প্রতিনিধি, বিয়ানীবাজার (সিলেট)
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতদের শেষকৃত্য পাশাপাশি এবার করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেন সেবা চালু করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘প্রতিশ্রুতি’। চলতি বছরের ২০ জুলাই থেকে তাঁরা এই সেবা চালু করে। সংগঠনটির নম্বরে ফোন করলেই সংগঠনটির স্বেচ্ছাসেবক টিম অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে হাজির হচ্ছেন করোনা রোগীর বাড়িতে।
দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ৯ মার্চ যাত্রা শুরু করে ‘প্রতিশ্রুতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় এ কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে এ কার্যক্রমে ২৫ জন শিক্ষার্থী এবং একজন পুলিশ সদস্য কাজ করছেন।
এই পর্যন্ত এই সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা ২৫ জনের লাশ কবর দিয়েছেন, একজনের লাশ দাহ করেছেন। এরই মাঝে হঠাৎ করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ও অক্সিজেন সংকট শুরু হওয়ায় নতুন সেবা হিসেবে অক্সিজেন সেবা চালু করা হয়েছে। অক্সিজেন ব্যবহার সম্পর্কে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত সংগঠনটি ৩টি সিলিন্ডারের মাধ্যমে ৭ জন করোনা রোগীকে অক্সিজেন সেবা দিয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৪টি সিলিন্ডার যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
বর্তমানে ব্যবহৃত অক্সিজেন সিলিন্ডার, প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি এবং মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিজেদের তহবিল থেকে কেনা হয়েছে বলে জানান 'প্রতিশ্রুতির' সভাপতি সৈয়দ খালেদ আহমদ। তাঁদের এই কাজে ব্যবহৃত পিপিই সরবরাহ করে যাচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান। তবে প্রতিষ্ঠানটি নাম প্রকাশ করতে রাজি নয়।
খালেদ আহমদ জানান, কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে অক্সিজেনের অভাবে কেউ যাতে মারা না যায় বা অক্সিজেন সংকটে না ভোগে সে জন্য এই অক্সিজেন সেবা। বিনা মূল্যে এই অক্সিজেন সেবা দেওয়া হবে। তবে কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান চাইলে তাঁদের আরও অক্সিজেন সিলিন্ডার উপহার দিতে পারেন বলে উল্লেখ করেন ‘প্রতিশ্রুতি’র আরেক স্বেচ্ছাসেবক সাজু মিয়া।
বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা আবু. ইসহাক আজাদ বলেন, এ ক্রান্তিকালে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো যেভাবে সেবামূলক কাজ করছে তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। তবে করোনা রোগীদের অক্সিজেন দিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে বলেও উল্লেখ করেন এ চিকিৎসক। এ ছাড়া সকল স্বেচ্ছাসেবীরই পিপিই, মাস্ক পরে প্রোটেকশন নিয়ে করোনা রোগীর সেবা দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, 'প্রতিশ্রুতি' থেকে অক্সিজেন সেবা পেতে ০১৭৯০৯৫৭২৪৭ (সৈয়দ খালেদ আহমদ) ও ০১৭৫২০৩২০৯২ (সাজু মিয়া) নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতদের শেষকৃত্য পাশাপাশি এবার করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেন সেবা চালু করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘প্রতিশ্রুতি’। চলতি বছরের ২০ জুলাই থেকে তাঁরা এই সেবা চালু করে। সংগঠনটির নম্বরে ফোন করলেই সংগঠনটির স্বেচ্ছাসেবক টিম অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে হাজির হচ্ছেন করোনা রোগীর বাড়িতে।
দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ৯ মার্চ যাত্রা শুরু করে ‘প্রতিশ্রুতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় এ কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে এ কার্যক্রমে ২৫ জন শিক্ষার্থী এবং একজন পুলিশ সদস্য কাজ করছেন।
এই পর্যন্ত এই সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা ২৫ জনের লাশ কবর দিয়েছেন, একজনের লাশ দাহ করেছেন। এরই মাঝে হঠাৎ করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ও অক্সিজেন সংকট শুরু হওয়ায় নতুন সেবা হিসেবে অক্সিজেন সেবা চালু করা হয়েছে। অক্সিজেন ব্যবহার সম্পর্কে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত সংগঠনটি ৩টি সিলিন্ডারের মাধ্যমে ৭ জন করোনা রোগীকে অক্সিজেন সেবা দিয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৪টি সিলিন্ডার যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
বর্তমানে ব্যবহৃত অক্সিজেন সিলিন্ডার, প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি এবং মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিজেদের তহবিল থেকে কেনা হয়েছে বলে জানান 'প্রতিশ্রুতির' সভাপতি সৈয়দ খালেদ আহমদ। তাঁদের এই কাজে ব্যবহৃত পিপিই সরবরাহ করে যাচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান। তবে প্রতিষ্ঠানটি নাম প্রকাশ করতে রাজি নয়।
খালেদ আহমদ জানান, কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে অক্সিজেনের অভাবে কেউ যাতে মারা না যায় বা অক্সিজেন সংকটে না ভোগে সে জন্য এই অক্সিজেন সেবা। বিনা মূল্যে এই অক্সিজেন সেবা দেওয়া হবে। তবে কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান চাইলে তাঁদের আরও অক্সিজেন সিলিন্ডার উপহার দিতে পারেন বলে উল্লেখ করেন ‘প্রতিশ্রুতি’র আরেক স্বেচ্ছাসেবক সাজু মিয়া।
বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা আবু. ইসহাক আজাদ বলেন, এ ক্রান্তিকালে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো যেভাবে সেবামূলক কাজ করছে তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। তবে করোনা রোগীদের অক্সিজেন দিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে বলেও উল্লেখ করেন এ চিকিৎসক। এ ছাড়া সকল স্বেচ্ছাসেবীরই পিপিই, মাস্ক পরে প্রোটেকশন নিয়ে করোনা রোগীর সেবা দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, 'প্রতিশ্রুতি' থেকে অক্সিজেন সেবা পেতে ০১৭৯০৯৫৭২৪৭ (সৈয়দ খালেদ আহমদ) ও ০১৭৫২০৩২০৯২ (সাজু মিয়া) নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
২৯ মিনিট আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৩৩ মিনিট আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার তালতলি উপজেলায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় মোটরসাইকেল চালক আরাফাত খানকে (২২) কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তার সঙ্গে থাকা হাবিব উল্লাহ গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে উপজেলার কচুপাত্রা পুরাতন বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে