট থাকব। আমাকে দিয়ে বিরাট কিছু না হোক, অন্তত বিনষ্ট হবে না মহল্লার শান্তি-সম্প্রীতি-ঐতিহ্যের ধারা। এই অঙ্গীকারে সমাজ-বিনাশীদের বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ সদা উচ্চকিত থাকবে।’
নিজেকে একজন অধিকারকর্মী উল্লেখ করে আব্দুল করিম কিম আরও বলেন, ‘একটানা দেড় দশক ধরে স্বেচ্ছা কর্ম হিসেবে বিপন্ন মানুষের অধিকার আর প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশ সুরক্ষায় সামাজিক সচেতনতায় সোচ্চার। প্রাণ-প্রকৃতির অধিকার আদায়ে দেশে-বিদেশে লড়ে যাচ্ছি। নাগরিক আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয় সোশ্যাল মিডিয়াতেও। পাশাপাশি সেবামূলক নানা কর্মযজ্ঞ লালন করছি, পালন করছি। এই সবকিছু ছাপিয়ে আমি এলাকামুখী। আমার কাছে মূল স্বার্থ এলাকার স্বার্থ। এলাকার অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ কর্মপন্থার সঙ্গে একাত্ম। এই বিশ্বাস-ভরসায় প্রার্থী হওয়া।’
সিলেট নগরের ক্লিন এরিয়া খ্যাত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একটানা চারবার বিজয়ী কাউন্সিলর ছিলেন বিএনপি নেতা রেজাউল হাসান কয়েস লোদী। বিএনপি দলগতভাবে সিটি নির্বাচন বয়কট করায় কয়েস লোদী এবার প্রার্থী হচ্ছেন না।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) চার নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন অধিকারকর্মী আব্দুল করিম চৌধুরী কিম। তিনি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের সাধারণ সম্পাদক ও নাগরিক আন্দোলনের সংগঠকের দায়িত্বে আছেন।
আজ মঙ্গলবার সিটি নির্বাচন পরিচালনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কিম মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
নাগরিক আন্দোলনের নেতা হিসেবে পরিচিত আব্দুল করিম কিম জানান, চার নম্বর ওয়ার্ড তাঁর জন্মস্থান। ওই ওয়ার্ডে পরিকল্পিত আবাসন, নাগরিকদের পরিচ্ছন্ন বসবাসে আদর্শিক এলাকা হিসেবে পরিচিত। এই পরিচিতিকে সমুন্নত রাখতেই এলাকাবাসীর পরামর্শে তিনি প্রার্থী হয়েছেন। ভোটের লড়াইয়ে জিততে পারলে নাগরিক আন্দোলনের দাবিদাওয়া নিয়ে তিনি জনপ্রতিনিধি হিসেবে আরও সোচ্চার থাকবেন বলে জানান।
মনোনয়নপত্র দাখিলের পর তাঁর পক্ষে প্রচারণায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে একটি লিফলেট প্রকাশ করা হয়েছে। ‘আদর্শিক এলাকার সুখ্যাতি সুরক্ষায় দৃষ্টি দিন, ভোট দিন’ শীর্ষক লিফলেটে আব্দুল করিম কিমের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
‘আমাদের এই ওয়ার্ড, আমাদের সব মহল্লা কেন এত পরিচ্ছন্ন আর পরিপাটি? কেন আদর্শ আবাসিক এলাকার সুখ্যাতি?’ এ প্রশ্ন তুলে ধরে স্থানীয় ভোটারদের উদ্দেশে বলা হয়েছে, আপনাদের চাওয়া ছিল এ রকম বাসযোগ্য একটি মহল্লার। যেখানে ভিন্নতা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। গৌরবে-সৌরভে, মান-মর্যাদায়, সৎ প্রতিবেশী, নির্বিঘ্নে বসবাসের পরম্পরা। প্রতি পাঁচ বছর পরপর জনপ্রতিনিধির ওপর আস্থা রাখার অবকাশ আসে। এলাকার স্বার্থে জনবান্ধব পরিচ্ছন্ন জনপ্রতিনিধির আস্থায় শঙ্কা ভর করেছে এবার। সংগত কারণে এই ভোটে সেই আস্থার বাস্তবায়নে আপনাকে হতে হবে আরও ঐক্যবদ্ধ, আরও অবিচল।’
৪ নম্বর ওয়ার্ডকে সিলেট নগরের কেন্দ্রস্থল উল্লেখ করে আরও বলা হয়, প্রাচীন শ্রীহট্ট নগরের রাজসিক মহল্লা ‘গড়দুয়ারা’, যা বর্তমানে সিটি করপোরেশনের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ‘মজুমদারি’ নামে পরিচিত। এই ওয়ার্ডেই পীর মহল্লায় প্রথম ছাউনি ফেলেছিলেন হজরত শাহজালাল (রহ.) ও ৩৬০ আউলিয়া। ঐতিহ্যমণ্ডিত প্রথম মসজিদ’ পীর মহল্লা আকল কুয়া’ নির্মিত হয়েছিল এই ওয়ার্ডে। সিলেট জেলা পরিষদ আবাসিক এলাকার এই সব স্মৃতি-ঐতিহ্য আমাদের গর্ব।
ভোটে লড়ার কারণ হিসেবে ‘জনবান্ধব জনপ্রতিনিধির পরম্পরা রক্ষা’ উল্লেখ করে লিফলেটে আব্দুল করিম কিম বলেন, ‘চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে নাগরিক সুবিধা আদায়ে সচেষ্ট থাকব। আমাকে দিয়ে বিরাট কিছু না হোক, অন্তত বিনষ্ট হবে না মহল্লার শান্তি-সম্প্রীতি-ঐতিহ্যের ধারা। এই অঙ্গীকারে সমাজ-বিনাশীদের বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ সদা উচ্চকিত থাকবে।’
নিজেকে একজন অধিকারকর্মী উল্লেখ করে আব্দুল করিম কিম আরও বলেন, ‘একটানা দেড় দশক ধরে স্বেচ্ছা কর্ম হিসেবে বিপন্ন মানুষের অধিকার আর প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশ সুরক্ষায় সামাজিক সচেতনতায় সোচ্চার। প্রাণ-প্রকৃতির অধিকার আদায়ে দেশে-বিদেশে লড়ে যাচ্ছি। নাগরিক আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয় সোশ্যাল মিডিয়াতেও। পাশাপাশি সেবামূলক নানা কর্মযজ্ঞ লালন করছি, পালন করছি। এই সবকিছু ছাপিয়ে আমি এলাকামুখী। আমার কাছে মূল স্বার্থ এলাকার স্বার্থ। এলাকার অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ কর্মপন্থার সঙ্গে একাত্ম। এই বিশ্বাস-ভরসায় প্রার্থী হওয়া।’
সিলেট নগরের ক্লিন এরিয়া খ্যাত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একটানা চারবার বিজয়ী কাউন্সিলর ছিলেন বিএনপি নেতা রেজাউল হাসান কয়েস লোদী। বিএনপি দলগতভাবে সিটি নির্বাচন বয়কট করায় কয়েস লোদী এবার প্রার্থী হচ্ছেন না।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে