গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের গোয়াইনঘাটে জাফলং নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন বন্ধ করে চা-বাগান রক্ষার দাবিতে কর্মবিরতি পালন ও মানববন্ধন করেছেন শ্রমিকেরা।
জাফলং চা-বাগানবাসীর উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগান-সংলগ্ন নদীর পাশে ও সেতুর ওপরে দুই ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন করা হয়। এতে বক্তারা বলেন, প্রভাবশালী একটি চক্র সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে জাফলং নদী থেকে অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ পন্থায় যন্ত্র দিয়ে বালু ও পাথর উত্তোলন করে পরিবেশ ধ্বংস করছে। এই ধ্বংসলীলার মাধ্যমে ক্ষতি হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ এই সমতল চা-বাগান। অপর দিকে আসন্ন বন্যায় নদীগর্ভে বাড়িঘরসহ ফসলি জমি বিলীন হওয়ার আশঙ্কায় দিন পার করছে তীরবর্তী এলাকার মানুষ। চক্রের এসব কার্যক্রমের প্রতিবাদ করলে প্রাণনাশের হুমকিসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে।
বক্তারা আরও বলেন, জাফলংয়ে কোনোভাবেই থামছে না বোমা মেশিনের তাণ্ডব। অনুমোদিত ও অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ এই যন্ত্রের মাধ্যমে বালু-পাথর উত্তোলন বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উচ্চ আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তা বন্ধ হচ্ছে না। এ কারণে নদীভাঙন দেখা দিয়ে হুমকির মুখে চা-বাগানসহ আশপাশের এলাকা। এই যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও প্রশাসনের নজর এড়াতে জড়িতরা গভীর রাতে বালু-পাথর তুলছে। অনতিবিলম্বে অবৈধভাবে যন্ত্র দিয়ে পাথর ও বালু উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান বক্তারা।
জাফলং চা-বাগানের ব্যবস্থাপক সাহাব উল্লাহ সরকারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনটি সঞ্চালনা করেন সাবেক ইউপি সদস্য সারবেন মাহালী। বক্তব্য দেন বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক কামাল হোসেন, ফিল্ড সুপারভাইজার কফিল উদ্দিন লিটন, ইউপি সদস্য সইলেন দেব, রিনি প্রধান, বাগান পঞ্চায়েত কমিটির উপদেষ্টা সজল রঞ্জন চাষা, পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিতাই পাল, সদস্য অঞ্জলি মাহালী প্রমুখ।
সিলেটের গোয়াইনঘাটে জাফলং নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন বন্ধ করে চা-বাগান রক্ষার দাবিতে কর্মবিরতি পালন ও মানববন্ধন করেছেন শ্রমিকেরা।
জাফলং চা-বাগানবাসীর উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগান-সংলগ্ন নদীর পাশে ও সেতুর ওপরে দুই ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন করা হয়। এতে বক্তারা বলেন, প্রভাবশালী একটি চক্র সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে জাফলং নদী থেকে অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ পন্থায় যন্ত্র দিয়ে বালু ও পাথর উত্তোলন করে পরিবেশ ধ্বংস করছে। এই ধ্বংসলীলার মাধ্যমে ক্ষতি হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ এই সমতল চা-বাগান। অপর দিকে আসন্ন বন্যায় নদীগর্ভে বাড়িঘরসহ ফসলি জমি বিলীন হওয়ার আশঙ্কায় দিন পার করছে তীরবর্তী এলাকার মানুষ। চক্রের এসব কার্যক্রমের প্রতিবাদ করলে প্রাণনাশের হুমকিসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে।
বক্তারা আরও বলেন, জাফলংয়ে কোনোভাবেই থামছে না বোমা মেশিনের তাণ্ডব। অনুমোদিত ও অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ এই যন্ত্রের মাধ্যমে বালু-পাথর উত্তোলন বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উচ্চ আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তা বন্ধ হচ্ছে না। এ কারণে নদীভাঙন দেখা দিয়ে হুমকির মুখে চা-বাগানসহ আশপাশের এলাকা। এই যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও প্রশাসনের নজর এড়াতে জড়িতরা গভীর রাতে বালু-পাথর তুলছে। অনতিবিলম্বে অবৈধভাবে যন্ত্র দিয়ে পাথর ও বালু উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান বক্তারা।
জাফলং চা-বাগানের ব্যবস্থাপক সাহাব উল্লাহ সরকারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনটি সঞ্চালনা করেন সাবেক ইউপি সদস্য সারবেন মাহালী। বক্তব্য দেন বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক কামাল হোসেন, ফিল্ড সুপারভাইজার কফিল উদ্দিন লিটন, ইউপি সদস্য সইলেন দেব, রিনি প্রধান, বাগান পঞ্চায়েত কমিটির উপদেষ্টা সজল রঞ্জন চাষা, পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিতাই পাল, সদস্য অঞ্জলি মাহালী প্রমুখ।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৯ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২৭ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
৩০ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে