সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় কিশোরীকে হত্যা ও তরুণীকে ধর্ষণের পৃথক দুই মামলায় দুই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আল রাজী এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জি আযম এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত আব্দুর রহমান (২২) জেলার কলারোয়া উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে। রবিউল ইসলামের (৩৬) বাড়ি আশাশুনি উপজেলার মনিপুর গ্রামে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৭ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় মোছা. সানজিদা হোসেন সুজ্যোতি (১৩)। সে কলারোয়া পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। পরদিন ভোরে ওই গ্রামের বিলের মধ্যে গলায় ওড়না প্যাঁচানো ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার এক বছর আগে থেকে সুজ্যোতির প্রতিবেশী আব্দুর রহমানের সঙ্গে প্রেম ছিল। এ ঘটনায় সুজ্যোতির মা লাইলী পারভীন বাদী হয়ে ২৯ মার্চ কলারোয়া থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে আব্দুর রহমানকে ওই বছরের ৪ এপ্রিল গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই দিনই সাতক্ষীরা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আব্দুর রহমান ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহরাব হোসেন তাঁর বিরুদ্ধে ২৮ এপ্রিল আদালতে চার্জশিট দখল করেন।
এ মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আব্দুর রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুর রহমান পিন্টু জানান, সুজ্যোতি হত্যা মামলার রায়ে আসামিপক্ষ খুশি নন। এ রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চতর আদালতে আপিল করবেন। তবে জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুল লতিফ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে আশাশুনি উপজেলায় এক তরুণীকে ধর্ষণের দায়ে রবিউল ইসলামের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। ২০১০ সালের ১৩ আগস্ট আশাশুনি থানার এসআই মজিবর রহমান একমাত্র আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। পাঁচজন সাক্ষী এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন। এর আগে একই সালের ২৯ জুন তরুণীর বাবা আশাশুনি থানায় মামলা করেন। মামলা হওয়ার পর থেকে রবিউল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
সাতক্ষীরায় কিশোরীকে হত্যা ও তরুণীকে ধর্ষণের পৃথক দুই মামলায় দুই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আল রাজী এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জি আযম এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত আব্দুর রহমান (২২) জেলার কলারোয়া উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে। রবিউল ইসলামের (৩৬) বাড়ি আশাশুনি উপজেলার মনিপুর গ্রামে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৭ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় মোছা. সানজিদা হোসেন সুজ্যোতি (১৩)। সে কলারোয়া পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। পরদিন ভোরে ওই গ্রামের বিলের মধ্যে গলায় ওড়না প্যাঁচানো ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার এক বছর আগে থেকে সুজ্যোতির প্রতিবেশী আব্দুর রহমানের সঙ্গে প্রেম ছিল। এ ঘটনায় সুজ্যোতির মা লাইলী পারভীন বাদী হয়ে ২৯ মার্চ কলারোয়া থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে আব্দুর রহমানকে ওই বছরের ৪ এপ্রিল গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই দিনই সাতক্ষীরা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আব্দুর রহমান ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহরাব হোসেন তাঁর বিরুদ্ধে ২৮ এপ্রিল আদালতে চার্জশিট দখল করেন।
এ মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আব্দুর রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুর রহমান পিন্টু জানান, সুজ্যোতি হত্যা মামলার রায়ে আসামিপক্ষ খুশি নন। এ রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চতর আদালতে আপিল করবেন। তবে জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুল লতিফ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে আশাশুনি উপজেলায় এক তরুণীকে ধর্ষণের দায়ে রবিউল ইসলামের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। ২০১০ সালের ১৩ আগস্ট আশাশুনি থানার এসআই মজিবর রহমান একমাত্র আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। পাঁচজন সাক্ষী এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন। এর আগে একই সালের ২৯ জুন তরুণীর বাবা আশাশুনি থানায় মামলা করেন। মামলা হওয়ার পর থেকে রবিউল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে