প্রতিনিধি, সুনামগঞ্জ
হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে আটক ঝুমন দাস এখনো কারাগারে। সাতবার চেষ্টা করেও তাঁর জামিন মেলেনি। এদিকে ৬ মাস ধরে আটক ঝুমনের কোলের শিশুকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন তার স্ত্রী। এমন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের অধিকার থেকে ঝুমনকে বঞ্চিত করা হচ্ছে উল্লেখ করে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনেগুলো ঝুমনের মুক্তির দাবি তুলেছে।
শাল্লার নোয়াগাঁও গ্রামে সংখ্যালঘুদের বাড়িতে সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার ৫২ জনের সবাই এখন জামিনে মুক্ত। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার বেড়াজালে পড়ে ঝুমন এখনো কারাভোগ করছেন। তাই ঝুমনকে মুক্ত করার প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠেছে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো। ঝুমনের মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। দেশব্যাপি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠি। এছাড়াও ঝুমনের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন পালন করেছে নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগ। সচেতন খালিয়াজুড়ী উপজেলাবাসীর ব্যানারেও ঝুমনকে মুক্তি না দেওয়ায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
ঢাকার সাম্প্রদায়িক বিরোধী সাংবাদিক মঞ্চের সংগঠক ও সিনিয়র সাংবাদিক রাজন ভট্টাচার্য বলেন, রাষ্ট্রের মৌলবাদ নীতি পোষনের কারনে অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ নানা রকম ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে। রাজনৈতিক কারণে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মদদ দিলেও বিনা কারণে ঝুমনের কারাভোগ বেআইনি ও সংবিধানের পরিপন্থি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ বিশ্বাস ঝুমন দাস মুক্তি পেয়ে ন্যায় বিচার পাবেন। অন্যথায় সামাজিক মাধ্যমে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে ঝড় উঠেছে তা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। তাই অবিলম্বে ঝুমনকে মুক্তি দেয়ার দাবি জানান তিনি।
ঝুমনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট দেবাংশু শেখর দাস জানান, ঝুমন দাসের বিরুদ্ধে জিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার কোনো তদন্ত প্রতিবেদন বা চার্জশিট এখনো দেওয়া হয়নি। তাই বিনা কারণেই ঝুমন আটক আছেন বলে দাবি তাঁর।
এই বিষয়ে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত করছে ডিবি অফিস। আর আমি নতুন আসায় এই বিষয়ে এখনো জানিনা।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ মার্চ সকালে সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হাবিবপুর ইউনিয়নের নোয়াগাঁওয়ে সংখ্যালঘুদের গ্রামে হামলা চালানো হয়। ওই গ্রামের ঝুমন দাস নামে একজন হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে এমন অভিযোগ তুলে ওই হামলা চালানো হয়। হামলা এড়াতে একদিন আগে ১৬ মার্চ ঝুমন দাসকে পুলিশ হেফাজতে দেন ওই গ্রামের সংখ্যালাঘুরা। ৫ দিন পর ঝুমন দাসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন শাল্লা থানার সাবেক পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম।
হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে আটক ঝুমন দাস এখনো কারাগারে। সাতবার চেষ্টা করেও তাঁর জামিন মেলেনি। এদিকে ৬ মাস ধরে আটক ঝুমনের কোলের শিশুকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন তার স্ত্রী। এমন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের অধিকার থেকে ঝুমনকে বঞ্চিত করা হচ্ছে উল্লেখ করে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনেগুলো ঝুমনের মুক্তির দাবি তুলেছে।
শাল্লার নোয়াগাঁও গ্রামে সংখ্যালঘুদের বাড়িতে সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার ৫২ জনের সবাই এখন জামিনে মুক্ত। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার বেড়াজালে পড়ে ঝুমন এখনো কারাভোগ করছেন। তাই ঝুমনকে মুক্ত করার প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠেছে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো। ঝুমনের মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। দেশব্যাপি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠি। এছাড়াও ঝুমনের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন পালন করেছে নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগ। সচেতন খালিয়াজুড়ী উপজেলাবাসীর ব্যানারেও ঝুমনকে মুক্তি না দেওয়ায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
ঢাকার সাম্প্রদায়িক বিরোধী সাংবাদিক মঞ্চের সংগঠক ও সিনিয়র সাংবাদিক রাজন ভট্টাচার্য বলেন, রাষ্ট্রের মৌলবাদ নীতি পোষনের কারনে অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ নানা রকম ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে। রাজনৈতিক কারণে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মদদ দিলেও বিনা কারণে ঝুমনের কারাভোগ বেআইনি ও সংবিধানের পরিপন্থি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ বিশ্বাস ঝুমন দাস মুক্তি পেয়ে ন্যায় বিচার পাবেন। অন্যথায় সামাজিক মাধ্যমে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে ঝড় উঠেছে তা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। তাই অবিলম্বে ঝুমনকে মুক্তি দেয়ার দাবি জানান তিনি।
ঝুমনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট দেবাংশু শেখর দাস জানান, ঝুমন দাসের বিরুদ্ধে জিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার কোনো তদন্ত প্রতিবেদন বা চার্জশিট এখনো দেওয়া হয়নি। তাই বিনা কারণেই ঝুমন আটক আছেন বলে দাবি তাঁর।
এই বিষয়ে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত করছে ডিবি অফিস। আর আমি নতুন আসায় এই বিষয়ে এখনো জানিনা।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ মার্চ সকালে সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হাবিবপুর ইউনিয়নের নোয়াগাঁওয়ে সংখ্যালঘুদের গ্রামে হামলা চালানো হয়। ওই গ্রামের ঝুমন দাস নামে একজন হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে এমন অভিযোগ তুলে ওই হামলা চালানো হয়। হামলা এড়াতে একদিন আগে ১৬ মার্চ ঝুমন দাসকে পুলিশ হেফাজতে দেন ওই গ্রামের সংখ্যালাঘুরা। ৫ দিন পর ঝুমন দাসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন শাল্লা থানার সাবেক পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম।
গোপালগঞ্জ শহরের চেচানিয়াকান্দি এলাকায় প্রেমানন্দ হালদার (৮০) নামের এক বৃদ্ধ ট্রাকচাপায় নিহত হয়েছেন। তাঁর বাড়ি কোটালীপাড়া উপজেলার ভেন্নাবাড়ি গ্রামে। সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোহাম্মদ সাজেদুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১০ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর)। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে ভোট গ্রহণ। এরপর একই দিনে ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে
২ ঘণ্টা আগেমিরসরাইয়ে বাবার ছুরিকাঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্রের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার উপজেলার মায়ানি ইউনিয়নের পশ্চিম মায়ানি ঘড়ি মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনরসিংদীর শিবপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে আপন চাচা ও চাচাতো ভাইদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের বৈলাব গ্রামে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন সোহাগ (৪০) ও তাঁর ভাই রানা (৩৫)।
৩ ঘণ্টা আগে