হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে সাহাবুল হোসেন বাবু (২৪) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে হিলি সীমান্তের ২৮৫ নম্বর মেইন পিলারের ২৫ নম্বর সাবপিলার-সংলগ্ন ফকিরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাহাবুল হোসেন হিলির ফকিরপাড়া এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে। এদিকে ওই ঘটনাকে ঘিরে সীমান্তে উত্তেজনা বীরাজ করছে। বিজিবি ও বিএসএফের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন রয়েছেন।
বিজিবির পক্ষ থেকে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা চলছে। বিজিবির সদস্যরা সীমান্তে পতাকা নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানালে বিএসএফের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
হিলির ধরনদা ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার ওই যুবক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যান। আজ সন্ধ্যার দিকে সীমান্তের ফকিরপাড়া এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করছিেলন। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পরে বিএসএফ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ভারতের হিলি হাসপাতালে নিয়ে যায়। বিষয়টি তিনি বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সায়েম মিয়া হিলি সীমান্তের ধরনদা গ্রাম এসেছিলেন। তাঁর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, লোক মারফত তিনি জানতে পেরেছেন সীমান্তে কিছু একটা হয়েছে। এর বেশি কিছু জানেন না।
জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ৩০০ গজ দূরে একজন হত্যার ঘটনার কথা শুনেছি। তবে সে বাংলাদেশি না ভারতীয়, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তার পরিচয় নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।’
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে সাহাবুল হোসেন বাবু (২৪) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে হিলি সীমান্তের ২৮৫ নম্বর মেইন পিলারের ২৫ নম্বর সাবপিলার-সংলগ্ন ফকিরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাহাবুল হোসেন হিলির ফকিরপাড়া এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে। এদিকে ওই ঘটনাকে ঘিরে সীমান্তে উত্তেজনা বীরাজ করছে। বিজিবি ও বিএসএফের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন রয়েছেন।
বিজিবির পক্ষ থেকে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা চলছে। বিজিবির সদস্যরা সীমান্তে পতাকা নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানালে বিএসএফের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
হিলির ধরনদা ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার ওই যুবক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যান। আজ সন্ধ্যার দিকে সীমান্তের ফকিরপাড়া এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করছিেলন। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পরে বিএসএফ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ভারতের হিলি হাসপাতালে নিয়ে যায়। বিষয়টি তিনি বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সায়েম মিয়া হিলি সীমান্তের ধরনদা গ্রাম এসেছিলেন। তাঁর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, লোক মারফত তিনি জানতে পেরেছেন সীমান্তে কিছু একটা হয়েছে। এর বেশি কিছু জানেন না।
জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ৩০০ গজ দূরে একজন হত্যার ঘটনার কথা শুনেছি। তবে সে বাংলাদেশি না ভারতীয়, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। তার পরিচয় নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে