কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১৪ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত ১৩ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার কেশবা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, কিশোরগঞ্জ ইউপির সদস্য রফিকুল ইসলাম ও তাঁর চাচাতো ভাই মমিনুরসহ অপর ভাইদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। বিরোধকৃত জমিতে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মমিনুরসহ অপর ভাইয়েরা গিয়ে গাছ রোপণ করে বাড়িতে আসে। খবর পেয়ে রফিকুল ইসলাম তাদেরকে বিরোধকৃত জমিতে গাছ রোপণের বিষয়ে কথা বলতে গেলে উভয়ের মধ্যে তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে তাঁরা সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষের ১৪ জন আহত হয়।
আহতরা হলেন—মৃত আক্কাস আলীর ছেলে ময়নুদ্দিন (৭০), গোলজার আলীর ছেলে সফিকুল ইসলাম (৪৮), আব্দুস সাত্তারের ছেলে জামিনুর (৩৫), মমিনুর (৩৯), সেকেন্দার (৪৫), গোলাম রব্বানী (২৯), ফজলে মিয়ার ছেলে হামিদুল (৪৬), দিলদার হোসেন (৩৫), মিলন মিয়া (২৬) একরামুল হকের ছেলে যাদু মিয়া (২১), ফজলে রহমানের ছেলে মোকছেদুল হক (২৯), আব্দুল গফুরের ছেলে সহিদার রহমান (৫০), সাহাব উদ্দিনের স্ত্রী আলেফজন বেগম (৬০), দুখা মামুদের স্ত্রী সাহিদা বেগম (৫৫)।
আহতদের সবার বাড়ি কেশবা গ্রামে। এদের মধ্যে গুরুতর আহত ১৩ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক মহিমা রঞ্জন বলেন, আহতদের ১৩ জনের জখম গুরুতর হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আহতরা চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই অভিযোগ দায়ের করেনি।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১৪ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত ১৩ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার কেশবা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, কিশোরগঞ্জ ইউপির সদস্য রফিকুল ইসলাম ও তাঁর চাচাতো ভাই মমিনুরসহ অপর ভাইদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। বিরোধকৃত জমিতে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মমিনুরসহ অপর ভাইয়েরা গিয়ে গাছ রোপণ করে বাড়িতে আসে। খবর পেয়ে রফিকুল ইসলাম তাদেরকে বিরোধকৃত জমিতে গাছ রোপণের বিষয়ে কথা বলতে গেলে উভয়ের মধ্যে তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে তাঁরা সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষের ১৪ জন আহত হয়।
আহতরা হলেন—মৃত আক্কাস আলীর ছেলে ময়নুদ্দিন (৭০), গোলজার আলীর ছেলে সফিকুল ইসলাম (৪৮), আব্দুস সাত্তারের ছেলে জামিনুর (৩৫), মমিনুর (৩৯), সেকেন্দার (৪৫), গোলাম রব্বানী (২৯), ফজলে মিয়ার ছেলে হামিদুল (৪৬), দিলদার হোসেন (৩৫), মিলন মিয়া (২৬) একরামুল হকের ছেলে যাদু মিয়া (২১), ফজলে রহমানের ছেলে মোকছেদুল হক (২৯), আব্দুল গফুরের ছেলে সহিদার রহমান (৫০), সাহাব উদ্দিনের স্ত্রী আলেফজন বেগম (৬০), দুখা মামুদের স্ত্রী সাহিদা বেগম (৫৫)।
আহতদের সবার বাড়ি কেশবা গ্রামে। এদের মধ্যে গুরুতর আহত ১৩ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক মহিমা রঞ্জন বলেন, আহতদের ১৩ জনের জখম গুরুতর হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আহতরা চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই অভিযোগ দায়ের করেনি।
গত বছরের ২ আগস্ট ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের নান্দাইল ব্রিজ এলাকায় শিক্ষার্থীরা ‘বৈষম্যবিরোধী’ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিলেন। সে সময় তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়। অভিযোগে বলা হয়, ওয়াহিদা হোসেন রুপা পিস্তল, আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন শর্টগান এবং অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দা, লোহার রড, ইটপাটকেল ও হাতবো
২৬ মিনিট আগেরাষ্ট্রদূত সাইদানী বলেন, ‘আলজেরিয়া একটি উন্মুক্ত অর্থনীতির দেশ। পর্যটনের পাশাপাশি কৃষিখাতে বিনিয়োগের বড় সুযোগ রয়েছে। আমরা বাংলাদেশ থেকে কৃষক, গবেষক ও উদ্যোক্তাদের নিয়ে গিয়ে আম চাষের উপযোগিতা ও জমির গুণাগুণ যাচাই করতে চাই।’
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, রাত ১২টার দিকে শহিদুলের বাড়ি থেকে চিৎকারের শব্দ শুনে তাঁরা ছুটে গিয়ে পুকুরপাড়ে শহিদুল ও মৌকলিকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁদের মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। আহত রেহানা বেগমকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেশুক্রবার সকালে খুটি-নাটি বিষয় নিয়ে স্বামী মুসার সাথে কথা কাটাকাটি হয় জামিলার। পরে মুসা ভ্যান নিয়ে কাজে বেরিয়ে যান। রাত ৯ টার দিকে বসতঘরে জামিলার মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। পরে মুসাকে খবর দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে