গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার ৪৮ শ্রমজীবী পরিবারের মধ্যে ৩০ দিনের খাদ্যসামগ্রী সহায়তা দিয়েছে স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিস। খাদ্যসামগ্রী হিসেবে ২৫ কেজি চাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি লবণ ও ১ কেজি ডাল দেওয়া হয়।
রংপুর অঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের দুর্দশা নিয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘দেড় মাসে কামাই হইছে মাত্র ১৩০০ টাকা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এই প্রতিবেদন স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হয়। তিনি সিদ্ধান্ত নেন ওই সব শ্রমজীবী পরিবারকে সহায়তা দেবেন।
স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের ম্যানেজার আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধির সঙ্গে যোগাযোগ করে শ্রমজীবী পরিবারগুলোর তথ্য নেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় ৪৮ শ্রমজীবী পরিবারকে ৩০ দিনের খাদ্যসহায়তা দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। খাদ্য হিসেবে প্রতিটি পরিবারকে ২৫ কেজি চাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি লবণ ও ১ কেজি ডাল দেওয়া হয়।
খাদ্যসহায়তা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম রিদওয়ানুল বারী জিয়ন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এলাকার শ্রমজীবী মানুষের কষ্টের কথা পত্রিকায় পড়ে অনেক খারাপ লাগে। তাই সিদ্ধান্ত নিই শ্রমজীবী অসহায় পরিবারকে সহায়তা দেব। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৪৮ পরিবারের মাঝে এক মাসের করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হয়েছে।’
গতকাল রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় সহায়তা পেয়ে আজকের পত্রিকাকে গঙ্গাচড়া ধামুর এলাকার সুবল চন্দ্র দাস বলেন, ‘দাদা তোমরা যদি হামার কষ্টের কথাগুলো পত্রিকাত না লিখলেন হয় তাহইলে হামরা আজকে এই সাহায্য পাইনো না হয়।’
গঙ্গাচড়া মাঝাপাড়া এলাকার বাসিন্দা মমিনুর ইসলাম বলেন, ‘আপনি যে হামারগুলার কথা এভাবে পত্রিকাত তুলি ধরবেন, হামরাগুলা স্বপ্নেও ভাবি নাই। যাক এই এক মাস এই খাবারটা খেয়া চলিবার পামো।’
রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার ৪৮ শ্রমজীবী পরিবারের মধ্যে ৩০ দিনের খাদ্যসামগ্রী সহায়তা দিয়েছে স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিস। খাদ্যসামগ্রী হিসেবে ২৫ কেজি চাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি লবণ ও ১ কেজি ডাল দেওয়া হয়।
রংপুর অঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের দুর্দশা নিয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘দেড় মাসে কামাই হইছে মাত্র ১৩০০ টাকা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এই প্রতিবেদন স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হয়। তিনি সিদ্ধান্ত নেন ওই সব শ্রমজীবী পরিবারকে সহায়তা দেবেন।
স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের ম্যানেজার আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধির সঙ্গে যোগাযোগ করে শ্রমজীবী পরিবারগুলোর তথ্য নেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় ৪৮ শ্রমজীবী পরিবারকে ৩০ দিনের খাদ্যসহায়তা দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। খাদ্য হিসেবে প্রতিটি পরিবারকে ২৫ কেজি চাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি লবণ ও ১ কেজি ডাল দেওয়া হয়।
খাদ্যসহায়তা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন স্টেডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম রিদওয়ানুল বারী জিয়ন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এলাকার শ্রমজীবী মানুষের কষ্টের কথা পত্রিকায় পড়ে অনেক খারাপ লাগে। তাই সিদ্ধান্ত নিই শ্রমজীবী অসহায় পরিবারকে সহায়তা দেব। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৪৮ পরিবারের মাঝে এক মাসের করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হয়েছে।’
গতকাল রংপুর নগরীর শিমুলবাগ এলাকায় সহায়তা পেয়ে আজকের পত্রিকাকে গঙ্গাচড়া ধামুর এলাকার সুবল চন্দ্র দাস বলেন, ‘দাদা তোমরা যদি হামার কষ্টের কথাগুলো পত্রিকাত না লিখলেন হয় তাহইলে হামরা আজকে এই সাহায্য পাইনো না হয়।’
গঙ্গাচড়া মাঝাপাড়া এলাকার বাসিন্দা মমিনুর ইসলাম বলেন, ‘আপনি যে হামারগুলার কথা এভাবে পত্রিকাত তুলি ধরবেন, হামরাগুলা স্বপ্নেও ভাবি নাই। যাক এই এক মাস এই খাবারটা খেয়া চলিবার পামো।’
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৫ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে