নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে দাফনের আড়াই বছর পর ছাত্রলীগের তিনজনের লাশ কবর থেকে তোলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পৃথক কবর থেকে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তাঁদের লাশ উত্তোলন করা হয়।
লাশ উত্তোলন করা ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মীরা হলেন—উপজেলার উত্তর শ্যামপুর গ্রামের মো. রবিউল ইসলামের ছেলে রিমন ইসলাম (২২), নারায়নপুর গ্রামের মো. ইয়াসিন আলীর ছেলে কিবরিয়া ইসলাম (৩০) ও কাঁচদহ গ্রামের মো. জাহিদুল ইসলামের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৩)।
এর মধ্যে কিবরিয়া ইসলাম উপজেলার ২ নম্বর বিনোদনগর ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বাকি দুজন ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন।
লাশ উত্তোলনের সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করেন নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিসুর রহমান।
থানা সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ আগস্ট নিহত রিমন ইসলামের বাবা রবিউল ইসলাম ছেলে ও ছেলের দুই বন্ধুকে হত্যার অভিযোগে বাদী হয়ে নবাবগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এতে সাবেক এমপি শিবলী সাদিক, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, ছাত্রলীগ সভাপতি, সম্পাদকসহ ৬৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
২০২২ সালের ৩০ মার্চ রাতে উপজেলার বিনোদনগর ইউনিয়নের কাচদহ (আলম নগর) ব্রিজের কাছে তিন বন্ধু কিবরিয়া, লিমন ও সাব্বিরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের বহনকারী মোটরসাইকেল দুমড়ে মুচড়ে অবস্থায় পাওয়া যায়। সে সময় ঘটনাটি দুর্ঘটনা হিসেবে লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়।
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল ওয়াদুদ জানান, এসআই শাহিনের নেতৃত্বে একদল সঙ্গীয় ফোর্সসহ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়নাতদন্তের জন্য তিনজনের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে তিনজনের লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে দাফনের আড়াই বছর পর ছাত্রলীগের তিনজনের লাশ কবর থেকে তোলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পৃথক কবর থেকে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তাঁদের লাশ উত্তোলন করা হয়।
লাশ উত্তোলন করা ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মীরা হলেন—উপজেলার উত্তর শ্যামপুর গ্রামের মো. রবিউল ইসলামের ছেলে রিমন ইসলাম (২২), নারায়নপুর গ্রামের মো. ইয়াসিন আলীর ছেলে কিবরিয়া ইসলাম (৩০) ও কাঁচদহ গ্রামের মো. জাহিদুল ইসলামের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৩)।
এর মধ্যে কিবরিয়া ইসলাম উপজেলার ২ নম্বর বিনোদনগর ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বাকি দুজন ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন।
লাশ উত্তোলনের সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করেন নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিসুর রহমান।
থানা সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ আগস্ট নিহত রিমন ইসলামের বাবা রবিউল ইসলাম ছেলে ও ছেলের দুই বন্ধুকে হত্যার অভিযোগে বাদী হয়ে নবাবগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এতে সাবেক এমপি শিবলী সাদিক, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, ছাত্রলীগ সভাপতি, সম্পাদকসহ ৬৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
২০২২ সালের ৩০ মার্চ রাতে উপজেলার বিনোদনগর ইউনিয়নের কাচদহ (আলম নগর) ব্রিজের কাছে তিন বন্ধু কিবরিয়া, লিমন ও সাব্বিরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের বহনকারী মোটরসাইকেল দুমড়ে মুচড়ে অবস্থায় পাওয়া যায়। সে সময় ঘটনাটি দুর্ঘটনা হিসেবে লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়।
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল ওয়াদুদ জানান, এসআই শাহিনের নেতৃত্বে একদল সঙ্গীয় ফোর্সসহ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়নাতদন্তের জন্য তিনজনের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে তিনজনের লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে