ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এ বিষয়ে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার দুপুরে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে বিএসএফকে সিসি ক্যামেরা সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিএসএফের সিসি ক্যামেরা সরানো হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বিএসএফ দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ৯৭৮-এর সাব পিলার ৯ সংলগ্ন ভারতীয় ভূখণ্ডের একটি ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে। সেখানে একটি মসজিদ রয়েছে। ওই মসজিদটিতে বাংলাদেশ ও ভারতীয় নাগরিকেরা একত্রে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। আজ ফজরের নামাজ শেষে মসজিদসংলগ্ন ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা দেখতে পেয়ে তাঁরা দিয়াডাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পে খবর দেন। পরে বিজিবির পক্ষ থেকে ভারতের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানার ছোট গারাল ঝোরা বিএসএফ ক্যাম্পকে সিসি ক্যামেরা সরিয়ে নিতে বলা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা কফিলুর রহমান বলেন, ‘বিএসএফ মসজিদের পাশের ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দিয়েছে। বিএসএফকে সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে বলেছে বিজিবি। আমরা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
কুড়িগ্রাম ২২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ঘটনায় পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজিবির পক্ষ থেকে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের প্রতিবাদ জানিয়ে প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়েছে।
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এ বিষয়ে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার দুপুরে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে বিএসএফকে সিসি ক্যামেরা সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিএসএফের সিসি ক্যামেরা সরানো হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বিএসএফ দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ৯৭৮-এর সাব পিলার ৯ সংলগ্ন ভারতীয় ভূখণ্ডের একটি ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে। সেখানে একটি মসজিদ রয়েছে। ওই মসজিদটিতে বাংলাদেশ ও ভারতীয় নাগরিকেরা একত্রে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। আজ ফজরের নামাজ শেষে মসজিদসংলগ্ন ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা দেখতে পেয়ে তাঁরা দিয়াডাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পে খবর দেন। পরে বিজিবির পক্ষ থেকে ভারতের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানার ছোট গারাল ঝোরা বিএসএফ ক্যাম্পকে সিসি ক্যামেরা সরিয়ে নিতে বলা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা কফিলুর রহমান বলেন, ‘বিএসএফ মসজিদের পাশের ইউক্যালিপটাস গাছে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দিয়েছে। বিএসএফকে সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে বলেছে বিজিবি। আমরা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
কুড়িগ্রাম ২২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ঘটনায় পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজিবির পক্ষ থেকে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের প্রতিবাদ জানিয়ে প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে