লালমনিরহাট প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল এবং কয়েক দিনের টানা ভারী বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই করছে। এতে নদীর বাম তীরে অবস্থিত লালমনিরহাট জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যার আশঙ্কা করছেন এখানকার বাসিন্দারা।
আজ শনিবার সকাল ৯টায় হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ মিটার, যা বিপৎসীমার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ মিটার) ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড এই মুহূর্তে বড় বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে।
ভারতের সিকিম থেকে উৎপত্তি হয়ে একপর্যায়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তিস্তা নদী। উজানের ঢল ও টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে নদীর বাম তীরের জেলা লালমনিরহাটের পাঁচটি উপজেলার বেশ কিছু গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। তাই বড় বন্যার শঙ্কায় রয়েছে তিস্তাপারের মানুষ। নতুন চাষ করা আমন ধান ও বিভিন্ন সবজির ক্ষতির ভয়ও করছেন চাষিরা। এদিকে বন্যার পানির তোড়ে পুকুরের মাছ ভেসে যাওয়ার দুশ্চিন্তায় আছেন মৎস্য চাষিরা।
গোবর্দ্ধন গ্রামের কৃষক মজিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত রাত থেকে তিস্তা নদীতে পানি বাড়ছে। আমাদের গ্রামের কিছু বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। নৌকা দিয়ে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে যেতে হচ্ছে। পানি আরও বাড়লে বড় ধরনের বন্যা হবে। এমন হলে আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। এ নিয়ে চিন্তায় পড়েছি।’
হলদিবাড়ী চরের আব্দুল মজিদ বলেন, ‘বন্যা হলেই চিন্তা বাড়ে নদীপারে। বন্যার সময় শিশু, বৃদ্ধ, গবাদি পশুপাখি নিয়ে বড় বিপদে পড়তে হয়। নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় তিস্তাপারের মানুষকে। আমরা ত্রাণ নয়, চাই তিস্তার মহাপরিকল্পনার দ্রুত বাস্তবায়ন।’
লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন, ‘তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল ৯টায় বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে আপাতত বড় বন্যার শঙ্কা নেই।’
উজানের পাহাড়ি ঢল এবং কয়েক দিনের টানা ভারী বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই করছে। এতে নদীর বাম তীরে অবস্থিত লালমনিরহাট জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যার আশঙ্কা করছেন এখানকার বাসিন্দারা।
আজ শনিবার সকাল ৯টায় হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ মিটার, যা বিপৎসীমার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ মিটার) ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড এই মুহূর্তে বড় বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে।
ভারতের সিকিম থেকে উৎপত্তি হয়ে একপর্যায়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তিস্তা নদী। উজানের ঢল ও টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে নদীর বাম তীরের জেলা লালমনিরহাটের পাঁচটি উপজেলার বেশ কিছু গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। তাই বড় বন্যার শঙ্কায় রয়েছে তিস্তাপারের মানুষ। নতুন চাষ করা আমন ধান ও বিভিন্ন সবজির ক্ষতির ভয়ও করছেন চাষিরা। এদিকে বন্যার পানির তোড়ে পুকুরের মাছ ভেসে যাওয়ার দুশ্চিন্তায় আছেন মৎস্য চাষিরা।
গোবর্দ্ধন গ্রামের কৃষক মজিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত রাত থেকে তিস্তা নদীতে পানি বাড়ছে। আমাদের গ্রামের কিছু বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। নৌকা দিয়ে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে যেতে হচ্ছে। পানি আরও বাড়লে বড় ধরনের বন্যা হবে। এমন হলে আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। এ নিয়ে চিন্তায় পড়েছি।’
হলদিবাড়ী চরের আব্দুল মজিদ বলেন, ‘বন্যা হলেই চিন্তা বাড়ে নদীপারে। বন্যার সময় শিশু, বৃদ্ধ, গবাদি পশুপাখি নিয়ে বড় বিপদে পড়তে হয়। নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় তিস্তাপারের মানুষকে। আমরা ত্রাণ নয়, চাই তিস্তার মহাপরিকল্পনার দ্রুত বাস্তবায়ন।’
লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন, ‘তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল ৯টায় বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে আপাতত বড় বন্যার শঙ্কা নেই।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১ few সেকেন্ড আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৪ মিনিট আগে