গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আট মাস আগে পতন হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের। দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এখনো রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতাধীন গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয় বিদ্যুৎ বিলের কাগজে তাঁর উন্নয়নের প্রচার অব্যাহত রেখেছে।
এই জোনাল কার্যালয়ের আওতায় প্রায় ৯০ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। তাঁদের কাছে গত মার্চ মাসের বিদ্যুৎ বিল চলতি এপ্রিলে বিলি করা হয়েছে। সেখানে স্লোগান হিসেবে লেখা রয়েছে ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক ও রাজনৈতিক মহলে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তবে গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয় বলছে, এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শেখ হাসিনার নামসহ ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ বিলের কাগজে আগের অবস্থাই বহাল রয়েছে। এ নিয়ে গতকাল শনিবার কেবলাজান সজীব নামের এক গ্রাহক ফেসবুক লাইভে এসে অভিযোগ করেন।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির নায়েবুজ্জামান বলেন, ‘সরকারপতনের আট মাস পর এটা কোনো অবস্থায় কাম্য নয়। এখানে যাঁরা আছেন, তাঁরা তাঁর (শেখ হাসিনা) সমর্থক গোষ্ঠী হতে পারেন। অথবা দায়িত্বহীনতার কারণে প্রচারণা চালিয়েছেন। অচিরেই কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। এ কাজে যাঁরা জড়িত, তদন্ত সাপেক্ষে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
গণঅধিকার পরিষদের রংপুর জেলার সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শেরে খোদা আসাদুল্লাহ বলেন, ‘আট মাস হলো শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়া। তার পরও গঙ্গাচড়া পল্লী বিদ্যুৎ হাসিনাকে ভুলতে পারে নাই। আসলে তারা কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তা খতিয়ে দেখা দরকার।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আইয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন বিলের কাগজের সঙ্গে পূর্বের কিছু কাগজ ঢুকে গেছে। যারা প্রিন্টের কাজগুলো করে, তারা বুঝতে পারেনি। যে কারণে কিছু বিলের কাগজে এটি এসেছে। অনাকাঙ্ক্ষিত এই ভুলের জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। এটি জেনেবুঝে কেউ করেনি।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আট মাস আগে পতন হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের। দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এখনো রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতাধীন গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয় বিদ্যুৎ বিলের কাগজে তাঁর উন্নয়নের প্রচার অব্যাহত রেখেছে।
এই জোনাল কার্যালয়ের আওতায় প্রায় ৯০ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। তাঁদের কাছে গত মার্চ মাসের বিদ্যুৎ বিল চলতি এপ্রিলে বিলি করা হয়েছে। সেখানে স্লোগান হিসেবে লেখা রয়েছে ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক ও রাজনৈতিক মহলে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তবে গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয় বলছে, এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শেখ হাসিনার নামসহ ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ বিলের কাগজে আগের অবস্থাই বহাল রয়েছে। এ নিয়ে গতকাল শনিবার কেবলাজান সজীব নামের এক গ্রাহক ফেসবুক লাইভে এসে অভিযোগ করেন।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির নায়েবুজ্জামান বলেন, ‘সরকারপতনের আট মাস পর এটা কোনো অবস্থায় কাম্য নয়। এখানে যাঁরা আছেন, তাঁরা তাঁর (শেখ হাসিনা) সমর্থক গোষ্ঠী হতে পারেন। অথবা দায়িত্বহীনতার কারণে প্রচারণা চালিয়েছেন। অচিরেই কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। এ কাজে যাঁরা জড়িত, তদন্ত সাপেক্ষে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
গণঅধিকার পরিষদের রংপুর জেলার সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শেরে খোদা আসাদুল্লাহ বলেন, ‘আট মাস হলো শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়া। তার পরও গঙ্গাচড়া পল্লী বিদ্যুৎ হাসিনাকে ভুলতে পারে নাই। আসলে তারা কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তা খতিয়ে দেখা দরকার।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে গঙ্গাচড়া জোনাল কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আইয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন বিলের কাগজের সঙ্গে পূর্বের কিছু কাগজ ঢুকে গেছে। যারা প্রিন্টের কাজগুলো করে, তারা বুঝতে পারেনি। যে কারণে কিছু বিলের কাগজে এটি এসেছে। অনাকাঙ্ক্ষিত এই ভুলের জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। এটি জেনেবুঝে কেউ করেনি।’
মাঠঘুরে দেখা গেছে, কেউ কেউ জমির আইল কেটে প্রস্তুত করছেন, কেউবা সেচ দিয়ে কোনোভাবে চারা রোপণের চেষ্টা করছেন। ডোবা-নালা থেকে শ্যালো মেশিনে পানি তুলে কাজ চালাচ্ছেন অনেকে। এতে জমিতে চাষ ও সেচে ব্যয় বেড়ে গেছে দ্বিগুণ।
৯ মিনিট আগেজরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। তবে জীবিকার তাগিদে রাস্তায় বের হয়েছেন শ্রমজীবী মানুষ, দিনমজুর ও কিছু ভ্যানচালক। অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে, তবে শহরের কাঁচাবাজার ও পাইকারি দোকানে কিছুটা ভিড় দেখা গেছে।
৪৩ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে