গাইবান্ধা প্রতিনিধি
কোটাপদ্ধতি সংস্কার দাবিতে গাইবান্ধায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়েছে। এ সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা, সাংবাদিকসহ ৩০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে ১ নম্বর রেলগেট এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বড় মসজিদ থেকে বের হয়ে প্রায় আড়াই কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ডিবি রোডের এসপি অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করে। ওই মিছিলটি পুনরায় বড় মসজিদ থেকে ঘুরে রেলগেটে এসে বিক্ষোভ করতে থাকে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবিসংবলিত ব্যানার, হাতে লেখা পোস্টার নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। এতে রেলসহ শহরের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বর্তমানে রেল চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
একপর্যায়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে ভাঙচুর করা হয়। পরে জেলা আওয়ামী লীগ অফিস চত্বরের ৭–৮টি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের জানালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে হামলা চালায়। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিকসহ কয়েকজন নেতা–কর্মী আহত হন।
পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করলে শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে পাল্টা হামলা চালিয়ে অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
আন্দোলনকারীদের দাবি, আওয়ামী লীগের অফিস থেকে প্রথমে তাঁদের ওপর ইট–পাথর নিক্ষেপ করা হয়। তারপর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পাল্টা জবাব দেন।
এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে আন্দোলনে যাইনি। শুধু অধিকার আদায়ের জন্য গিয়েছিলাম। তারা ইচ্ছা করে ঝামেলা সৃষ্টি করার জন্য এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
এই অবস্থায় শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরে ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা একটি মিছিল বের করেন।
এ বিষয়ে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কে বা কারা ইন্ধন দিয়ে আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করছেন। ঘটনাটি যেহেতু কিছুক্ষণ আগে ঘটেছে, তাই এই মুহূর্তে কিছু বলা যাবে না। পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে এই কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোটাপদ্ধতি সংস্কার দাবিতে গাইবান্ধায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়েছে। এ সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা, সাংবাদিকসহ ৩০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে ১ নম্বর রেলগেট এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বড় মসজিদ থেকে বের হয়ে প্রায় আড়াই কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ডিবি রোডের এসপি অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করে। ওই মিছিলটি পুনরায় বড় মসজিদ থেকে ঘুরে রেলগেটে এসে বিক্ষোভ করতে থাকে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবিসংবলিত ব্যানার, হাতে লেখা পোস্টার নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। এতে রেলসহ শহরের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বর্তমানে রেল চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
একপর্যায়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে ভাঙচুর করা হয়। পরে জেলা আওয়ামী লীগ অফিস চত্বরের ৭–৮টি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের জানালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে হামলা চালায়। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিকসহ কয়েকজন নেতা–কর্মী আহত হন।
পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করলে শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে পাল্টা হামলা চালিয়ে অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
আন্দোলনকারীদের দাবি, আওয়ামী লীগের অফিস থেকে প্রথমে তাঁদের ওপর ইট–পাথর নিক্ষেপ করা হয়। তারপর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পাল্টা জবাব দেন।
এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে আন্দোলনে যাইনি। শুধু অধিকার আদায়ের জন্য গিয়েছিলাম। তারা ইচ্ছা করে ঝামেলা সৃষ্টি করার জন্য এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
এই অবস্থায় শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরে ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা একটি মিছিল বের করেন।
এ বিষয়ে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কে বা কারা ইন্ধন দিয়ে আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করছেন। ঘটনাটি যেহেতু কিছুক্ষণ আগে ঘটেছে, তাই এই মুহূর্তে কিছু বলা যাবে না। পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে এই কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজশাহীর দুর্গাপুরে আলোচিত হাসিবুর হত্যা মামলার আসামি ওয়াজেদ আলী হত্যা মামলার চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুর্গাপুর থানা-পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে। বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন ওমর ফারুক ওরফে উমার (৪২), ফরহাদুল ইসলাম ফরিদ (৩৮), সেলিম রে
৬ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীতে আমি বৈষম্যের শিকার হয়েছি। এ জন্য দল থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদন করেছিলাম।
৯ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে বজ্রপাতে জহুরুল ইসলাম (১৬) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা তেঁতুলবাড়িয়া-ধলার মাঠে পাট কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়।
১৫ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) হিজাব পরা নারী শিক্ষার্থীদের ছবি নিয়ে অনলাইন বুলিং ও অবমাননার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছে অ্যাকশন ফর কমিউনিটি ট্রান্সফরমেশন (এক্ট)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এক্টের পক্ষ থেকে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
২৫ মিনিট আগে