নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও শাবি প্রতিনিধি
সিলেট নগরের চৌহাট্টা এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে আগামীকাল শনিবার বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে সমাবেশস্থলে জড়ো হয়েছেন অসংখ্য নেতা-কর্মী। আজ শুক্রবার দুপুরে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে আসতে দেখা গেছে। তাঁরা পথে পথে বাধার মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
নেতা-কর্মীরা জানান, পরিবহন ধর্মঘট থাকায় তাঁরা আগেভাগেই সমাবেশস্থলে চলে এসেছেন।
বিএনপির সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একেতো তাঁরা পরিবহন বন্ধ করে রেখেছে, দ্বিতীয়ত বিভাগের সব জায়গায় নেতা-কর্মীদের পথে পথে বাধা দেওয়া হচ্ছে। নেতা-কর্মীরা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আসছেন। এরই মধ্যে মাঠ প্রায় ভরে গেছে। আগামীকাল পুরো সিলেট জনসমাবেশের নগরে পরিণত হবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘বিকেল থেকেই এই নগর জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আমরা বাধা-বিপত্তি মাথায় নিয়েই আমাদের সব কাজ ১৩ বছর ধরে করে যাচ্ছি। আমাদের দাবি এখন জনগণের দাবিতে পরিণত হয়েছে।’
এর আগে শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠের এক পাশে তৈরি করা হয়েছে মঞ্চ। মাঠে চলছে মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম। টানানো হয়েছে ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার সংবলিত বেলুন। মিছিলে মিছিলে ও মোটরসাইকেল মহড়া করে মাঠে প্রবেশ করছেন নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীরা একেকজন একেক দায়িত্ব পালন করছেন। প্রত্যেকেই আছেন ফুরফুরে মেজাজে। সবকিছু মিলিয়ে আলিয়া মাদ্রাসার মাঠ ঘিরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উৎসবের আমেজ।
মঞ্চের তিন পাশে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা নেতাদের উদ্যোগে ক্যাম্প নির্মাণ করা হয়েছে। ক্যাম্পে ক্যাম্পে চলছে রান্না ও খাবারের আয়োজন। ক্যাম্পগুলোতে মজুত করে রাখা হয়েছে চালের বস্তা, তেল ও রান্নার সামগ্রী। প্রতিটি ক্যাম্পেই বড় বড় ডেকচিতে হচ্ছে রান্নাবান্না। জুম্মার নামাজের পর প্রতিটি ক্যাম্পে খাবার পরিবেশন করা হয়। প্রত্যেক ক্যাম্পেই নিজেদের মানুষ ছাড়া অন্যান্য নেতা-কর্মীদেরও খাবার দেওয়া হয়। এছাড়াও মাঠের প্রবেশমুখে ‘ডা. জোবায়দা রহমান ফ্রি ফুড ক্যাম্প’। এ ক্যাম্প থেকে সমাবেশস্থলে আসা নেতা-কর্মীদের পানি ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হচ্ছে।
মাঠে খাবার রান্নার দায়িত্বে থাকা বাবুর্চি শাহিন আলম বলেন, ‘দুপুরে ১০ হাজার মানুষের খাবার রান্না করেছিলাম। রাতের জন্য এখানে ৫-৬ হাজার মানুষের খাবার রান্না করা হবে। কারণ রাতের খাবার অন্য জায়গা থেকে আসবে। তবুও কারও যেন না খেয়ে থাকতে হয় এ জন্য এখানেও রান্না করছি।’
জুমার নামাজের পর কর্মী-সমর্থকদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। সমাবেশস্থলে মৌলভীবাজার থেকে আসা বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণ বাগ ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শিমুল আহমদ বলেন, ‘সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে আমরা মৌলভীবাজার ছাত্রদলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা এরই মধ্যে চলে এসেছি। আসার সময় পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘট থাকায় গাড়ি পাওয়া যাচ্ছিল না। ফলে আসার সময় অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।’
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান বলেন, ‘সরকারের বাধা বিপত্তির বিষয়টি মাথায় রেখে আগেই আমরা স্থানীয় নেতা-কর্মীরা চলে এসেছি। গতকাল রাতেও সবাইকে নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি। সমাবেশ সফল হওয়া পর্যন্ত সবাইকে নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাব। আমরা উপজেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সকলের খাবারের ব্যবস্থা করছি।’
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব ছাবির আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের কাজ হলো বাধা দেওয়া। তাঁরা বাধা দিচ্ছে এতে আমরা বিচলিত নই। গত ১৬ তারিখেও পুলিশ আমাদের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও হয়রানির জন্য মামলা দিচ্ছে। বাহুবলে আটজনকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। নবীগঞ্জে বাড়িতে বাড়িতে পুলিশি তল্লাশি চালানো হয়েছে। আমরা এসব নিয়ে একটুও বিচলিত নই। আমরা এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার জন্য আন্দোলন করছি।’
এদিকে সুনামগঞ্জ থেকে ঢাকাসহ সব রুটেই শুক্রবার সকাল থেকে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ধর্মঘট উপেক্ষা করে বিএনপির নেতা–কর্মীরা বিকল্পভাবে সিলেটের গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। দুপুরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি বিশাল মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে রওনা দিয়ে নেতা-কর্মীরা সিলেটের সমাবেশস্থলে পৌঁছান।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সিলেটের সমাবেশ ঘিরে সুনামগঞ্জের নেতা-কর্মীরা ভীষণভাবে উজ্জীবিত। সমাবেশ সফল করতে সুনামগঞ্জে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ জেগেছে। তবে তাদের কোনো বাধা কাজে আসছে না। বিএনপির সমাবেশগুলোর জনসমাগমই তার প্রমাণ। সিলেটেও জনসমুদ্রে পরিণত হবে।’
আরও পড়ুন:
সিলেট নগরের চৌহাট্টা এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে আগামীকাল শনিবার বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে সমাবেশস্থলে জড়ো হয়েছেন অসংখ্য নেতা-কর্মী। আজ শুক্রবার দুপুরে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে আসতে দেখা গেছে। তাঁরা পথে পথে বাধার মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
নেতা-কর্মীরা জানান, পরিবহন ধর্মঘট থাকায় তাঁরা আগেভাগেই সমাবেশস্থলে চলে এসেছেন।
বিএনপির সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একেতো তাঁরা পরিবহন বন্ধ করে রেখেছে, দ্বিতীয়ত বিভাগের সব জায়গায় নেতা-কর্মীদের পথে পথে বাধা দেওয়া হচ্ছে। নেতা-কর্মীরা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আসছেন। এরই মধ্যে মাঠ প্রায় ভরে গেছে। আগামীকাল পুরো সিলেট জনসমাবেশের নগরে পরিণত হবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘বিকেল থেকেই এই নগর জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আমরা বাধা-বিপত্তি মাথায় নিয়েই আমাদের সব কাজ ১৩ বছর ধরে করে যাচ্ছি। আমাদের দাবি এখন জনগণের দাবিতে পরিণত হয়েছে।’
এর আগে শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠের এক পাশে তৈরি করা হয়েছে মঞ্চ। মাঠে চলছে মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম। টানানো হয়েছে ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার সংবলিত বেলুন। মিছিলে মিছিলে ও মোটরসাইকেল মহড়া করে মাঠে প্রবেশ করছেন নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীরা একেকজন একেক দায়িত্ব পালন করছেন। প্রত্যেকেই আছেন ফুরফুরে মেজাজে। সবকিছু মিলিয়ে আলিয়া মাদ্রাসার মাঠ ঘিরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উৎসবের আমেজ।
মঞ্চের তিন পাশে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা নেতাদের উদ্যোগে ক্যাম্প নির্মাণ করা হয়েছে। ক্যাম্পে ক্যাম্পে চলছে রান্না ও খাবারের আয়োজন। ক্যাম্পগুলোতে মজুত করে রাখা হয়েছে চালের বস্তা, তেল ও রান্নার সামগ্রী। প্রতিটি ক্যাম্পেই বড় বড় ডেকচিতে হচ্ছে রান্নাবান্না। জুম্মার নামাজের পর প্রতিটি ক্যাম্পে খাবার পরিবেশন করা হয়। প্রত্যেক ক্যাম্পেই নিজেদের মানুষ ছাড়া অন্যান্য নেতা-কর্মীদেরও খাবার দেওয়া হয়। এছাড়াও মাঠের প্রবেশমুখে ‘ডা. জোবায়দা রহমান ফ্রি ফুড ক্যাম্প’। এ ক্যাম্প থেকে সমাবেশস্থলে আসা নেতা-কর্মীদের পানি ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হচ্ছে।
মাঠে খাবার রান্নার দায়িত্বে থাকা বাবুর্চি শাহিন আলম বলেন, ‘দুপুরে ১০ হাজার মানুষের খাবার রান্না করেছিলাম। রাতের জন্য এখানে ৫-৬ হাজার মানুষের খাবার রান্না করা হবে। কারণ রাতের খাবার অন্য জায়গা থেকে আসবে। তবুও কারও যেন না খেয়ে থাকতে হয় এ জন্য এখানেও রান্না করছি।’
জুমার নামাজের পর কর্মী-সমর্থকদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। সমাবেশস্থলে মৌলভীবাজার থেকে আসা বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণ বাগ ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শিমুল আহমদ বলেন, ‘সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে আমরা মৌলভীবাজার ছাত্রদলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা এরই মধ্যে চলে এসেছি। আসার সময় পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘট থাকায় গাড়ি পাওয়া যাচ্ছিল না। ফলে আসার সময় অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।’
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান বলেন, ‘সরকারের বাধা বিপত্তির বিষয়টি মাথায় রেখে আগেই আমরা স্থানীয় নেতা-কর্মীরা চলে এসেছি। গতকাল রাতেও সবাইকে নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি। সমাবেশ সফল হওয়া পর্যন্ত সবাইকে নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাব। আমরা উপজেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সকলের খাবারের ব্যবস্থা করছি।’
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব ছাবির আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের কাজ হলো বাধা দেওয়া। তাঁরা বাধা দিচ্ছে এতে আমরা বিচলিত নই। গত ১৬ তারিখেও পুলিশ আমাদের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও হয়রানির জন্য মামলা দিচ্ছে। বাহুবলে আটজনকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। নবীগঞ্জে বাড়িতে বাড়িতে পুলিশি তল্লাশি চালানো হয়েছে। আমরা এসব নিয়ে একটুও বিচলিত নই। আমরা এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার জন্য আন্দোলন করছি।’
এদিকে সুনামগঞ্জ থেকে ঢাকাসহ সব রুটেই শুক্রবার সকাল থেকে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ধর্মঘট উপেক্ষা করে বিএনপির নেতা–কর্মীরা বিকল্পভাবে সিলেটের গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন। দুপুরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি বিশাল মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে রওনা দিয়ে নেতা-কর্মীরা সিলেটের সমাবেশস্থলে পৌঁছান।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সিলেটের সমাবেশ ঘিরে সুনামগঞ্জের নেতা-কর্মীরা ভীষণভাবে উজ্জীবিত। সমাবেশ সফল করতে সুনামগঞ্জে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ জেগেছে। তবে তাদের কোনো বাধা কাজে আসছে না। বিএনপির সমাবেশগুলোর জনসমাগমই তার প্রমাণ। সিলেটেও জনসমুদ্রে পরিণত হবে।’
আরও পড়ুন:
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে