পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ‘প্রেমের সম্পর্ক দেখে ফেলায়’ শাবল দিয়ে বাক্প্রতিবন্ধী স্বামীর চোখ তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত স্বামীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্বজনেরা।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার দুপুরে অভিযুক্ত ওই নারীকে নিজ বাড়ি থেকে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে পৌর শহরের কালুগাড়ী গ্রামে।
তবে অভিযুক্তের দাবি, সংসারের খরচসহ এনজিওর কিস্তির টাকা না দেওয়ায় তিনি স্বামীকে আঘাত করেছেন।
ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তির নাম নুরুল ইসলাম (৪৫)। তিনি ওই এলাকার রহিম উদ্দীনের ছেলে। নুরুল পেশায় একজন ইলেকট্রিশিয়ান। অভিযুক্ত হলেন তাঁর স্ত্রী সাজেদা বেগম। নুরুল-সাজেদা দম্পতির দুই ছেলেমেয়ে রয়েছে।
কালুগাড়ী গ্রামের বাসিন্দা মোমিন মিয়া, শামছুন নাহারসহ স্থানীয়দের অভিযোগ—বিয়ের পর থেকেই সাজেদা বেগমের চারিত্রিক অবক্ষয়ের বিষয়টি এলাকাবাসীর নজরে আসে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে একাধিক পুরুষের সঙ্গে তাঁকে আটক করা হয়। এ নিয়ে এলাকায় দফায় দফায় সালিস-দরবারও হয়েছে। এমন কোনো কারণে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
ভুক্তভোগী নুরুল ইসলামের ভাতিজা শাহ্ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গভীর রাতে শোরগোল শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি লোহার শাবলের আঘাতে আমার চাচার বা চোখ উপড়ে গেছে। আঘাত কপাল ভেদ করায় সেদিক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ ছাড়া তাঁর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
শাহ আলমের অভিযোগ, ‘একজন নারীর পক্ষে স্বামীকে এভাবে আহত করা সম্ভব নয়। সেখানে নিশ্চয়ই অন্য পুরুষ ছিল। রাতে বাড়ি ফিরে তাঁদের হাতেনাতে ধরে ফেলায় প্রেমিকের সহায়তায় আমার চাচাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়।’
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরকীয়ার বিষয়টি স্বীকার না করলেও দাম্পত্য কলহের জের ধরে সাজেদা শাবল দিয়ে নুরুলকে আঘাত করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।’
গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ‘প্রেমের সম্পর্ক দেখে ফেলায়’ শাবল দিয়ে বাক্প্রতিবন্ধী স্বামীর চোখ তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত স্বামীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্বজনেরা।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার দুপুরে অভিযুক্ত ওই নারীকে নিজ বাড়ি থেকে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে পৌর শহরের কালুগাড়ী গ্রামে।
তবে অভিযুক্তের দাবি, সংসারের খরচসহ এনজিওর কিস্তির টাকা না দেওয়ায় তিনি স্বামীকে আঘাত করেছেন।
ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তির নাম নুরুল ইসলাম (৪৫)। তিনি ওই এলাকার রহিম উদ্দীনের ছেলে। নুরুল পেশায় একজন ইলেকট্রিশিয়ান। অভিযুক্ত হলেন তাঁর স্ত্রী সাজেদা বেগম। নুরুল-সাজেদা দম্পতির দুই ছেলেমেয়ে রয়েছে।
কালুগাড়ী গ্রামের বাসিন্দা মোমিন মিয়া, শামছুন নাহারসহ স্থানীয়দের অভিযোগ—বিয়ের পর থেকেই সাজেদা বেগমের চারিত্রিক অবক্ষয়ের বিষয়টি এলাকাবাসীর নজরে আসে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে একাধিক পুরুষের সঙ্গে তাঁকে আটক করা হয়। এ নিয়ে এলাকায় দফায় দফায় সালিস-দরবারও হয়েছে। এমন কোনো কারণে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
ভুক্তভোগী নুরুল ইসলামের ভাতিজা শাহ্ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গভীর রাতে শোরগোল শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি লোহার শাবলের আঘাতে আমার চাচার বা চোখ উপড়ে গেছে। আঘাত কপাল ভেদ করায় সেদিক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ ছাড়া তাঁর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
শাহ আলমের অভিযোগ, ‘একজন নারীর পক্ষে স্বামীকে এভাবে আহত করা সম্ভব নয়। সেখানে নিশ্চয়ই অন্য পুরুষ ছিল। রাতে বাড়ি ফিরে তাঁদের হাতেনাতে ধরে ফেলায় প্রেমিকের সহায়তায় আমার চাচাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়।’
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরকীয়ার বিষয়টি স্বীকার না করলেও দাম্পত্য কলহের জের ধরে সাজেদা শাবল দিয়ে নুরুলকে আঘাত করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩০ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে