হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
আগামী বছরের জুন থেকে ঢাকা-সিলেট রুটে চলবে বিরতিহীন নতুন ট্রেন। ট্রেনটি বিরতিহীন হলেও শুধু শায়েস্তাগঞ্জে একটি স্টপেজ রাখার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৪ তম বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করেন ওই কমিটির সদস্য ও হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ।
এর পরিপ্রেক্ষিতে রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী প্রস্তাবটি আমলে নেন এবং জনসাধারণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে সিলেটের জন্য ‘ননস্টপ ট্রেন কোচ’ চালু করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বরাতে সংসদ সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে বিরতিহীন ও দ্রুতগতির ট্রেন চালু হলে সিলেট বিভাগের মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে হ্রাস পাবে। বিরতিহীন হলেও হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ জংশনে একটি স্টপেজ রাখার কথা আলোচনা হচ্ছে। বৈঠকে ঢাকা-সিলেট ও সিলেট-ঢাকার ডুয়েল গেজের কাজ দ্রুত শুরু করা এবং শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের উন্নয়ন ও টিকিট বাড়ানোর জন্যও আমরা জোর সুপারিশ করেছি।’
সভায় রেলপথ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, সংসদ সদস্য মো. শফিকুল আজম খান, মো. সাইফুজ্জামান, এইচ এম ইব্রাহিম, নাছিমুল আলম চৌধুরী, বেগম নাদিরা ইয়াসমিন জলি ও রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ আরও বলেন, প্রতিদিন ঢাকা-সিলেট রুটে হাজার হাজার মানুষ রেলে যাতায়াত করে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় এই রুটে ট্রেনের সংখ্যা একেবারেই কম। যাত্রীরা চাহিদামতো টিকিট পায় না। তা ছাড়া যে কয়টা আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে, সেগুলোর প্রচুর স্টপেজ থাকায় সময়ক্ষেপণ হয়। যাত্রীদের চাহিদা বিবেচনা করে এই রুটে একটি দ্রুতগামী ননস্টপ ট্রেন চালু করা হলে বৃহত্তর সিলেটের জনগণ বিশেষভাবে উপকৃত হবে।
আগামী বছরের জুন থেকে ঢাকা-সিলেট রুটে চলবে বিরতিহীন নতুন ট্রেন। ট্রেনটি বিরতিহীন হলেও শুধু শায়েস্তাগঞ্জে একটি স্টপেজ রাখার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৪ তম বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করেন ওই কমিটির সদস্য ও হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ।
এর পরিপ্রেক্ষিতে রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী প্রস্তাবটি আমলে নেন এবং জনসাধারণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে সিলেটের জন্য ‘ননস্টপ ট্রেন কোচ’ চালু করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বরাতে সংসদ সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে বিরতিহীন ও দ্রুতগতির ট্রেন চালু হলে সিলেট বিভাগের মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে হ্রাস পাবে। বিরতিহীন হলেও হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ জংশনে একটি স্টপেজ রাখার কথা আলোচনা হচ্ছে। বৈঠকে ঢাকা-সিলেট ও সিলেট-ঢাকার ডুয়েল গেজের কাজ দ্রুত শুরু করা এবং শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের উন্নয়ন ও টিকিট বাড়ানোর জন্যও আমরা জোর সুপারিশ করেছি।’
সভায় রেলপথ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, সংসদ সদস্য মো. শফিকুল আজম খান, মো. সাইফুজ্জামান, এইচ এম ইব্রাহিম, নাছিমুল আলম চৌধুরী, বেগম নাদিরা ইয়াসমিন জলি ও রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ আরও বলেন, প্রতিদিন ঢাকা-সিলেট রুটে হাজার হাজার মানুষ রেলে যাতায়াত করে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় এই রুটে ট্রেনের সংখ্যা একেবারেই কম। যাত্রীরা চাহিদামতো টিকিট পায় না। তা ছাড়া যে কয়টা আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে, সেগুলোর প্রচুর স্টপেজ থাকায় সময়ক্ষেপণ হয়। যাত্রীদের চাহিদা বিবেচনা করে এই রুটে একটি দ্রুতগামী ননস্টপ ট্রেন চালু করা হলে বৃহত্তর সিলেটের জনগণ বিশেষভাবে উপকৃত হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
২ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে