ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ সেই লিটনের (১৯) উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা তাঁর কার্যালয়ে লিটনের চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়ার সময় এ প্রতিশ্রুতি দেন।
২৭ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘লিটনের শরীরে ৫০০ গুলি, চিকিৎসার দায়িত্ব নিচ্ছে না কেউ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা লিটনের চিকিৎসা, পুনর্বাসনসহ সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ লিটনের বিষয়ে আজকের পত্রিকার সংবাদ প্রকাশের পর লিটন ও তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। লিটনের ট্রিটমেন্ট কেমন হতে পারে বা কী ধরনের হতে পারে এ বিষয়ে জানতে ঢাকা বার্ন অ্যান্ড সার্জারি ইউনিট ও সিএমএইচ হাসপাতালে খুব দ্রুত যোগাযোগ করা হবে। এ মুহুর্তে লিটনের যে সাপোর্ট দরকার তা জেলা প্রশাসন থেকে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, লিটন যেন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে এ জন্য তাকে ঢাকা বা অন্য যেখানে উন্নত চিকিৎসা হয় সেখানে পাঠানো হবে। পরে জেলা প্রশাসক লিটনের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন। একই সঙ্গে তার লেখাপড়া চালিয়ে যেতে যাবতীয় সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
লিটন বলেন, ‘শরীরটা খুবই মন্দ যাচ্ছে। চলাফেরা করতে পারি না। টাকার অভাবে চিকিৎসা ও নিয়মিত ওষুধ খেতে পারছিলাম না। ডিসি স্যার আমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেওয়ায় আমি আনন্দিত। আমি সুস্থ হয়ে আবারও খেলা ধুলা আর পড়াশোনা করতে পারব।’
লিটনের বাবা ইয়াকুব আলী স্যানিটারি স্ল্যাব বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চালান। অভাবের সংসারে নিজের পড়াশোনার খরচ জোগাতে লিটনও খণ্ডকালীন চাকরি করতেন একটি ওষুধ ফার্মেসিতে। সে চাকরিও এখন নেই। বর্তমানে লিটনের চিকিৎসা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল তাঁর পরিবারে।
লিনটকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম, আজকের পত্রিকার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি সাদ্দাম হোসেন, লিটনের মা লিলি বেগমসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, গত ৪ আগস্ট ঠাকুরগাঁও শহরের কোর্ট চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন লিটন। সেই গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে যায় তাঁর পুরো শরীর। চিকিৎসকেরা বলছেন, লিটনের শরীরে এখনো গুলির প্রায় ৫০০ ক্ষত রয়ে গেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ সেই লিটনের (১৯) উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা তাঁর কার্যালয়ে লিটনের চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়ার সময় এ প্রতিশ্রুতি দেন।
২৭ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘লিটনের শরীরে ৫০০ গুলি, চিকিৎসার দায়িত্ব নিচ্ছে না কেউ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা লিটনের চিকিৎসা, পুনর্বাসনসহ সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ লিটনের বিষয়ে আজকের পত্রিকার সংবাদ প্রকাশের পর লিটন ও তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। লিটনের ট্রিটমেন্ট কেমন হতে পারে বা কী ধরনের হতে পারে এ বিষয়ে জানতে ঢাকা বার্ন অ্যান্ড সার্জারি ইউনিট ও সিএমএইচ হাসপাতালে খুব দ্রুত যোগাযোগ করা হবে। এ মুহুর্তে লিটনের যে সাপোর্ট দরকার তা জেলা প্রশাসন থেকে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, লিটন যেন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে এ জন্য তাকে ঢাকা বা অন্য যেখানে উন্নত চিকিৎসা হয় সেখানে পাঠানো হবে। পরে জেলা প্রশাসক লিটনের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন। একই সঙ্গে তার লেখাপড়া চালিয়ে যেতে যাবতীয় সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
লিটন বলেন, ‘শরীরটা খুবই মন্দ যাচ্ছে। চলাফেরা করতে পারি না। টাকার অভাবে চিকিৎসা ও নিয়মিত ওষুধ খেতে পারছিলাম না। ডিসি স্যার আমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেওয়ায় আমি আনন্দিত। আমি সুস্থ হয়ে আবারও খেলা ধুলা আর পড়াশোনা করতে পারব।’
লিটনের বাবা ইয়াকুব আলী স্যানিটারি স্ল্যাব বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চালান। অভাবের সংসারে নিজের পড়াশোনার খরচ জোগাতে লিটনও খণ্ডকালীন চাকরি করতেন একটি ওষুধ ফার্মেসিতে। সে চাকরিও এখন নেই। বর্তমানে লিটনের চিকিৎসা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল তাঁর পরিবারে।
লিনটকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম, আজকের পত্রিকার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি সাদ্দাম হোসেন, লিটনের মা লিলি বেগমসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, গত ৪ আগস্ট ঠাকুরগাঁও শহরের কোর্ট চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন লিটন। সেই গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে যায় তাঁর পুরো শরীর। চিকিৎসকেরা বলছেন, লিটনের শরীরে এখনো গুলির প্রায় ৫০০ ক্ষত রয়ে গেছে।
নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের সিংড়া খেজুরতলা এলাকায় বাসের সাথে ভ্যানের সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন সিংড়া উপজেলার লালোর ইউনিয়নের বড় বারৈহাটি গ্রামের কৈনুদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক (৫৫) ও আবু তাহেরের ছেলে আখতার মৃধা (৪৫)। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেনাটোরে ইমরান নামে এক যুবককে অপহরণ চেষ্টার অভিযোগে মো. ওয়াদুদ (১৮) এবং রব্বানী (২৪) নামের দুই কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের একজন ওয়াদুদ বড়াইগ্রাম উপজেলার জোয়ারী গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে এবং রব্বানী গুরুদাসপুর উপজেলার সোনাবাজু গ্রামের দুলুমিয়ার ছেলে...
৩৬ মিনিট আগেপাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের ইসলামপুরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে মেহেদী মাসুদ পাভেল (৩৫) নামের এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৩ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এসময় আরও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। নিহত পাভেল ইসলামপুর গ্রামের মৃত মুসলেম উদ্দিন মাষ্টারের ছেলে এবং গয়েশপুর ইউনিয়ন যুবদলের...
৪০ মিনিট আগেবিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা বসবাসের স্বপ্ন পূরণে জাপানি ভাষা শেখা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান এ ভাষা শিক্ষা দিচ্ছে। তবে এসব চেষ্টার বাইরেও একজন জাপানি নাগরিক স্বেচ্ছায় তরুণদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর নাম তোকুমোতো কুমিকো।
৬ ঘণ্টা আগে