নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে জমিসংক্রান্ত সংঘর্ষে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা সদরের চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়া ইন্দ্রমোহনপাড়ায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর সদর থানায় মামলা হলে পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত কৃষক ভীষ্মদেব রায় (৬০) ওই গ্রামের মৃত বিপীন চন্দ্র রায়ের ছেলে। এ ঘটনায় আহত অপর দুই ব্যক্তিকে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভীষ্মদেব রায়ের কৃষিজমিতে বেশ কিছুদিন ধরে দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন একই গ্রামের গুচ্ছগ্রাম এলাকার জনৈক জাহিদুল ইসলামসহ (৩২) একদল দুর্বৃত্ত। এমন অপচেষ্টায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে দলবল নিয়ে ওই জমিতে আমন ধানের চারা রোপণ করতে যান জাহিদুল ইসলাম।
এ সময় ভীষ্মদেব রায় ও তাঁর পরিবারের লোকজন বাধা দিতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে ভীষ্মদেব রায়, তাঁর বড় ভাই ফুলকুমার রায় ও ভাতিজা মিলন চন্দ্র রায় গুরুতর আহত হন। এলাকাবাসী তাঁদের উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হলে ভীষ্মদেব রায়কে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহত ভীষ্মদেব রায়ের ভাতিজা দিবাকর রায় বাদী হয়ে জাহিদুল ইসলাম, মো. হুমায়ুন (৩৪), মো. পিয়ারুল ইসলাম (৩০), মো. ফজলে করিম (৬০), মো. আফজাল হোসেন (৩৫), মো. আইয়ুব আলী (৪৮), মো. আজাহারুল ইসলামের (৪৫) নামে মামলা করেছেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তানভীরুল ইসলাম বলেন, লাশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাতিজা দিবাকর রায় বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে একজন এজাহার নামীয় আসামি রয়েছেন।
নীলফামারীতে জমিসংক্রান্ত সংঘর্ষে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা সদরের চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়া ইন্দ্রমোহনপাড়ায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর সদর থানায় মামলা হলে পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত কৃষক ভীষ্মদেব রায় (৬০) ওই গ্রামের মৃত বিপীন চন্দ্র রায়ের ছেলে। এ ঘটনায় আহত অপর দুই ব্যক্তিকে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভীষ্মদেব রায়ের কৃষিজমিতে বেশ কিছুদিন ধরে দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন একই গ্রামের গুচ্ছগ্রাম এলাকার জনৈক জাহিদুল ইসলামসহ (৩২) একদল দুর্বৃত্ত। এমন অপচেষ্টায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে দলবল নিয়ে ওই জমিতে আমন ধানের চারা রোপণ করতে যান জাহিদুল ইসলাম।
এ সময় ভীষ্মদেব রায় ও তাঁর পরিবারের লোকজন বাধা দিতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে ভীষ্মদেব রায়, তাঁর বড় ভাই ফুলকুমার রায় ও ভাতিজা মিলন চন্দ্র রায় গুরুতর আহত হন। এলাকাবাসী তাঁদের উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হলে ভীষ্মদেব রায়কে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহত ভীষ্মদেব রায়ের ভাতিজা দিবাকর রায় বাদী হয়ে জাহিদুল ইসলাম, মো. হুমায়ুন (৩৪), মো. পিয়ারুল ইসলাম (৩০), মো. ফজলে করিম (৬০), মো. আফজাল হোসেন (৩৫), মো. আইয়ুব আলী (৪৮), মো. আজাহারুল ইসলামের (৪৫) নামে মামলা করেছেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তানভীরুল ইসলাম বলেন, লাশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাতিজা দিবাকর রায় বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে একজন এজাহার নামীয় আসামি রয়েছেন।
অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
৯ মিনিট আগেপুলিশ বলছে, ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি তাদের নজরে আসে। এরপর তারা অভিযান চালিয়ে মূল অভিযুক্ত ফজর আলী (৩৮) কে ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করে। ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে আরও চারজন—মো. সুমন, রমজান আলী, মো. আরিফ ও মো. অনিক—কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মারপিট করা ব্যক্তিদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
২১ মিনিট আগেচৌমুহনী দক্ষিণ বাজারের বাসিন্দা মামুনুর রশিদ বলেন, “বাজারের ভেতরে খালের অস্তিত্বই নেই। আবর্জনা ফেলে দখল করে স্থাপনা গড়া হয়েছে। ক্ষমতার পালাবদল হলেও কাউকে উচ্ছেদ করা হয়নি।”
২৮ মিনিট আগের্যাব জানায়, গ্রেপ্তারকৃত জাহেদ তিন সন্তানের জনক। সে ভুক্তভোগী কিশোরীর প্রতিবেশি। গত ৬ জানুয়ারি সকালে ভিকটিম বাড়ির পাশে ধান শুকানোর জন্য মাঠে যায়। ওই সময় জাহেদ কিশোরীর মুখে চেতনানাশক স্প্রে করে অপহরণ করে চট্টগ্রামের কাপ্তাই রাস্তার মাথায় গোলাইপ্পার দোকানের পেছনে নিয়ে যায়।
৪১ মিনিট আগে