গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় গৃহবধূ ছালেহা বেগম হত্যা মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন ও চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রংপুরের সিনিয়র দায়রা জজ ফজলে খোদা মো. নাজির এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া আসামি হলেন গঙ্গাচড়া উপজেলার মৌভাষা বামটারি চর এলাকার মৃত মোজাম্মেল ওরফে মোজাম শেখের ছেলে বুলবুল। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বুলবুলের ভাই নুরুল আমিনকে এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং নুর আলমের স্ত্রী আফরোজা বেগম, মোজাম শেখের ছেলে লাল মিয়া ও নুর আলমকে ছয় মাস করে সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। মামলার অপর তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় সব আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৯ মার্চ পারিবারিক বিরোধের জেরে বাদী মঞ্জুম আলীর ছেলে সাজু মিয়াকে মারধর করেন আসামিরা। তখন ছালেহা বেগম ও তাঁর আরেক ছেলে এগিয়ে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। এ সময় আসামি বুলবুল ধারালো দা দিয়ে ছালেহার মাথায় আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ওই দিন বিকেলে তিনি মারা যান। পরে নিহতের স্বামী মঞ্জুম আলী বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষ্য দেন। সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুল হক প্রামাণিক।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় গৃহবধূ ছালেহা বেগম হত্যা মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন ও চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রংপুরের সিনিয়র দায়রা জজ ফজলে খোদা মো. নাজির এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া আসামি হলেন গঙ্গাচড়া উপজেলার মৌভাষা বামটারি চর এলাকার মৃত মোজাম্মেল ওরফে মোজাম শেখের ছেলে বুলবুল। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বুলবুলের ভাই নুরুল আমিনকে এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং নুর আলমের স্ত্রী আফরোজা বেগম, মোজাম শেখের ছেলে লাল মিয়া ও নুর আলমকে ছয় মাস করে সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। মামলার অপর তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় সব আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৯ মার্চ পারিবারিক বিরোধের জেরে বাদী মঞ্জুম আলীর ছেলে সাজু মিয়াকে মারধর করেন আসামিরা। তখন ছালেহা বেগম ও তাঁর আরেক ছেলে এগিয়ে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। এ সময় আসামি বুলবুল ধারালো দা দিয়ে ছালেহার মাথায় আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ওই দিন বিকেলে তিনি মারা যান। পরে নিহতের স্বামী মঞ্জুম আলী বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষ্য দেন। সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুল হক প্রামাণিক।
রাজধানীর ওয়ারীর হাটখোলা রোডে এক কিশোরকে মারছিল ছয়-সাতজন মিলে। মাথায় হেলমেট দিয়ে একের পর এক আঘাত করে। ইট দিয়ে মাথায় আঘাতেরও চেষ্টা করা হয়। এই অবস্থা দেখে এগিয়ে আসেন স্থানীয়রা। ছুটে আসেন একজন ট্রাফিক সার্জেন্টও।
৮ ঘণ্টা আগেপারিবারিক বিরোধে দ্রুত ও সহজ বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের পারিবারিক আদালতে বর্তমানে ৭৪ হাজারের বেশি মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে নিষ্পত্তিহীন অবস্থায় রয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি মামলা। এই দীর্ঘসূত্রতা হাজারো পরিবারকে আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে...
৮ ঘণ্টা আগেটঙ্গী-ঘোড়াশাল-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের গাজীপুরের কালীগঞ্জ বাইপাস মোড় যেন মৃত্যুফাঁদ। গোলচত্বর ও ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে এই মোড়ে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা; ঝরছে প্রাণ। সরু রাস্তা, যানবাহনের ব্যাপক চাপ ও বেপরোয়া গতি—সব মিলিয়ে আতঙ্কের আরেক নাম এই বাইপাস মোড়।
৮ ঘণ্টা আগে‘মোরা ঝঞ্ঝার মত উদ্দাম’ এই প্রতিপাদ্যে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হলো জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মরণে এক বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও ড্রোন শো। সোমবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যায় এই আয়োজনে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, স্মৃতিচারণা ও সংগীতানুষ্ঠান ছাড়াও ছিল ব্যতিক্রমী ড্রোন প্রদর্শনী।
৮ ঘণ্টা আগে