দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে স্বামী হত্যার দায়ে এক গৃহবধূকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২-এর বিজ্ঞ বিচারক শ্যাম সুন্দর এই রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি।
সাজাপ্রাপ্ত শরিফা বেগম (২৫) দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার চান্দোয়াপাড়া গ্রামের শাহাজাদ হোসেনের স্ত্রী এবং একই উপজেলার ভোটগাছ গ্রামের মো. শফিকুল ইসলামের মেয়ে।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের শেষের দিকে শাহাজাদ হোসেন টাঙ্গাইলের একটি চালকলে কাজ করতে যান। এ সময় পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন স্ত্রী শরিফা বেগম। ২০২১ সালের ১৪ এপ্রিল শাহাজাদ হোসেন বাড়ি ফিরলে শরিফা বেগম তাঁকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন।
এই ঘটনায় শাহাজাদ হোসেনের ছোট ভাই মমিনুর রহমান বাদী হয়ে শরিফা বেগমকে একমাত্র আসামি করে পার্বতীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালতে মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে বিচারক আজ মঙ্গলবার এই রায় ঘোষণা করেন।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে স্বামী হত্যার দায়ে এক গৃহবধূকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২-এর বিজ্ঞ বিচারক শ্যাম সুন্দর এই রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি।
সাজাপ্রাপ্ত শরিফা বেগম (২৫) দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার চান্দোয়াপাড়া গ্রামের শাহাজাদ হোসেনের স্ত্রী এবং একই উপজেলার ভোটগাছ গ্রামের মো. শফিকুল ইসলামের মেয়ে।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের শেষের দিকে শাহাজাদ হোসেন টাঙ্গাইলের একটি চালকলে কাজ করতে যান। এ সময় পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন স্ত্রী শরিফা বেগম। ২০২১ সালের ১৪ এপ্রিল শাহাজাদ হোসেন বাড়ি ফিরলে শরিফা বেগম তাঁকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন।
এই ঘটনায় শাহাজাদ হোসেনের ছোট ভাই মমিনুর রহমান বাদী হয়ে শরিফা বেগমকে একমাত্র আসামি করে পার্বতীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালতে মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে বিচারক আজ মঙ্গলবার এই রায় ঘোষণা করেন।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে